বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার
আইন-শৃংখলা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আইন-শৃংখলা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০

রূপগঞ্জে পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ রূপগঞ্জ-থানা পুলিশের উদ্যোগে শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে থানা চত্তরে পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

থানার ওসি মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুস্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) টি.এম. মোশাররফ হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত  ছিলেন ’গ’ সার্কেলের এসপি মাহিন ফরাজি, ওসি তদন্ত এইচ. এম. জসিম উদ্দিন প্রমূখ।

সভায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, বাল্যবিবাহসহ আইনশৃংখলা বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পুলিশের ভূমিকা তুলে ধরা হয়। 

সভায় বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ প্রশ্ন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ আলমাছ, কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষভদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ বজলুর রহমান, রূপগঞ্জ উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফেরদৌসী আক্তার রিয়া প্রমূখ। 

পুলিশ জানায়, রূপগঞ্জ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপরাধ সংগঠিত হয় কায়েতপাড়া ইউনিয়নে। এক জড়িপে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন  সুষ্ঠু করতে পুলিশ তৎপর রয়েছে বলেও জানান বক্তারা।

সৌজন্যেঃ সংবাদচর্চা

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী: সিলেট জামায়াতের তীব্র নিন্দা।



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের দরগাগেইট এলাকার বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী, আসবাবপত্র তছনছের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সিলেট মহানগর, জেলা উত্তর ও জেলা দক্ষিণ জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
পুলিশী অভিযানের নামে হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবী জানান তারা। একই সাথে মহানগর জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ নিরীহ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা গায়েবী মামলা সমূহ প্রত্যাহার এবং ষড়যন্ত্রমুলক মামলায় কারান্তরীণ মহানগর সেক্রেটারী মাওলানা সোহেল আহমদ সহ সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানান তারা।
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিনের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা উত্তরের আমীর হাফিজ আনোয়ার হোসাইন খান, মহানগর নায়েবে আমীর হাফিজ আব্দুল হাই হারুন ও মো: ফখরুল ইসলাম, জেলা দক্ষিণের সেক্রেটারী মাওলানা লোকমান আহমদ ও জেলা উত্তরের সেক্রেটারী মাওলানা ইসলাম উদ্দিন বলেন- আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ যতই এগিয়ে আসছে, ততই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর জুলুম-নিপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। নির্বাচনের ময়দান থেকে জামায়াত-শিবিরকে সরিয়ে রাখতেই মিথ্যা গায়েবী মামলা ও বাসা-বাড়ীতে পুলিশী তল্লাশীর নামে হয়রানীর মহোৎসব চলছে।
সিলেট জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবি, পরিচ্ছন্ন রাজনীতির অহংকার এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী কোন বিবেবকবান মানুষ মেনে নিতে পারেনা। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ষড়যন্ত্রমুলক মামলা থাকলেও তিনি সবকটি মামলায় জামিনে রয়েছেন।
এমতাবস্থায় এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী আইন ও মানবাধিকারের চরম লংঘন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে, সব ধরনের হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকলের জন্য সমান সুযোগ লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানান তারা।

রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৮

‘ক্রসফায়ারে’ র‌্যাবের চেয়ে এগিয়ে পুলিশ


আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24ঃ ক্রসফায়ারে র‌্যাবের চেয়ে প্রায় সাড়ে তিনগুণ এগিয়ে রয়েছে পুলিশ। গত বছর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কারণে নিহত ১৫৪ জনের তথ্য প্রকাশ করে এমন চিত্র জানিয়েছে বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অধিকার। শুক্রবার প্রকাশ করা বাৎসরিক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর ক্রসফায়ারে র‌্যাবের হাতে নিহত হয়েছে ৩৩ জন। আর একই সময় পুলিশের হাতে নিহত হয়েছে ১১৮জন।

সংস্থাটির দাবি, ভিকটিম পরিবারগুলোর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে ব্যাপক অভিযোগ থাকা স্বত্ত্বেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ বা ‘ক্রসফায়ার’ হিসেবে প্রকাশ করে দায়মুক্তি ভোগ করেছে।

অধিকার জানায়, ২০১৭ সালে ১৫৪ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। নিহত ১৫৪ জনের মধ্যে ১৩৯ জন ‘ক্রসফায়ার/এনকাউন্টার/বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে পুলিশের হাতে ১১৬ জন, ডিবি পুলিশের হাতে ২ জন, র‌্যাবের হাতে ৩৩ জন এবং অন্যান্য বাহিনীর হাতে ৩ জন নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়াও পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও অন্যান্য বাহিনীর হাতে নির্যাতনে নিহত হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে পুলিশের হাতে ৯, র‌্যাবের হাতে ১, বিজিবির হাতে ১ ও অন্যান্য বাহিনীর হাতে ১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশের গুলিতে ও দুইজন পুলিশের পিটুনিতে মারা গেছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মানবাধিকার সংস্থাটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও দায়মুক্তির কারণে ২০১৭ সালেও গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে নির্যাতন এবং কারাগারে মৃত্যুর ঘটনা অব্যাহত ছিল।

এতে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে গুমের প্রবণতা যেমন অস্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছিল, তেমনি ২০১৭ সালে একটি নতুন প্রবণতা শুরু হয়, যেমন হঠাৎ করেই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ‘নিখোঁজ’ হয়ে যাওয়া। ফলে তারা কি গুমের শিকার নাকি সাধারণ অপহরণের শিকার তা জানা কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ যারা ফেরত এসেছেন তারাও স্পষ্ট করে কিছুই জানাননি।

মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আমাদের দেশে নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের পাসপোর্ট বহন কোন আইন দ্বারা নিষিদ্ধ কিনা?

আমার পরিবারের সবার পাসপোর্ট আজ ডেলিভারি নিয়ে আগারগাও থেকে রিকশা যোগে লালমাটিয়ার দিকে যাওয়ার পথে রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের ঠিক পেছনে তাজমহল রোডে ঢোকার মুখে বজ্র কন্ঠে--এই রিকশা দাড়াও,শুনে রিকশা থামালাম,তখন বাজে বিকাল টা.....তারপরই শুরু হাসির কিন্তু চরম বিরক্তিকর নাটকের! এস আই সেলিম(যতদূর মনে পরে) সদস্যের টহল পুলিশের দল ঘিরে ধরলো আমাকে, উদ্দেশ্য চেক করবে,আমি বাড়িয়ে দিলাম সহযোগীতার হাত--নিজেই পকেট থেকে বের করে দিলাম সব কিছু,কিন্তু তারা সন্তুষ্ট না,নিজেরাই হাত ঢুকিয়ে চেক করবে-রাজী হলাম,ভাগ্যিস প্যান্টের বেল্ট পরা ছিলো,নাহলে ইজ্জতের দফা-রফা হয়ে যেত আমার পকেটে যা ছিলো তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হোল ৪টি পাসপোর্ট -যেগুলো বের করে দেয়ার সাথে সাথেই একজন কনষ্টেবল খপ করে আমার এক হাত ধরে ফেললো এমনভাবে যেন জংগী তামিম চোউধুরীর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড কে ধরে ফেলেছে! পরিচয় জিজ্ঞাসা করায় আমার প্রথম শ্রেণীর সরকারী চাকরির পরিচয়ে তাদের সন্দেহ ঘনীভুত হয়ে কালো মেঘের আকার নিলো,এমন সময় আরো তিনজন আনসার দলে যোগ দিয়ে শক্তিবৃদ্ধি করলো,শুরু হোল জেরা--প্রশ্ন:আপনার কাছে এতোগুলো পাসপোর্ট কেন? উত্তর:এই মাত্র ডেলিভারি নিয়ে আসলাম প্রশ্ন:এগুলো সহ আপনাকে থানায় নিয়ে যাচাই-বাছাই করতে হবে? উত্তর:ক্যানো,এই দ্বায়িত্ব কি আপনাদের? পুলিশের উত্তর:এতোগুলা পাসপোর্ট নিয়া চলাফেরা করার আইন নাই আমার উত্তর:এগুলো তো আমার স্ত্রী-সন্তানদের,দেশের কোন আইনে আছে পাসপোর্ট নিয়া চলা-ফেরা করা যাবে না? ইতিমধ্যে একজন-দু'জন করে পাবলিক জড়ো হওয়া শুরু করেছেপুলিশ:এরা যে আপনার পরিবার তার প্রমাণ কি? আমি:পাসপোর্ট গুলোতে স্বামী এবং বাবা হিসাবে আমার নাম আছে,এছাড়া আমার পাসপোর্ট এখানে আছে--আর কি প্রমাণ লাগবে? পুলিশ:ঠিক আছে থানায় গিয়ে এগুলো যাচাই হবেপুনরায় পুলিশ:আপনার পকেটে এতো টাকা ক্যান(সব মিলিয়ে ৫০০০/ মতো হবে)?আমি:মাত্র ৫০০০/ হতে পারে নাও হতে পারে,এটা বহন করা নিষেধ নাকি?পুলিশ:কোথায় পাইছেন? আমি:আমার জরুরী একটা কাজ আছে,আপনারা আমার সময় নষ্ট করছেন এবং আমাকে বিনা কারণে নাযেহাল করছেন,আমার সরকারী পরিচয়ে আপনাদের সন্তুষ্ট হওয়ার কথা পুলিশ:আপনি সরকারী অফিসারই হোন আর ভি আই পি হোন এগুলা দেয়া যাবে না,আচ্ছা আপনি বললেন এই মাত্র ডেলিভারি আনছেন,ডেলিভারি স্লিপ দেখান! আমি হাসবো না কাইন্দা দিবো বুঝতে পারছিলাম না,এতো জাদরেল পুলিশ জানেই না যে--ডেলিভারি স্লিপ জমা নিয়াই পাসপোর্ট ডেলিভারি দেয়! এরই মধ্যে উতসাহী জনতা পরামর্শ দিলো পাসপোর্ট- তথ্য গুলো আমি না দেখে বলতে পারি কিনা তা পরীক্ষা করলেই ঝামেলা মিটে যায়--আমি তাদের সহযোগীতায় মুগ্ধ,কারণ অনেকেই বুঝে গেছে পুলিশ অন্য কিছুর আশায় ঝামেলা করছে,তাই তারা আগ বাড়িয়ে আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছে শুরু হলো নতুন করে জিজ্ঞাসাবাদ,একজন কনষ্টেবল পি এস সি- চেয়ারম্যানের ভাব নিয়ে প্রশ্ন শুরু করলো,সবগুলোর সঠিক উত্তর দিয়ে যখন আমিও বি সি এস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ভাব ধরতে যাবো তখনই বাধলো বিপত্তি--শেষ প্রশ্নে গেলাম আটকে! প্রশ্ন:আপনার শ্বশুরের নাম? আমি:চান মিয়া সেই চেয়ারম্যান ভাবধারী পুলিশ;স্যার ধরা খাইসে,পুরা মুখস্ত করতে পারে নাই এস আই: ক্যান মিলে নাই? চেয়ারম্যান ভাবধারী:না স্যার নামের শুরুতে "ল্যাটা" আছে সেইটা বলতে পারে নাই,ভুইলা গেছে  
আপনারা নিশ্চয়ই জানান MRP-তে সকল তথ্য ইংরেজীতে লেখা থাকে,সেই মতো আমার শ্বশুরের নাম লেখা--Late Chan Mia! আমাকে প্রশ্নকারী চেয়ারম্যান ভাবধারী পুলিশ সাহেব Late মানে "প্রয়াত" কে "ল্যাটা" ভেবে এটিকে নামের অংশ ধরে নিয়ে আমার ভুল ধরে ফেলেছেন--বুঝতেই পারছেন বিদ্যার টাইটানিক এক একজন!আমি তখন তাকে বললাম--ভাইয়া এটা ল্যাটা হবে না,লেট হবে মানে প্রয়াত! ইতিমধ্যেই প্রায় ৩০ মিনিট পেরিয়ে গেছে এবং উপস্থিত জনতার মধ্যে এক ধরনের অসন্তোষ দেখা দিয়েছে,পরিস্থিতির অবনতি আচ করতে পেরে তারা আমাকে বিদায় দেয়
আমার জিজ্ঞাসা :
.আমাদের দেশে নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের পাসপোর্ট বহন কোন আইন দ্বারা নিষিদ্ধ কিনা? 
.৫০০০/টাকা সাথে বহন করার জন্য পুলিশের আগাম অনুমতি লাগে কিনা? 
.ইচ্ছে করলেই পুলিশ সাধারণ নাগরিককে নাযেহাল করার ক্ষমতা ধারণ করে কিনা?
.পথে-ঘাটে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাই করার দ্বায়িত্ব/ক্ষমতা/যোগ্যতা পুলিশের আছে কিনা?
.প্রথম শ্রেণীর সরকারী চাকুরে পরিচয় পাওয়ার পরও ৩য় শ্রেণীর পদ মর্যাদা ধারী এই সব পুলিশ এভাবে নাযেহাল করার অধিকার বহন করে কিনা?
যদি এগুলো সবগুলোর উত্তর না বোধক হয় তবে আমার ফেইসবুক বন্ধু সাংবাদিক বন্ধুদের অনুরোধ করবো বিষয়টি পুলিশের উপর মহলের নজরে আনুন এবং বাকী বন্ধুরা বেশী বেশী শেয়ার করে এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন,ওই সড়কে চলাচলকারী দের সতর্ক করুন,কারণ পরে আমাকে বহন কারী স্থানীয় রিকশা চালকের কাছে শুনেছি এটি ওই স্থানের নিয়মিত ঘটনা

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী