আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ শিরোনামের শেষাংশ দিয়ে শুরু করা যাক,অর্থনীতিবিদ প্রফেসর রেহমান সোবহানের স্ত্রী প্রফেসর রওনক বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর উপর গবেষনা করে বলছেন একমাত্র গনতান্ত্রিক চর্চা ও। জবাব দিহিতা জামায়াত ইসলামিতে আছে। আবার ব্যারিস্টার রাজ্জাক সাহেব পদত্যাগ পরবর্তি বিবিসি তে সাক্ষাতকার দিয়ে বলেছেন জামায়াতে ইসলামি তে গনতান্ত্রিক চর্চা বিদ্যমান বলে সংখ্যাগরিষ্ট মতামতের ভিত্তিতে সিদ্বান্ত হয়।
ফলে তিনি যে বিষয কেন্দ্র করে পদত্যাগ করছেন তা সংখ্যাগরিষ্ট মতামতের আলোকে ই বাতিল হয়েছে।। এটা ই শুরাই সিদ্বান্ত। ফলে জামাতের শহিদ নেতারা নিজের জিবন দিয়ে আনুগত্য ও শৃংখলার অনপম দৃষ্টান্ত স্বাপন করেছেন। তারা প্রত্যকেই জিবন বাচানোর জন্য ক্ষমা চাইতে পারতেন , সুন্দর ভাবে নিশ্চিন্তে অপরাধী মননিয়ে রাজনীতি করতে পারতেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক ওখানে পরাজিত।
তার পর জামাতের সিদ্বান্ত গ্রহন যে কোন ব্যাক্তির ইচ্চা অনিচ্ছা বা স্বৈরতান্ত্রিক হয়না তা তিনি দলের বাহিরে এসেও বলছেন। সেখানে তিনি অনন্য।
এজন্য ই জামায়াত গনতান্ত্রিক রাজনীতির সুপুত্র। ব্যারিস্টার সাহেব শহিদ নেতাদের স্তর থেকেএকটু পিছনে পড়ে গেলেন মাত্র।তার মতো নেতা যে কোন সংগঠনে প্রয়োজন, দেশ নয় শুধু বিশ্ব নেতৃত্ব ও অবদান রাখার মতো যোগতা রয়েছে তার।
তার পদত্যাগ কে পদস্খলন বলা যাবেনা তবে বিরাট ভুল
জামায়াত কত বিচক্ষণ রাজনীতি করে ত্যাগ ও শৃংখলা, পরাকাষ্ঠা দেখাতে পারে তা বার বার প্রমান হয়েছে। জামায়াত সেক্রেটারি ডাক্তার সফিক তা তুলে ধরে ছেন। তার বিবৃতি বাংলাদের রাজনীতির জন্য একটি শিক্ষা।এর আগে ও বিবিসির সাথে তার একটি সাক্ষাৎকার অতুলনিয় এবং বিজ্ঞতার পরিচায়ক।
যারা রাজনিতি নিয়ে চিন্তা করে তাদের কে ২৫ বছর জামায়াত নিয়ে চিন্তা করার করার জন্য পড়া লেখার টেবিলে বসিয়ে দিয়েছেন।
মজিবুর রহমান মন্জু র বহিস্কার এবং তার আবেগ মিশ্রিতস্টাটাস অনেককেই তাড়িতাড়ি করবে। একজন মন্জু গড়ে উঠতে বহু সময় লাগে।
মন্জুরা আনুগত্যের শিকলের বাধা না থাকলে হয়তো জাতি আরেকজনমাহমুদুর রহমান ফেতে পারে। মন্দ কি।? ইসলাম ও মুসলিম উম্মার জন্য
আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত কিন্তু ইমানের অগ্নি পরিক্ষায় কাপূষ নয় এমন লোক খুব প্রয়োজন। মন্জুরা তেমন হোক।
তবে এ ও সত্য অদুর ভবিষ্যতে ব্যারিস্টার রাজ্জাক রা জামাতের রাজনীতিতে ফিরে আসবেন। হয়তো অন্য আংগিকে, মন্জুরা ও ভুমিকা রাখবেন ইতিবাচক অবয়বে
কেননা কেবল ৭১ জামায়াকে মূল্যায়নের জন্য একমাত্র ইস্যুহতে পারেনা
বাংলাদেশের ভূ নাজনীতিক অবস্হান , বিশ্ব রাজনীতে এঅন্চলের পরাশক্তি গুলোর গোপন পরিকল্পনা জামাতকে প্রতিরোধকারি শক্তি হিসেবে দেখছে বিধায়
জামায়ত বা জামায়াতে অন্যরুপ সামনের কাতারে থাকবে প্রতিরোধকামি ফোর্স হিসাবে । তার প্রসব বেদনা শুরু বোধহয়।
একান্ত নিজের ভাবনা।।।।।।।সংগৃহীত
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন