বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার
হাদীসে বানী লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
হাদীসে বানী লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১

জিলহাজ মাসের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24: জিলহাজ মাসের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24
আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ জিলহাজ মাসের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আমল:

১. মহান আল্লাহ তাআলার জিকির করা (বেশি বেশি)।

২. বেশি বেশি নেক আমল করা। সালাত, কোরআন তেলাওয়াত ইত্যাদির প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া।

৩.গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। অন্যান্য সময়ের তুলনায় এই দশ দিন গুনাহ থেকে বেচে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।

৪. সামর্থ্যবানদের জন্য হজ্জ্ব পালন করা।

৫. সামর্থ্যবানদের জন্য কোরবানি করা।

৬. যারা কোরবানি করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন তারা শরীরের পশম মাথার চুল নখ ইত্যাদি ১০ দিনের ভিতরে না কাটা না কাটা।

৭. বেশি বেশি তাকবীর, তাহমিদ, ও তাহলীল পাঠ করা (الله اكبر الله اكبر لا اله الا الله والله اكبر الله اكبر ولله الحمد)।

৮. ঈদের দিন এবং ঈদের পরের দুই দিন এটি(الله اكبر الله اكبر لا اله الا الله والله اكبر الله اكبر ولله الحمد) বেশি বেশি পরিমাণে পাঠ করা। প্রতি ওয়াক্ত সালাতের পর কমপক্ষে একবার পাঠ করা।

৯. আরাফার দিন অর্থাৎ ৯ই  জিলহজ নফল রোজা রাখা, সম্ভব হলে পূর্ববর্তী  আট দিনও রাখা। যেহেতু আরাফাহ এর দিবস ৯ তারিখ হবে না ৮ তারিখ হবে তা নিয়ে মতবিরোধ আছে, ৮ ও ৯ দুইদিন রোজা রাখাটা এর ফযীলত পাওয়ার ক্ষেত্রে বুদ্ধিমানের কাজ হবে। 

১০. ঈদুল আযহার দিন ঈদুল আযহার সুন্নত সমূহ পালন করা এবং ঈদুল আযহার নামাজ জামাতে আদায় করা।

১১। বেশি বেশি সাদাক্বাহ করা, যা এই করোনা পরিস্থিতিতে আরও বেশি জরুরি।

সোমবার, ৫ এপ্রিল, ২০২১

জুতা পরিধানে ডান পা দিয়ে শুরু করা

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24
আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; 

তিনি বলেন,  রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন জুতো পরবে, তখন সে যেন ডান পা দিয়ে শুরু করে এবং যখন জুতো কুলবে তখন যেন বাঁ পা থেকে আরম্ভ করে। 

আর জুতো পরলে দুটোই পরবে, খুলে রাখলে দুটোই কুলে রাখবে’

[বুখারী -১৮৫৫; মুসলিম- ২০৯৭]

শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১

যখনই বিপদে পড়বেন তিনটি কাজ অবশ্যই করবেন

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ যখনই বিপদে পড়বেন তিনটি কাজ অবশ্যই করবেন।

. সাদাক্বাহ (দান): রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ তোমরা সদকা কর এবং সদকা দ্বারা রোগীর রোগ চিকিৎসা কর। কেননা, সদকা রোগ এবং বালা-মুসিবত দূর করে এবং আয়ু নেকী বৃদ্ধি করে। -বায়হাকী।

. ইস্তিগফার (হাদিসসম্মত উপায়ে আল্লাহর নিকট গোনাহ্ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা। এটি জপতে পারেন: "রাব্বিগফিরলি", "আসতাগফিরুল্লাহা ওয়া আতূবু ইলাইহি")

যে ব্যক্তি সর্বদা ইস্তিগফার করতে থাকে, আল্লাহ তাআলা তাকে সংকট থেকে মুক্তির পথ করে দেন। যাবতীয় দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি প্রশান্তি দান করেন এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিজিক দান করেন। (আবুদাউদ: ১৫১৮)

. দরুদ পাঠ (হাদিসসম্মত হলে উত্তম। "আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ" পাঠ করে সংক্ষেপে দরুদ পড়তে পারেন)

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এক সাহাবি নবীজিকে বলেন, 'আমার পুরো দু'আই আপনার প্রতি দরুদের জন্য নির্ধারিত করে দেব।' তখন নবীজি বলেন, "তাহলে তোমার (সকল) ইচ্ছা/অভিপ্রায় পূরণের জন্য এটাই যথেষ্ট হবে এবং তোমার গোনাহ্ ক্ষমা করা হবে।" [তিরমিযি: ২৪৫৭, মুসতাদরাক: /৪২১ (সহিহ)]

 

এগুলো খুব দ্রুত উপকার পৌঁছায়। হাদিস দ্বারাও এসব আমল প্রমাণিত। সাথে হাদিসসম্মত উপায়ে দু' তো করবেনই।

সৌজন্যে কুরআনের আলো


রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

রাসুল সা. যেভাবে রোজার প্রস্তুতি নিতেন...

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ নবিজির সা. রামাদানপূর্ব প্রস্তুতিকে তিনভাগে ভাগ করা যায়:

১. ব্যবহারিক প্রস্তুতি (বেশি বেশি নফল রোজা রাখা)
২. আল্লাহর কাছে দুআর পরিমাণ বৃদ্ধি করা। জিকির বাড়ানো।
৩. আশপাশের মানুষকে বরকতময় রামাদান সম্বন্ধে সচেতন করা।
১. রাসুলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শা’বান মাসের মত অন্য কোন মাসে এত অধিক সাওম (রোযা) পালন করতেন না। তিনি অল্প কয়েক দিন ব্যতীত পূরো শা’বান মাসই সাওম (রোযা) পালন করতেন। (সুনানে নাসাঈ: ২১৮০)।
তবে শাবান মাসে ঠিক কতদিন নবিজি সা. রোজা রাখতেন, তা নিশ্চিত করে জানা যায়নি। তবে, রোজা শুরু হওয়ার আগের কয়েকদিন তিনি রোজা না রেখে শরীরকে বিশ্রাম দেয়ার নির্দেশনাও দিয়েছেন।
উসামা বিন জায়েদ রা. বলেন, আমি রাসুলকে সা. প্রশ্ন করলাম, আপনি শাবান মাসের মতো এতো নফল রোজা অন্য কোনো মাসে রাখেন না। কারণ কি? নবিজি সা. উত্তরে বললেন, কারণ রজব আর রামাদানের মধ্যবর্তী এ মাসটিকে মানুষ গুরুত্ব কম দেয়। অথচ এ মাসে বান্দার আমলগুলোকে ওপরে তার রবের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি চাই, আমার আমলগুলো এমন একটি সময়ে নেয়া হোক, যখন আমি রোজা থাকি। (সুনানে আল নাসাঈ)
২. রাসুল সা. রোজার আগমনের আগেই দুআর পরিমান বাড়িয়ে দিতেন। রোজার চাঁদ দেখার সাথে সাথে দুআর পরিমান আরো বেড়ে যেতো। বিভিন্ন হাদিসগ্রন্থে রাসুলের সা. রামাদান পূর্ববর্তী বেশ কিছু দুআর কথা জানা যায়।
৩. রাসুল সা. সাহাবি ও আশপাশের মানুষের কাছে রোজার বরকত ও নেয়ামতগুলো তুলে ধরতেন। রোজার মাসের ফজিলতগুলো আলোচনা করতেন। এই মাসে নফল নামাজ, দান-সাদাকা, রোগীকে দেখতে যাওয়াসহ সকল নেক আমলের সওয়াব কতটা বেড়ে যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতেন।
রাসুলের সা. এ জাতীয় তৎপরতা ও তারবিয়াতি কার্যক্রমের কারণে রামাদান আসার আগেই গোটা মদিনার চেহারা পালটে যেতো। আমরা আমাদের জীবনকে পালটাতে পেরেছি কি? আসুন, সবাই যে যার গন্ডিতে রাসুলের সা. সুন্নাতের আদলে রামাদানের প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আল্লাহ আমাদেরকে সাহায্য করুন। আমিন।

শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০২১

আমার কাছে হিদায়াত প্রার্থনা কর আমি তোমাদের হিদায়াত দান করব

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ রাসুলে করীম (সা.) ইরশাদ করেন : আল্লাহ তাআলা বলেছেন, হে আমার বান্দারা! আমি আমার নিজ সত্তার উপর অত্যাচারকে হারাম করে নিয়েছি এবং তোমাদের মধ্যেও তা হারাম বলে ঘোষণা করছি। অতএব তোমরা একে অপরের ওপর অত্যাচার করো না।

হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই ছিলে দিশেহারা, তবে আমি যাকে সুপথ দেখিয়েছি সে ব্যতীত। তোমরা আমার কাছে হিদায়াত প্রার্থনা কর আমি তোমাদের হিদায়াত দান করব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই ক্ষুধার্ত, তবে আমি যাকে খাদ্য দান করি সে ব্যতীত। তোমরা আমার কাছে খাবার চাও, আমি তোমাদের আহার করাব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই বস্ত্রহীন, কিন্তু আমি যাকে পরিধান করাই সে ব্যতীত। তোমারা আমার কাছে পরিধেয় চাও, আমি তোমাদের পরিধান করাব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা রাতদিন অপরাধ করে থাকো। আর আমিই সব অপরাধ ক্ষমা করি। সুতরাং তোমরা আমার কাছে মাগফিরাত প্রার্থনা করো, আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা কখনো আমার অনিষ্ট করতে পারবে না, যাতে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হই এবং তোমরা কখনো আমার উপকার করতে পারবে না, যাতে আমি উপকৃত হই।
হে আমার বান্দারা! তোমাদের আদি, তোমাদের অন্ত, তোমাদের মানুষ ও জিন জাতির মধ্যে যার অন্তর আমাকে সবচাইতে বেশী ভয় পায়, তোমরা সবাই যদি তার মতো হয়ে যাও তাতে আমার রাজত্ব একটুও বৃদ্ধি পাবে না। হে আমার বান্দাগণ! তোমাদের আদি, তোমাদের অন্ত, তোমাদের সকল মানুষ ও জিন জাতির মধ্যে যার অন্তর সবচাইতে পাপিষ্ঠ তোমরা সবাই যদি তার মতো হয়ে যাও তাতে আমার রাজত্ব কিছুমাত্র হ্রাস পাবে না।
হে আমার বান্দা! তোমাদের আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন যদি কোন বিশাল মাঠে দাঁড়িয়ে সবাই আমার কাছে আবদার করে আর আমি প্রত্যক ব্যক্তির চাহিদা পূরণ করি তাহলে আমার কাছে যা আছে তাতে এর চাইতে বেশী হ্রাস পাবে না, যেমন কেউ সমুদ্রে একটি সূচ ডুবিয়ে দিলে যতটুকু পানি তা থেকে হ্রাস পায়।
হে আমার বান্দারা! আমি তোমাদের ‘আমলই তোমাদের জন্য সংরক্ষিত রাখি। এরপর পুরোপুরিভাবে তার বিনিময় প্রদান করে থাকি। সুতরাং যে ব্যক্তি কোন কল্যাণ অর্জন করে সে যেন আল্লাহর প্রশংসা করে। আর যে অকল্যান পায়, তবে সে যেন নিজেকেই দোষারোপ করে। (সহিহ মুসলিম। ইসলামি ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত। হাদিস নং ৬৩৩৮)

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী