বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিজ্ঞান লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিজ্ঞান লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১

চট্টগ্রামে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণ করে দিতে চান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24: বাংলাদেশ আমাদের নিউজ24
আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃচট্টগ্রামে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণ করে দিতে চান খ্যাতিমান আইনজীবী ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন।

সিআরবি crb নয় চট্টগ্রামের অন্যত্র সরকারী ভাবে প্রয়োজন মাফিক জায়গা, অনুমোদন দিলে চট্টগ্রামবাসীর জন্য এক হাজার শয্যার আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হাসপাতাল গড়ে দেয়ার ইচ্ছা পোষন করেছেন ব্রিটেনের খ্যাতিমান আইনজীবী ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন।
আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক চট্টগ্রামের এ কৃতি সন্তান আরো জানান সে হাসপাতালটি নির্মাণ করে তা সরকারের কাছে হস্তান্তর করে দেবেন। শর্ত হবে যেখানে গরীব মানুষ নামমাত্র মূল্যে চিকিৎসা সেবা ও বড়লোক পয়সার বিনিময়ে সেবা পাবেন।
সৌজন্যে: ফেইজবুক পোস্ট

বুধবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২১

*মেয়েদের সাদাস্রাব নিয়ে কিছু গুরুত্বপুর্ন কথা*

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ আসসালামু আলাইকুম আজকে আমি আপনাদের সাথে মেয়েদের খুব কমন একটি সমস্যা whistish veginal discharges বা সাদাস্রাব নিয়ে খুব গুরুত্ব পূর্ন কিছু কথা বলব, আজকের এই পোষ্ট থেকে জানতে পারবেন, কখন অতিরিক্ত সাদাস্রাব বা লিউকোরিয়া কে আমরা স্বাভাবিক বলব কখন অস্বাভাবিক বলব,অথাৎ কখন আপনি চিকিৎসকের শরানাপন্ন হবেন এবং বাসায় কি কি নিয়মে বা উপদেশ মেনে চললে সহজে এর থেক পরিত্রাণ লাভ করতে পারবেন

এই সাদাস্রাব কে সাধরনত আমরা লিউকোরিয়া বলে থাকি,প্রথমে আমরা জেনে নেই এই সাদা স্রাব জিনিসটা আসলে কি? এটি আমাদের যৌনাঙ্গের কিছু গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ডের নিঃসৃত তরল পদার্থ বা সিক্রেশন, যা মেয়েদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। এই সিক্রেশন সাধারণত বর্ণহীন বা ইষৎ সাদা গন্ধহীন এবং পিচ্ছিল হয়ে থাকে যা স্বাভাবিক নিয়মে মেয়েদের মাসিকের রাস্তা কে বাহিরের ফরেন বডি বা ইনজুরি থেকে নিরাপদ রাখে। আসুন এখন আমরা জেনে নিই কীভাবে এই সাদা স্রাব কে আমরা স্বাভাবিক বা মেয়েদের কখন কখন এই সাদা স্রাব স্বাভাবিকভাবেই বেশি হতে পারে? একটি মেয়ে বাচ্চার জন্মের পরপরই প্রথম দশদিন অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।এছাড়া একটি মেয়ে যখন বয়সন্ধিকালে আসে তখন মাসিক শুরু হওয়ার সময় অতিরিক্ত সাদাস্রাব হতে পারে। মাসিক শুরু হওয়ার ঠিক আগে এবং মাসিক ভাল হয়ে যাওয়ার ইমিডিয়েড পরে অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।মেনস্ট্রুয়াল সারকেল এর মাঝামাঝি সময়ে যখন ওভূলেশন হয় অর্থাৎ যখন ডিমফুটে তখন অতিরিক্ত সাদাস্রাব হতে পারে।এছাড়া প্রেগনেন্সির সময় অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।উপরের এই কারণগুলোর যেকোনো একটি যদি থাকে৷ তাহলে তার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই
এখন আমরা জেনে নেই সাদাস্রাব এর সাথে কি কি লক্ষণ থাকলে আমরা তাকে অস্বাভাবিক বলব।
১। সাদা স্রাবের সাথে যদি দুর্গন্ধ থাকে
২।মাসিকের রাস্তা যদি চুলকানো থাকে।
৩।যৌনাঙ্গে যদি অসস্তিবোধ হয়।
৪।তলপেটে যদি ব্যাথা হয়।
৫।সহবাসের সময় যদি জালাপোড়া থাকে।
৬।প্রস্রাবের সময় যদি জ্বালাপোড়া থাকে।
৭।সাদা স্রাবের সাথে যদি ব্লিডিং বা রক্ত মিশ্রিত থাকে।
৮।সাদাস্রাব এর রং পরিবর্তন হয় যদি সাদা বা সবুজাভাব হয়ে যায়।
উপরের আটটি লক্ষণ এর যেকোনো একটি লক্ষণ থাকলেও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
সাধারনত ব্যাকটেরিয়া ফাংগাল, প্রোটোজোয়াল ইনফেকশন এবং কোন কোন ক্ষেত্রে জরায়ু ক্যানসার বা জরায়ু মুখে ক্যানসারের জন্য সাদাস্রাব হতে পারে।
এখন আমরা জেনে নিই বাসায় কি কি উপদেশ মেনে চললে এথেকে সহজেই পরিত্রান লাভ করা সম্ভব।
*নিয়মিত পার্সোনাল হাইজিন বা পরিষ্কার পরিছন্নতা মেইনটেইন করতে হবে।
* পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য কমক্ষার যুক্ত বা মৃদু সাবান ব্যাবহার করতে হবে।
লিকুইড সুপ গোলো সাধারণত মৃদুক্ষার যুক্ত হয়ে থাকে।
*সব সময় ঢিলেঢালা অন্তবাস পড়তে হব।
প্রতিদিন অন্তবাস এবং কাপড় প্রতিদিন পরিস্কার করে ধুয়ে ফপলতে হবে।
*মাসিকের সময় স্যানেটারী প্যাড ব্যাবহার করতে হবে।
*কাপড় ব্যাবহার করা যাবে না।
এবং একটি নিদিষ্ট সময় পর পর স্যানেটারী প্যাড পরিবর্তন করতে হবে।
*মাসিকের রাস্তা পরিস্কার করার জন্য হেক্সিসল সেভলন ডেটল জাতীয় ক্ষতিকর তরল ব্যাবহার করা যাবে না।
*প্রতিবার সহবাসের পর এবং প্রসাবের পর জায়গাটি পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
আমাদের সমাজে মেয়েদের সাদাস্রাব নিয়ে কিছু প্রচলিত ভুল ধারনাঃ
অনেকেই মনে করে সাদাস্রাব থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়।আবার অনেকেই মনে করে সাদাস্রাব হলে শরীর শুকুয়ে যায়
অনেকই আমাদের কে বলেন ভিটামিন খেলে কি সাদাস্রাব সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
আমি বলব এর কোন বৈজ্ঞানিক বিত্তি নেই।
পরিশেষে আমি বলতে চাই আপনার যদি সাদাস্রাব সমস্যা থাকে তাহলে চিন্তিত না হয়ে খেয়াল করবেন
আপনার অস্বাভাবিক সাদাস্রাব লক্ষন আছে কি না?
যদি না থাকে তাহলে এ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন কারন নেই আর অস্বাভাবিক হলে চিকৎসকের শরানাপন্ন হোন।
চিকিৎসক মোঃ শাহীন মিয়া
ডি,ইউ, এম,এস (বি ইউ এ বি)ঢাকা
ডি, এইচ, এম, এস( ইন কোর্স)
ডিপ্লমা- ইন- প্যারামেডিকস্
জেনারেল ফিজিসিয়ান অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন।
চেম্বারঃ
জামতলী বাজার জামালপুর।

রবিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২১

একটি নিউজ থেকে আঁতকে উঠলাম— গত এক বছরে তিন হাজার কোটি টাকার গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়েছে বাঙালি

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ একটি নিউজ থেকে আঁতকে উঠলাম— গত এক বছরে তিন হাজার কোটি টাকার গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়েছে বাঙালি!

এই ওষুধ বাঙালি সকালে খায়, রাতে খায়, খালি পেটে খায়, ভরে পেটে খায়, বিয়ের দাওয়াতে খায়, বাসায় খাইলেও খায়, পেট ব্যাথা করলে খায়, পেটে গ্যাস হলে খায়, পেট জ্বললে খায়, বুক জ্বললে খায়, পায়খানা না হলে খায়— এভাবে লিখতে লিখতে অনন্তকাল লিখেও হয়ত শেষ করা যাবে না! বলতে পারি, এটা খাওয়া নেশা হয়ে গেছে, ইয়াবার চেয়েও ভয়ংকর নেশা!

আমি নিজে বাসায় সবাইকে বকাবকি করেও এটা খাওয়া বন্ধ করতে পারি না। এটা খায়তে না করলে মনে করে আমার ডাক্তারি পড়া বৃথা, আমি কিচ্ছু জানি না।

এই ওষুধগুলোর আসল কাজ হলো, আপনার পাকস্থলীর অ্যাসিডের ক্ষরণ কমানো, যা আপনার খাবার পরিপাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তাররা আলসার এবং ‌অন্যান্য রোগে সুনির্দিষ্ট কারণে এই ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন।

আপনি নিজ থেকে খেতে থাকলে আপনার অ্যাসিডের ক্ষরণ কমতে থাকবে, কমতে থাকবে হজম শক্তি। একসময় দেখবেন আপনার খাবার হজম হচ্ছেই না! এই ওষুধগুলোর সাইড ইফেক্টও মাশাআল্লাহ অনেক! যেমন, মাথাব্যথা, ডায়েরিয়া, পেটব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটফাঁপা, জ্বর, বমি, ফুসকুড়ি— এসব সাধারণ সাইড ইফেক্ট। এখন যেগুলোর কথা বলবো সেগুলো একটু উন্নত পর্যায়ের, দেখলেই বুঝতে পারবেন! যেমন: কোলনে ইনফেকশন, হাড়ক্ষয়, ভিটামিনের অভাব, হার্টঅ্যাটাক, কিডনির কার্যকারিতা হ্রাস, অগ্নাশয়ের প্রদাহ, যকৃতের কার্যকারিতা হ্রাস ইত্যাদি!

এবার নিজ দায়িত্বে মুড়ির মত গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খান। মহান জাতি আমরা। ‌নেক কিউটও! সর্বরোগের মহৌষধ পিপিআই জিন্দাবাদ! ফার্মাসিউটিক্যালস ব্যবসা জিন্দাবাদ!
--Collected post

বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০২০

একটা সিজার মানে একটা মায়ের মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত প্রতিবন্ধি হয়ে বেঁচে থাকা

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ একটা সিজার মানে বাচ্চা জন্মের পর থেকে একটা মায়ের মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত প্রতিবন্ধি হয়ে বেঁচে থাকা।

আরে যাদের নরমালে বেবী হয় তাদের নাড়ি ছেড়া ধন হয়,,,,, আর যাদের সিজার হয় তাদের হয়তো নাড়ি ছেড়া হয়না কিন্তু নাড়ি কাটা ধন হয়।
সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে!!! ৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়।
হয়তোবা সিজার করার আগে এ্যানেসথেসিয়ার জন্য বুঝা যায়না পেট কাটাটা। আধা ঘন্টার ভিতর ৩টা স্ল্যালাইন শেষ হয়।
কিন্তু মোটা সিরিন্জের মেরুদন্ডে দেওয়া এই ইনজেকশনটা সারাজীবন কষ্ট দেয়।
কখনো অবস হয়ে থাকে আবার কখনো বসা থেকে উঠা যায়না,,,,,কাপড় কাচা যায়না,,,,ভারী কিছু উঠানো যায়না তবুও আমরা সব কিছু করি এবং করার চেষ্টা করি। করতেও হবে কারণ আমরা মেয়ে । বিশ্বাস কর যখন অবসের মেয়াদটা চলে যায় তখন একটা গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করতে হয়।
আপনজন ছেড়ে পোস্ট অপারেটিভ রুমে থাকতে হয় ২৪ ঘন্টায় ২৪ স্যালাইন চলে আর ইনজেকশন কাটা জায়গায় কী যে কষ্ট বলার মতো না,,,, তার সাথে খিচুনি, শরীরের কাপুনি। হাতে ক্যানোলাই স্যালাইন চলছে,,, প্রসাবের রাস্তায় ক্যাথেতার নিথর শরীর থরথর কাঁপছে,,, মাথাটাও ভারী হয়ে আছে তবুও শত কষ্ট উপেক্ষা করে বাচ্চাকে বেস্ট ফিডিং করায়।
তারপর ও বাচ্চার প্রতি টান নেই বলা যায় কী।??????
মৃত্যুকে হার মানিয়ে এসে যদি শুনতে হয় পেট কেটে বাচ্চা হলে কীসের কষ্ট।
যদি শুনতে হয় সিজারিয়ান মায়েদের বাচ্চাদের প্রতি টান নেই কেমন লাগে কথাটা শুনতে। খুব কষ্ট লাগে তখন!

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী