বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার
আবিস্কার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আবিস্কার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের মুকুট ছিনিয়ে নিলেন জো-বাইডেন

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ জো বাইডেন আমেরিকার ৪৬ তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 

সেই সাথে বিদায় নিলেন বিশ্বের তুমুল আলোচনা সমালোচনার কেন্দ্রে থাকা সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তিনি ছিলেন বিশ্ব রাজনৈতিক নেতৃত্ব’র ইতিহাসে সমালোচনার শীর্ষে । 
রাজনীতিসহ  অন্যান্য সকল গুরুত্বপূর্ন অঙ্গনে তার অদ্ভুদ বিচরণ, কথা, আকষ্মিক দিকনির্দেশনা ও  আক্রমণমূলক সিদ্ধান্ত দেশ ও বিশ্ব দরবারেও করেছে প্রশ্নবিদ্ধ ও জনমনে সৃষ্টি হয় মিশ্রপ্রতিক্রিয়া।

ট্রাম্পের পরাজয়ের ফলে বিশ্বনেতৃত্বে ও আমেরিকার ইতহাসে ইতিবাচক ও নীতিবাচক তুমুল ঝড়ের যেন অন্ত নেই।
আমেরিকার নেতৃত্বের পরিবর্তন হতে যাচ্ছে তেমনি বিশ্ব নেতৃত্বেও। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চরম উৎকন্ঠা, উত্তেজনা অবশেষে বিজয়ের মুকুট পেলেন বিশ্ববরেণ্য প্রবীন রাজনৈতিক শীর্ষ নেতৃত্বর কেন্দ্রবিন্দু জো বাইডেন।
জো-বাইডেন হলেন ইতিহাসে দীর্ঘ ৫০ বছর অতিবাহিত করা একজন অতুলনীয় রাজনীতিবিদ ও বহুল আলোচিত ব্যাক্তিত্ব। সারা বিশ্ব আশাবাদী বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় আপনার ভূমিকাও যেন হয় অতুলনীয়। আমেরিকার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেন।

তিনি ডেমোক্রেটিক দল থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নির্বাচিত হওয়ায় বিশ্বের সকল প্রান্তের গন্যমান্য শীর্ষ নেতৃত্ববৃন্দের প্রাণঢালা উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনে সিক্ত ও বিশ্ব শান্তিতে অনন্য অবদান রাখবেন বলে সকলেই আশাবাদী। আবারও জানাই ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন নব নির্বাচিত বিশ্বের ক্ষমতাধর প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেন।

সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০১৫

প্রেসক্রিপশনে ব্যবহৃত ‘Rx’ চিহ্ন দিয়ে যা বোঝায়


প্রেসক্রিপশন বা চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্রে ব্যবহৃত ‘Rx’ চিহ্ন নিয়ে কয়েকটি মতবাদ প্রচলিত আছে। প্রথমত, Rx হল বৃহস্পতি গ্রহের Astrological সাইন আর বৃহস্পতি গ্রহের নাম ইংরেজিতে Jupiter যা কিনা রোমানদের মতে দেবতাদের রাজা। Rx লেখা হয় এই জন্য যে প্রেসক্রিপশনে লিখা পথ্যের উপর যেন রোমান দেবতা Jupiter শুভদৃষ্টি দেন এবং রোগী আরোগ্য লাভ করে।
এছাড়া, চিকিৎসা শাস্ত্রের অভিধান মতে, Rx একটি ল্যটিন শব্দ যা ‘recipe’ ও ‘to take’ এই দুটো মানে বোঝায়। মূলত এই RX প্রতীকটি এসেছে একটা ল্যাটিন শব্দ থেকে। শব্দটা হল Recipe, যার অর্থ হল ‘আপনি নিন’। প্রাচীন মিশরীয়দের মধ্যে ‘উটচাট’ বা ‘হোরাসের চোখ’ নামে এক ধরনের কবচের প্রচলন ছিল। হোরাস হচ্ছেন একজন স্বাস্থ্য দেবতা। ‘হোরাসের চোখ’ নামে যে কবচ প্রচলিত ছিল তা অনেক রোগ প্রতিরোধ করত। এই কবচের প্রাথমিক আকৃতি অনেকটা হেরাসের চোখের মত ছিল। তবে এটা নানান জিনিস দিয়ে তৈরি করা হত।
এভাবে এটি ব্যবহৃত হতে শুরু করে এবং কালক্রমে এটি ব্যবস্থাপত্রে চলে আসে। তবে অবশ্যই এটি ব্যবস্থাপত্রে আসার পেছনে দেবতার অনুগ্রহে রোগ নিরাময়ের একটা ব্যাপার থেকেই যায়। ভিন্ন মতানুসারে, Rx বলতে R = Refer to এবং X = Jesus Christ, অর্থাৎ Rx = Refer to Jesus Christ, মানে ‘যিশুর নামে পড়া শুরু করুন’। যেমন আমরা বলি ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বা ‘মহান আল্লাহর নামে পড়া শুরু করছি’, ঠিক সেরকম।
X শব্দের ব্যাখ্যা: X দ্বারা জেসাস ক্রাইস্ট বা যিশু খ্রিস্টকে বোঝানো হয়। যেমন Xmas দ্বারা বোঝানো হয় ক্রিসমাস। উল্লেখ্য, X দ্বারা গ্রিক অক্ষর “Chi”কে নির্দেশ করে, যা দ্বারা গ্রিক ভাষায় সংক্ষেপে ক্রাইস্ট বা যিশুকে বোঝানো হয়ে থাকে। কেউ কেউ বলে থাকেন, Rx মানে Report extended। আপনার শরীরের সমস্যা বা রোগ নির্ণয় করে ‘এক্সটেন্ডেড’ যে রিপোর্ট করা হয় যাতে পরবর্তী পদক্ষেপ বর্ণিত থাকে বিধায় এখানে Rx লেখা থাকে।
লেখক: ডা: মো. এনামুল হক মনি (পিএইচডি গবেষক, কোরিয়া)
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম/এসএফ

রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০১৫

বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়ার পথে ঢাকা কলেজের জাহিদ হাসান.......


এরকম আরো একটা কণার অস্তিত্ব থাকতে পারে, ৮৫ বছর আগেই প্রথম জানিয়েছিলেন হারম্যান ভাইল নামে এক বিজ্ঞানী। ভাইলের সেই কণাকে গবেষণাগারে শনাক্ত করে ফেললেন আমেরিকার প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পদার্থবিজ্ঞানী জাহিদ হাসান। সত্যেনবসুর বোসন আবিষ্কারের ৯১ বছর পর আরেক বাঙালি গবেষকের নেতৃত্বে আবিষ্কৃত হলো নতুন গ্রুপের একটি কণা, যা আবিষ্কারের পর কেবল তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞান পাল্টে যাবে না, ইলেকট্রনিক ও কম্পিউটার দুনিয়ায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। গত বৃহস্পতিবার আমেরিকার সায়েন্স পত্রিকা 'সায়েন্স'-এ জাহিদ হাসানের নেতৃত্বে গবেষক দলের এ সাফল্যের খবর ও 'ভাইল ফার্মিয়ন' কণার সন্ধান মেলার প্রামাণ্য তথ্য বিশদভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। জাহিদ হাসান তাতে জানিয়েছেন, ভাইল ফার্মিয়নের অস্তিত্ব প্রমাণিত হওয়ায় দ্রুতগতির ও অধিকতর দক্ষ ইলেকট্রনিক্স যুগের সূচনা হবে। কেমন হবে সেই নতুন যুগের ইলেকট্রনিক সামগ্রী? অধ্যাপক হাসানের কথায়, এই আবিষ্কার কাজে লাগিয়ে আরো কার্যকর নতুন প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বাজারে এসে যাবে, যা ব্যবহারে তাপ সৃষ্টি হবে না। তিনি বলেন, কারণ ভাইল ফার্মিয়ন কণার ভর নেই। এটি ইলেকট্রনের মতো পথ চলতে গিয়ে ছড়িয়ে পড়ে না। তৈরি হবে নতুন প্রযুক্তির কম্পিউটার ও বৈদ্যুতিক নানা সামগ্রী।
★এম জাহিদ হাসান ছোটবেলায় ঢাকার ধানমন্ডি গভ. বয়েজ স্কুলে পড়াশোনা করেন। ঢাকা কলেজের সাবেক এই
ছাত্রের পিএইচডি স্টানফোর্ডে। এরপর শিক্ষকতা ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায়। এখন প্রিন্সটনে গবেষণার পাশাপাশি শিক্ষকতা করছেন তিনি। পৃথিবী, যাবতীয় গ্রহনক্ষত্র, নদী-নালা, সমুদ্র, পর্বত, প্রাণিজগৎ, গাছপালা, মানুষ
— সব ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার পিণ্ড।
মহাজগতের এসব বস্তুকণাকে বিজ্ঞানীরা দুটি ভাগে ভাগ করেন। একটি 'ফার্মিয়ন', অন্যটি 'বোসন', যা আবিষ্কার করেছিলেন বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্র নাথ বসু, তার নামেই 'বোসন' কণা। 'ফার্মিয়ন' কণার একটি উপদল হলো 'ভাইল ফার্মিয়ন'। ১৯২৯ সালে বিজ্ঞানী হারম্যান ভাইল এই 'ভাইল ফার্মিয়ন' কণার অস্তিত্বের কথা জানিয়েছিলেন, তার নামেই এই অধরা কণার নামকরণ হয়েছিল। ১৯২৯ সাল থেকেই পদার্থবিজ্ঞানীরা চেষ্টা চালিয়ে গেছেন 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর অস্তিত্ব প্রমাণের। ৮৫ বছর ধরে সুদীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সন্ধান মিলল সেই অধরা কণা 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর।
★অধ্যাপক জাহিদ হাসান জানিয়েছেন, মোট তিন ধরনের ফার্মিয়নের মধ্যে 'ভিরাক' ও 'মায়োবানা' ফার্মিয়নের খোঁজ আগেই পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু বহু পরীক্ষায় দীর্ঘদিনেও 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর সন্ধান না মেলায় মাঝে তারা ভেবেছিলেন, নিউট্রিনোই সম্ভবত ভাইল ফার্মিয়ন। কিন্তু পরে এ ভাবনা পরিত্যক্ত হয়েছে। কারণ নিউট্রিনোর ভর আছে, ভাইল ফার্মিয়ন ভরশূন্য। অবশেষে তার সন্ধান মিলল। ইলেকট্রনিক্সের নবযুগ আসন্ন।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী