বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৮

‘ক্রসফায়ারে’ র‌্যাবের চেয়ে এগিয়ে পুলিশ


আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24ঃ ক্রসফায়ারে র‌্যাবের চেয়ে প্রায় সাড়ে তিনগুণ এগিয়ে রয়েছে পুলিশ। গত বছর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কারণে নিহত ১৫৪ জনের তথ্য প্রকাশ করে এমন চিত্র জানিয়েছে বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অধিকার। শুক্রবার প্রকাশ করা বাৎসরিক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর ক্রসফায়ারে র‌্যাবের হাতে নিহত হয়েছে ৩৩ জন। আর একই সময় পুলিশের হাতে নিহত হয়েছে ১১৮জন।

সংস্থাটির দাবি, ভিকটিম পরিবারগুলোর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে ব্যাপক অভিযোগ থাকা স্বত্ত্বেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ বা ‘ক্রসফায়ার’ হিসেবে প্রকাশ করে দায়মুক্তি ভোগ করেছে।

অধিকার জানায়, ২০১৭ সালে ১৫৪ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। নিহত ১৫৪ জনের মধ্যে ১৩৯ জন ‘ক্রসফায়ার/এনকাউন্টার/বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে পুলিশের হাতে ১১৬ জন, ডিবি পুলিশের হাতে ২ জন, র‌্যাবের হাতে ৩৩ জন এবং অন্যান্য বাহিনীর হাতে ৩ জন নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়াও পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও অন্যান্য বাহিনীর হাতে নির্যাতনে নিহত হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে পুলিশের হাতে ৯, র‌্যাবের হাতে ১, বিজিবির হাতে ১ ও অন্যান্য বাহিনীর হাতে ১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশের গুলিতে ও দুইজন পুলিশের পিটুনিতে মারা গেছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মানবাধিকার সংস্থাটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও দায়মুক্তির কারণে ২০১৭ সালেও গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে নির্যাতন এবং কারাগারে মৃত্যুর ঘটনা অব্যাহত ছিল।

এতে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে গুমের প্রবণতা যেমন অস্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছিল, তেমনি ২০১৭ সালে একটি নতুন প্রবণতা শুরু হয়, যেমন হঠাৎ করেই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ‘নিখোঁজ’ হয়ে যাওয়া। ফলে তারা কি গুমের শিকার নাকি সাধারণ অপহরণের শিকার তা জানা কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ যারা ফেরত এসেছেন তারাও স্পষ্ট করে কিছুই জানাননি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী