বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার
শোক সংবাদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শোক সংবাদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

কমোডর অব. এম আতাউর রহমান আর নেই –

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান এবং ইবনে সিনা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কমোডর অব. এম আতাউর রহমান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ সকাল ১০টায় ইবনে সিনা হাসপাতালে চিৎিসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেছেন।মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ৯৪ বছর। তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। মরহুমের ডাক্তার মেয়ে বৃটেনে কর্মরত। আরেক মেয়ে বুয়েটের অধ্যাপিকা। আজ বাদ জোহর ধানমন্ডি ইদগাহ মাঠ মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা হবে। এরপর বাদ আছর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের প্রভাকার্দি গ্রামের মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

এম এ রহমান ১৯২৭ সালের ১৮ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের প্রভাকার্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৯ সালে কলকাতা বেঙ্গল ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজ থেকে বিএসসি ইঞ্জিনীয়ারিং পাস করেন। তিনি ১৯৫০ সালে পাকিস্তান নৌ বাহিনী কমিশন্ড অফিসার হিসাবে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে বৃটেনের মানাডন পলিমা্উথ থেকে
তিনি পোস্ট গ্রাজুয়েশন করেন। স্বাধীন হবার পর তিনি দেশে ফিরে এসে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগ দেন। কমোডর হিসাবে তিনি নৌ বাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি বিআইডাব্লিউটিসি, চালনা বন্দর, টিসিবি ও ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে লিমিটেডের দ্বিতীয় বোর্ড চেয়ারম্যান ছিলেন কমোডর আতাউর রহমান। দীর্ঘ সময় তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। দিগন্ত মিডিয়া কর্পেরেশনের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ড চেয়ারম্যান ছিলেন কমোডর আতাউর রহমান। এ ছাড়া বহু সংখ্যক সমাজ সেবা প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কর্মকান্ডের সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন। পরিচিত পরিমণ্ডলে তিনি কিংবদন্তীতুল্য একজন পরোপকারী ও সমাজহিতৌষি ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত ছিলেন।

বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২০

এক সময়ের কোটিপতির করুণ মৃত্যু।।

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ মোহাম্মদ আবু জাফর, চট্টগ্রামের আলকরন এলাকায় পৈত্রিক নিবাস। ভালোবেসে বিয়ে করেন নোয়াখালীর মাইজদী এলাকার মেয়ে রোজী আক্তারকে। পরিবারের অমতে বিয়ে করার কারনে তার স্ত্রীকে মা-বাবা মেনে নেয় নি। বলতে গেলে ভালোবেসে বিয়ে করার কারনে নিজ পরিবার- পরিজন ও আত্নীয় - স্বজন থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন হয়ে যান আবু জাফর। নিউ মার্কেটে একটি পরিচিত দোকানে চাকুরী করে কোন রকম দুঃখ কষ্টে সংসার চালাতেন।

একসময় ভাগ্যের অন্বেষায় রিজিকের সন্ধানে আবু জাফর পাড়ি জমান মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েতে। প্রথমাবস্থায় চাকুরী ও পরবর্তীতে ব্যবসা করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। চট্টগ্রাম শহরের কাজীর দেউড়ি এলাকায় স্ত্রী'র নামে জায়গা ক্রয় করে বাড়ী নির্মাণ করেন। প্রবাসজীবনে কষ্টার্জিত সমস্ত অর্থ ও সম্পদ সব স্ত্রী'র ব্যাংক একাউন্টে জমা রাখতেন।।
দীর্ঘদিন প্রবাস জীবনের ইতি টেনে দেশে ফিরে আসেন আবু জাফর। নিজস্ব বাড়ী ও ভাড়াঘর এবং ব্যবসা বানিজ্য সব মিলিয়ে কয়েক কোটি টাকার সম্পদের মালিক আবু জাফর। নিজ স্ত্রী, দুই ছেলে যথাক্রমে ফাহিম ও নাইম এবং একমাত্র কন্যা প্রিয়াংকাকে নিয়েই কাজীর দেউড়ির ২নং গলির ১৬১৬ নং বাড়ীতে সুখের নীঢ় গড়ে তোলেন আবু জাফর।।
এ সুখ খুব বেশীদিন স্থায়ী হয়নি আবু জাফরের জীবনে। সংসার জীবনে নেমে আসে এক ঘুর বিভীষিকাময় অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়। স্ত্রী'র সাথে সাংসারিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া- ঝাটি লেগেই থাকত। ১০/১২ বছর আগে পারিবারিক ঝগড়াকে কেন্দ্র করে স্ত্রী যৌতুকের দাবীতে নারী নির্যাতন আইনে মামলা করে আবু জাফরের বিরুদ্ধে। যাকে ভালোবাসার কারনে নিজের বাবা- মা, ভাই- বোন পরিত্যাগ করেছে এবং নিজের উপার্জিত সব অর্থ যার একাউন্টে জমা করা হয়েছে। যার নামে জায়গা ও বাড়ী করা হয়েছে, সে ভালোবাসার মানুষের কাছ থেকে যৌতুকের জন্য নারী নির্যাতন করায় আবু জাফর মনে ভীষন আঘাত পান। স্ত্রী'র এধরনের আচরন সহ্য করতে না পেরে নিরবে আদালতের রায় মেনে নিয়ে জেলেই চলে যান হতভাগা আবু জাফর।
বছর ছয়েক আগে জেল থেকে বের হয়ে কাজীর দেউড়ির বাড়ীতে গিয়ে দেখে স্ত্রী'র নামে কেনা কোটি টাকা দামের জায়গা ও বাড়ী সব বিক্রি করে দিয়ে সন্তানাদি নিয়ে স্ত্রী অন্যত্র চলে গেছে। ক্ষোভে, দূঃখে, অপমানে স্ত্রী ও সন্তানের কাছে আর ফিরে যায়নি। বেচে নেন ভবঘুরে জীবন। ফকির বেশে মাজারে মাজারে ঘুরে চলতে থাকে আবু জাফরের জীবন।।
গত ০৯ নভেম্বর'২০ সোমবার দুপুর ১২ টার দিকে চট্টগ্রামের লালদীঘির পূর্ব পাড়ে হজরত শাহ আমানত শাহ (রা:) মাজারের সামনের রাস্তার পাশেই ক্ষুধার্ত, অসুস্থ, অচেতন ও সাড়াশব্দহীন অবস্থায় মোহাম্মদ আবু জাফরকে পাওয়া যায়। সংবাদ পেয়ে কোতোয়ালী থানার সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) বাবুল পাল আবু জাফরকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষনা করেন।।
পরবর্তীতে মৃতদেহের পকেটে পাওয়া ন্যাশনাল আইডি কার্ড (এনআইডি)'র সূত্র ধরেই আবু জাফরের ঠিকানা ও বৃত্তান্ত পাওয়া যায়।।
এ সমাজে শুধু নারী নির্যাতনই হয় না, কিছু কিছু পুরুষও নির্যাতিত হয়। যা অনেকটা খালি চোখে দেখা যায় না।।
মহান আল্লাহ, ভালোবাসার কাঙ্গাল মরহুম মোহাম্মদ আবু জাফরের জীবনের সমস্ত গুনাহ সমুহ মাফ করে দিয়ে তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।।
আমিন।। সুম্মা আমিন।।
(কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি জামাল খান নিবাসী মনজুর আলম ভায়ের প্রতি, যিনি তথ্য দিয়ে আমাকে সহযোগিতা করেছেন)

সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২০

অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সাত্তার আবু গোদ্দাহ ইন্তেকাল করেছেন।

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ ইখওয়ানুল মুসলিমিনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব ও প্রখ্যাত অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সাত্তার আবু গোদ্দাহ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।

তিনি ছিলেন তুলনামূলক ইসলামী আইনশাস্ত্রের অধ্যাপক এবং ইসলামী ফিকহ একাডেমীর সাবেক প্রধান।
ডঃ আবু গোদ্দা সৌদি আরব, কুয়েত, মিশর এবং বিভিন্ন দেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসাবে চাকু‌রি করেছেন। তিনি ১৯৯০ সাল থেকে কুয়েতের একটি ফিকহ এনসাইক্লোপিডিয়ায় গবেষক এবং বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন। এবং ১৯৫৫ সাল থেকে ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টিং, অডিটিং সংস্থার স্ট্যান্ডার্ড বোর্ড ও শরিয়া বোর্ডের সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি বহু আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও আইনী পরিষদের সদস্য এবং বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

অধ্যাপক শেখ আব্দুস সাত্তার আবু গোদ্দা ১৯৪০ সালে সিরিয়ার আলেপ্পোতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৪ সালে বিএ ডিগ্রি করেন এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

এরপরে তিনি মিশরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৬৬ সালে শরিয়ায় এমএ,১৯৬৯ সালে হাদিসশাস্ত্রে এমএ করেন।পুনরায় আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই ১৯৭৫ সালে (তুলনামূলক আইনশাস্ত্র)পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।

তুলনামূলক ইসলামী আইনশাস্ত্র, আর্থিক লেনদেন, ইসলামী ব্যাংকিং, যাকাত, অনুদান, হিসাববিজ্ঞান, আইনী শাসন, আইনী অধ্যয়ন, পাণ্ডুলিপি যাচাইকরণ পদ্ধতি এবং ইসলামী মেডিসিন বিষয়ে প্রচুর গবেষণা ও থিসিস তৈরি করেছেন তি‌নি।

তার উল্লখযোগ্য গবেষণাপত্র - সংস্কার এবং গত দশকগুলির প্রভাব, বর্তমান যুগে ইসলামী আইন ও শাসকের ভূমিকা, চিকিৎসা, আইনশাস্ত্র ও মানসিক স্বাস্থ্য, ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে গবেষণা, যাকাত ইত্যাদি।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন। আমিন।

মঈনউদ্দীন হাছান চৌধুরীর সিঙ্গাপুরে ইন্তেকাল

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ  চট্রগ্রাম কে.সি.দে রোড়স্থ স্বনামধন্য "পাশাপাশি সীড কোম্পানি লি:"এর সত্বাধিকারী বিশিষ্ট "বীজ" ‍ব্যাবসায়ী চন্দনাইশ নিবাসী আলহাজ্ব মঈনউদ্দীন হাছান চোধূরী আর আমাদের মাঝে নেই

তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল ইন্তিকাল করিয়াছেন- ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজেউন, মৃত‍্যুকালে তিনি - স্ত্রী, দুই শিশুপুত্র, আত্মীয়-স্বজন সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান। 
মরহুমের কফিন দেশে ফিরিয়ে আনা সাপেক্ষে দাফন-কাপনের আয়োজন সংক্রান্ত তথ‍্য পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। 

 তার মৃত্যুতে জনাব হেলাল চৌধুরীসক অনেকেই  মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবানীতে তারা মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা ও  শোক সন্তপ্ত পরিবার বর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।  পরলৌকিক শান্তির নিমিত্তে একান্ত দোয়া করার জন‍্য সকলের নিকট বিনীত অনুরোধ করেছেন।

শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৯

রোহিঙ্গাদের সেবা দিয়ে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় চিকিৎসক 'ফাহাদ, নিহত

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ রোহিঙ্গাদের সেবা দিয়ে ফেরার পথে চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় এক চিকিৎসক নিহত হয়েছেন। নিহত ডা. জোবাইদুল হক ফাহাদ (৩৫) পবিত্র কুরআনের হাফেজ ছিলেন। তার বাড়ি হাটহাজারী উপজেলায়। তিনি নগরীর চান্দগাঁও এলাকায় থাকতেন।
দোহাজারী হাইওয়ে পুলিশের পরিদশর্ক মিজানুর রহমান জানান, বুধবার রাত পৌনে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম- কক্সবাজার সড়কে ওই চিকিৎসকের মোটরসাইকেলে হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কা দেয়। সাতকানিয়ার হাসমতের দোকান এলাকায় এ দুঘর্টনা ঘটে। বাসটি আটক করা হলেও চালক পালিয়ে গেছে।
পারিবারিক সূত্র জানায়, নিহত জোবাইদুল হক ফাহাদ কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছিলেন। তিনি কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন শেষে মোটরসাইকেলে করে চট্টগ্রামে ফিরছিলেন।
ডা. জোবাইদুল হক ফাহাদের মৃত্যুতে মেডিভয়েস পরিবার শোকাহত।
ডা. ফাহাদ চট্টগ্রামের বায়তুশ শরফ আইডিয়াল মাদ্রাসা থেকে দাখিল ও সরকারি হাজী মোহাম্মদ মহসীন কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৫৩তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। এছাড়াও তিনি লাইটার ইয়ূথ ফাউন্ডেশনের কো-অর্ডিনেটরের দায়িত্বপালনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
বিয়ের আসরে বসা হলো না ডা. ফাহাদের
তিন ভাইবোনের মধ্যে হাফেজ ডা. ফাহাদ ছিলেন পরিবারের বড় সন্তান। ডা. ফাহাদেরও আকদ সম্পন্ন হয়েছিল চট্টগ্রাম মেডিকেল থেকে পাস করা ডা. জান্নাতুন নাঈমের সঙ্গে। বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করার প্রস্তুতি ছিল। ঠিক ওই সময়ই আসলো এমন দুঃসংবাদ।
তার জমজ ভাই জিয়াউল হক ফয়সাল আহসান উল্লাহ ইউনিভার্সিটি থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে চট্টগ্রামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। তাঁর একমাত্র ছোট বোন ফারহা আয়েশারও বিয়ে হয়েছে।
আল্লাহ প্রিয় ডাক্তার সাহেবকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুক। আমীন
সূত্রঃ স্বাস্থ্য তথ্য-Health Tips এর টাইমলাইন

সোমবার, ১৮ জুন, ২০১৮

হুমায়ুন কবিরের ইন্তেকালে ভারপ্রাপ্ত আমীরের শোক

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ জনাব হুমায়ুন কবির সাঈদীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি মাওলানা আ.ন.ম. শামসুল ইসলাম আজ ১৮ জুন ২০১৮ এক শোকবাণী প্রদান করেছেন। 
শোকবাণীতে তিনি বলেন, জনাব হুমায়ুন কবির সাঈদী (রাহিমাহুল্লাহ) কে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা ক্ষমা ও রহম করুন এবং তাকে নিরাপত্তা দান করুন। তাকে সম্মানিত মেহমান হিসেবে কবুল করুন ও তার কবরকে প্রশস্ত করুন। তার গুণাহখাতাগুলোকে নেকিতে পরিণত করুন। তার জীবনের নেক আমলসমূহ কবুল করে তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসে স্থান দান করুন।  
তিনি শোকবাণীতে তার শোক-সন্তপ্ত পরিবার-পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বলেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা তাদেরকে এ শোকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন। 

শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৮

জামায়াত নেতা শহীদুল্লাহ ফারুকীর পিতার ইন্তেকালে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের শোক



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24ঃ জামায়াত নেতা শহীদুল্লাহ ফারুকীর পিতার ইন্তেকালে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াত ও   ডবলমুরিং থানা শোক প্রকাশ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরী ডবলমুরিং থানার এ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ফারুকীর পিতা কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট থানার আদ্রা ইউনিয়ন নিবাসী হাজী মো: দেলোয়ার হোসেন(৯৪) বার্ধক্য জনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজেউন)।
 চট্টগ্রাম মহানগর ও ডবলমুরিং থানা জামায়াতের শোক প্রকাশ।
 জামায়াত নেতা শহীদুল্লাহ ফারুকীর পিতার হাজী দেলোয়ার হোসেন এর ইন্তেকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী নায়েবে আমীর আ.জ.ম ওবায়েদুল্লাহ, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য সাবেক এম,পি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগরী মজলিসে শুরা সদস্য ও ডবলমুরিং থানা আমীর মো. ফারুক আজম ও সেক্রেটারি ডি.এম লোকমানগভীর শোক প্রকাশ করেছেন । 


শোকবানীতে  নেতৃবৃন্দ মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১৮

ড. আব্দুল জব্বারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24ঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের গেন্ডারিয়া থানা আমীর, ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় বায়তুলমাল সম্মাদক ড. আব্দুল জব্বারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।
এক শোকবাণীতে মহানগরী আমীর বলেন, ড. আব্দুল জব্বারের মৃত্যুতে ইসলামী আন্দোলন একজন নিবেদিত প্রাণ মানুষকে হারালো। তিনি ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের একজন বীর সিপাহসালার ছিলেন। তিনি দেশে ইসলামের আলোকে ন্যায়-ইনসাফেরভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখতেন। তার মৃত্যুতে ইসলামী আন্দোলনে যে শূণ্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা সহজেই পূরণীয় নয়।
মহানগরী আমীর মরহুমের রূহের মাগফিরাত কামনা করেন। তিনি তার শোকাহত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমাবেদনা জানান এবং মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে তাদের ধৈর্য্য ধারণের তাওফিক কামনা করেন।

সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অধ্যাপক ড. শাব্বির আহমদএর নামাজে জানাজা ও দাফর সম্পন্ন

আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ ডেস্ক ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ঃ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টস ফেকাল্টির সাবেক ডীন চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বি-ব্লক ১৪ নং রোড নিবাসী অধ্যাপক ড. শাব্বির আহমদ এর নামাজে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টস ফেকাল্টির সাবেক ডীন, ইসলামিক হিস্ট্রি ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক  ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর বোর্ড অবট্রাস্টিজের সদস্য  ড. শাব্বির আহমদ (৭৮) আজ ০৫ সেপ্টেম্বর’১৬ তারিখ  বার্ধক্য জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে আনুমানিক রাত ২টায় চট্টগ্রামের স্থানীয় একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 
নামাজে জানাজা ও দাফন
মরহুম অধ্যাপক ড. শাব্বির আহমদ এর নামাজে জানাজা ০৫ সেপ্টেম্বর’১৬ তারিখ চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বি-ব্লক জামে মসজিদে বাদ জহুর অনুষ্টিত হয়। 
মরহুমের নামাজে জানাজায়  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি  বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মাইনুদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এ.কে.এম. আজহারুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক  ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর বোর্ড অবট্রাস্টিজের সদস্য জনাব নুরুল্লাহ,  সাতকানিয়া লোহাগাড়া নির্বাচনী এলাকার সাংসদ অধ্যাপক আবু রেজা নদভী, বায়তুশরফ মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা সাইয়েদ মুহাম্মদ আবু নোমান, লোহাগাড়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল আবছার আন্তর্জাতিক  ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম ও  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা, এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ  উপস্থিত ছিলেন।
মরহুমের নামাজে জানাজায় ইমামতি করেন জামেয়া দারুল মা;য়ারিফ আল ইসলামিয়া চট্টগ্রাম এর প্রিন্সিপাল মুহতারাম সুলতান যওক নদভী। জানাজা শেষে মরহমের লাশ চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বি-ব্লক জামে মসজিদ কবরস্থানে দাফন করা হয়।

রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৬

কুমিল্লা মহানগরী শিবির সভাপতি’র ইন্তিকালে ডা: শফিকুর রহমানের শোক


আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ ডেস্কঃ  ইসলামী ছাত্রশিবিরের কুমিল্লা মহানগরী সভাপতি কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হক গত ৫ আগস্ট রাত ৯টায় এক সড়ক দুর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে নিহত হওয়ায় গভীর শোক প্রকাশ করে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা: শফিকুর রহমান গতকাল শনিবার গভীর শোক প্রকাশ করছেন। 
তিনি আশা করেন যে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করে দায়ী ব্যক্তিকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করবেন। 
তিনি মরহুমের জীবনের সকল নেক আমল কবুল করে তাকে জান্নাতবাসী করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এবং মরহুমের শোক-সন্তপ্ত পরিবার-পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বলেন, আল্লাহ তাদের এ শোক সহ্য করার তাওফিক দান করুন।

শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০১৬

কুমিল্লার ডাঃ মোজাম্মেল হক এর নামাজে জানাজা সম্পন্ন


 বাংলাদেশ বার্তা ৬ আগষ্ট ২০১৬ ইং তারিখ শনিবার: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কুমিল্লা মহানগর সভাপতি ডাঃ মোজাম্মেল হক গতকাল রাত ৯টায় এক সড়ক দূর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন েইণ্ণা ইলাইহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজউন)।

আজ  মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কুমিল্লা মহানগর সভাপতি ডাঃ মোজাম্মেল হক এর প্রথম নামাজে জানাজায় ইমামতি করে বাংলাদেশ জামায়াতের ইসলামী কুমিল্লা মহানগরীর আমীর জনাব কাজী দ্বীন মোহাম্মদ।
হাজার হাজার মানুষ মরহুমের জানাজায় অংশগ্রহণ করে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন।

শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫

সাবেক কমিশনার আলহাজ্ব মোজাফ্ফর আহমদের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত


আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন চকবাজার ওয়ার্ডের সাবেক কমিশিনার, কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজ সেবী জনাব আলহাজ্ব মোজাফ্ফর আহম্মদ ০১ আগষ্ট ২০১৫ ইং তারিখ সকাল ১১:৩০ মিনিটে বার্ধক্য জনিত কারণে ইন্তেকাল করেন,(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন) মৃত্যুকালে মরহুমের বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে, ৪ ছেলে, নাতি-নাতনী, আত্মীয়-স্বজন ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান।স্থানীয় মহল্লা কমিটির সাবেক সভাপতি মরহুম মোজাফ্ফর আহম্মদ কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সমাজসেবা মূলক প্রথিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত ছিলেন।
০১ আগষ্ট ২০১৫ তারিখ বাদ এশা-রাত ৯টায় মরহুমের নামাজে জানাজা কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। তার নামাজে জানাজায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর সাবেক মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলম, বিএনপি চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারী জনাব ডাঃ শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারী জনাব মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, চকবাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জনাব গোলাম হায়দার মিন্টুসহ বিভিন্ন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্তিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরহুমের লাশ স্থানীয় কাপাসগোলা কবস্থানে দাফন করা হয়। 

সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০১৫

আবদুল কালামের মৃত্যুতে জামায়াতের শোক


ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও পরমাণু বিজ্ঞানী এপিজে আবদুল কালামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় দলটির ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ শোক প্রকাশ করেন।
মকবুল আহমাদ বলেন, “ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী এপিজে আবদুল কালামের মৃত্যুতে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তার রূহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর পরিবার-পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। তার মৃত্যুতে উপমহাদেশের মানুষ একজন প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ও রাজনীতিবিদকে হারাল।”

জামায়াত নেতা ইব্রাহীমের মায়ের ইন্তিকালে মহানগরী জামায়াতের শোক


বাংলাদেশ বার্তা ২৭ জুলাই ২০১৫; জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর চকবাজার থানা কর্মপরিষদ সদস্য এবিএম সিদ্দিক ইব্রাহীমের মা নূরজাহান বেগমের গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৮ টায় ঢাকায় বাধ্যক্যজনিত কারনে ইন্তিকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। তিনি দুই ছেলে, তিন মেয়ে, নাতি-নাতনি, আত্মিয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ী লক্ষ¥ীপুর জেলার সদর থানাধীন নূরুল্লাপুর গ্রামে। নূরজাহান বেগমের ইন্তিকালে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। 
রাজধানীর চকবাজার খাজে নেওয়াজ তালগাছ মসজিদে মরহুমার প্রথম নামাজে জানাজা শেষে মরদেহ তার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে দ্বিতীয় জানাজা শেষে দাফন করা হয়।
মহানগরী জামায়াতের শোক: জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর চকবাজার থানা কর্মপরিষদ সদস্য এবিএম সিদ্দিক ইব্রাহীমের মা নূরজাহান বেগমের ইন্তিকালে শোক প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী আমীর মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ও সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম বুলবুল।
গতকাল দেয়া বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, নূরজাহান বেগমের ইন্তিকালে আমরা আমাদের একজন অভিভাবককে হারালাম। মহান রাব্বুল আলামীন যেন তার পরিবারের সদস্যদের এই শোক কাটিয়ে উঠার তাওফিক দেন এবং পরকালে তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদা দান করেন। নেতৃদ্বয় তার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।


ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও পরমাণুবিজ্ঞানী এ পি জে আবদুল কালামের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
শোক বার্তায় তিনি বলেন, এ পি জে আবদুল কালামের মৃত্যুতে পৃথিবী এক মেধাবী নেতাকে হারাল।
‘বাসযোগ্য পৃথিবী’ বিষয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট শিলংয়ে গিয়েছিলেন ‘উইংস অব ফায়ার’-এর রচয়িতা আবদুল কালাম। অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়ে গেলে সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় তাকে দ্রুত পাশের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮৩ বছর বয়সী পরমাণু বিজ্ঞানী এ পি জে আবদুল কালাম ২০০২ সালের ২৫ জুলাই থেকে ২০০৭ সালের ২৫ জুলাই পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। আবদুল কালামের জন্ম ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর ব্রিটিশ ভারতের রামেশ্বরামে।

ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এপিজে আবদুল কালাম মারা গেছেন


ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট এপিজে আবদুল কালাম মারা গেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। 
আজ শিলংয়ে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় অকস্মাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে একটি হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ)তে রাখা হয়। সেখানে তারমৃত্যু হয় বলে খবর দিয়েছে ভারতের বার্তা সংস্থা পিটিআই।
এতে বলা হয়, এক অনুষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিচ্ছিলেন। বক্তব্য দিতে দিতেই তিনি পড়ে যান। ৮৪ বছর বয়সী আবদুল কালামকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। খাসি হিলসের এসপি এম খারক্রাং এ কথার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ১১তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এপিজে আবদুল কালাম।

কাবা শরিফ সাঁতরানো সেই কিশোরের ইন্তেকাল

কাবা শরীফ পানিতে ডুবে গেছে, আর একজন সাতার কেটে তওয়াফ করছে, ৭৪ বছর পুরনো সাদাকালো এই ছবিটি যিনিই দেখেছেন তিনিই অবাক হয়ে তাকিয়ে ভালো করে বোঝার চেষ্টা করেছেন ছবিটির মর্মার্থ কি ? কাবা শরিফ যে ভ্যালিতে আল্লাহর নির্দেশে তৈরী হয়েছে সেখানে বেশি বৃষ্টি হলে সবসময়ই পানি জমে যেতো। ১৯৪১ সনে একাধারে ৭ দিন বৃষ্টি হওয়াতে ৬ফুট পানি জমে গিয়েছিলো কাবার চারপাশে। বাহরাইনের ১২ বছর বয়সী শেখ আলআওয়াদী তখন মক্কায় দ্বীনি স্কুলের ছাত্র। ২০১৩ সনে কুয়েত আল রাই টেলিভিশনে তিনি তার স্মৃতি চারণে বলেন, “বন্যার পানিতে মানুষ, যানবাহন, আর গবাদি পশু ভেসে যেতে দেখেছি। ৭ দিন পর বৃষ্টি থামলে আমর ভাই হানিফ, বন্ধুবর তিমবাক্তুর মালিয়ান শহরের মোহাম্মদ আল তাইয়িব, ও আলী থাবিত, আর ইয়ামেনের এডেনের হাসিম আল বার, আর আমাদের শিক্ষক তিউনিসের আব্দুল রউফ মিলে কাবা শরীফের বন্যার অবস্থা দেখতে যাই। বাচ্চারা পানি দেখলে যা করে আমরাও তাই করলাম, মাথায় আসলো সাতরিয়ে তওয়াফ করবো। যা ভাবা তাই, আমরা চারজন পানিতে ঝাপিয়ে পড়লাম।পুলিশ হই হই করে উঠলো, আমরা কালো পাথর চুরি করার নিয়তে পানিতে নেমেছি কিনা। আমি সাতরাতে সাতরাতে পুলিশকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম, আমি শুধু সাতরিয়ে তওয়াফ করব ৭ বার, পুলিশ তার স্বভাব সুলভ খবরদারী করেই চলছিলো। ইতিমধ্যে আলী থাবিত আর মোহাম্মদ আল তাইয়িব ক্লান্ত হয়ে পড়লে কাবা শরীফের দরজার ওপর বসে থাকে, উদ্ধার হবার আশায়।” তিনি বলেন, “আমার ভয় হচ্ছিলো যে পুলিশ আমাকে গুলি করে না বসে আবার আনন্দ হচ্ছিলো এই ভেবে যে, পৃথিবীতে কেউ কোনদিন এই ভাবে কাবা প্রদক্ষিন করেনি, আমিই প্রথম। তাই ভয় আর আনন্দের মিশ্র অনুভুতি নিয়ে আমি কাবার চারপাশে সাতরিয়েই চললাম। পরবর্তীতে জানতে পেরেছিলাম, পুলিশের রাইফেলে আসলে গুলি ছিলোনা।” শেখ জানান তিনি তত্কালীন মক্কার বুড়ো মানুষদের কাছে জানতে চেয়ে ছিলেন তারা এরকম বানের পানি আগে দেখেছেন কিনা, তারা কস্মিন কালেও এত পানি দেখেননি বলে খবর দিয়েছেন। ২০১৫ র মে মাসের ১৬ তারিখ ৮৬ বছর বয়সে শেখ আল আওয়াদি বাহরাইনে ইন্তেকাল করেন। তার ছেলে আব্দুল মজিদ ২০ বছর আগে হজ্জ করতে গিয়ে তার বাবার ছবির পোস্টার কপি কিনে এনেছিলো মক্কা থেকে পিতার জন্যে উপহার হিসাবে। প্রতিটি মুসলমান জানে কাবাঘর আল্লাহর হুকুমে বানানো একটি প্রতিকী ঘর, মুসলমানরা এই ঘরের দিকে কেন্দ্র করে শুধুমাত্র আল্লাহর উদ্যেশ্যে সেজদা, প্রনতি করে, কাবাঘর বা এর আনুসঙ্গিক কালো পাথর, মাকামে ইব্রাহিম এগুলির পূজা করেনা কেউ, তাই অনেকবার কাবা পানিতে ডুবে গেছে, আগুন লেগেছে, কালো পাথর খুলে নিয়ে গেছে বহু বছরের জন্যে ধর্মীয় উগ্রবাদীরা। আব্বাসীয় খলিফাদের উদ্ধার পর্বে ভাঙ্গা পাথরটির সব টুকরাও পাওয়া যায়নি হয়তো, এখন রুপোর বেষ্টনী দিয়ে আটকানো আছে বাকিগুলি সেই থেকে। মহা বিশ্বের যেকোনো উপাদান দিয়ে তৈরী কোনো জিনিষ স্থায়ী নয়, এগুলি সবই আল্লার সৃষ্ট বস্তু নীচয় । আল্লাহ সব কিছুর স্রষ্টা, চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী, মুসলমানরা শুধু আল্লাহরই উপাসনা করে। সৃষ্ট কোনো কিছুরই পূজা ইসলামে নেই। সূত্র : বিডি-টুডে 

শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

শ্রমিক নেতা মাওলানা নেছার আহমদের ইন্তিকালে সিলেট নগর জামায়াতের শোক


সিলেট মহানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন নেতা ও সিলেট জেলা রিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজি চট্র: ১৬৬৯) এর সভাপতি মাওলানা নেছার আহমদ আর নেই (ইন্না নিল্লাহী ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।৩  তিনি দিবাগত রাত ৩টায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তিকাল করেন। উল্লেখ্য যে, নগরীর বাগবাড়ী কানিশাইল ঈদগাহ মসজিদের সাবেক ইমাম মাওলানা নেছার আহমদ কয়েকদিন থেকে মস্তিস্কে রক্তক্ষরণজনিত রোগে ভুগে ওসমানী হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের শিবরামপুর গ্রামের আব্দুল হান্নান-এর পুত্র। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে, ১ মেয়ে ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে মারা যান। গতকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর নগরীর বাগবাড়ী কানিশাইল ঈদগাহ মসজিদ প্রাঙ্গনে জানাযা শেষে তাকে মানিক পীর (র.) মাজার সংলগ্ন কবর স্থানে সমাহিত করা হয়।
জানাযায় উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরীর আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিণের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান, জেলা দক্ষিণের নায়েবে আমীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান, সিলেট মহানগর নায়েবে আমীর হাফিজ আব্দুল হাই হারুন ও মো: ফখরুল ইসলাম, মহানগর সেক্রেটারি মাওলানা সোহেল আহমদ, সহকারী সেক্রেটারি মো: আব্দুর রব, অফিস সেক্রেটারি জাহেদুর রহমান চৌধুরী, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন মাওলানা আব্দুস সালাম আল-মাদানী প্রমুখ। জানাযায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সিলেট জেলা ও মহানগর নেতৃবৃন্দ ছাড়াও সিলেটের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেন।
বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন ও শ্রমিক নেতা মাওলানা নেছার আহমদের অকাল মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন সিলেট মহানগর জামায়াত নেতৃবৃন্দ। গত বৃহস্পতিবার এক শোকবার্তায় শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করে জামায়াত নেতৃবৃন্দ বলেন, মাওলানা নেছার আহমদের ইন্তিকালে সিলেটবাসী ইসলামী আন্দোলনের একজন খাঁটি সৈনিককে হারাল যা সহজে পুরণ হওয়ার নয়। বাংলাদেশের সবুজ ভু-খণ্ডে ইনসাফভিত্তিক কুরআনের সমাজ বিনির্মাণ ও অবহেলিত শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি আদায় ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা সিলেটবাসী চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাকে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন ও পরিবাবরবর্গকে এই শোক সইবার শক্তি দিন। আমীন।
শোক প্রকাশ করে বিবৃতি প্রদান করেছেন- সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, নায়েবে আমীর হাফিজ আব্দুল হাই হারুন ও মো: ফখরুল ইসলাম এবং মহানগর সেক্রেটারি মাওলানা সোহেল আহমদ প্রমুখ।


মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় জামায়াতের গভীর শোক

২১ জুলাই ২০১৫ইং তারিখ; সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায়  জামায়াতের  গভীর শোক। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটলেও আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না - মকবুল আহমাদ

.গত ১৯ জুলাই ভোর ৫টায় সিরাজগঞ্জ জেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মুলিবাড়ি এলাকায় ২টি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাস দু’টির ড্রাইভারসহ ১৭ জন লোক নিহত ও প্রায় অর্ধশত লোক আহত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদ গতকাল সোমবার বিবৃতি দিয়েছেন।  বিবৃতিতে তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলেও এর বিরুদ্ধে আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। ফলে মানুষের মূল্যবান জীবন যাচ্ছে। 
অনেকেই চিরদিনের জন্য পঙ্গু হচ্ছে। এ ব্যাপারে লোক দেখানো কিছু পদক্ষেপ নেয়া হলেও দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বাস দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করে এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং দুর্ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিবার-পরিজন ও আহতদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান করবেন এবং আহতদের উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন।
.
বাস দুর্ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন তিনি তাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাদের শোক সন্তপ্ত পরিবার-পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে দোয়া করেন, আল্লাহ যেন তাদের এ শোক সহ্য করার তাওফিক দান করেন।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী