বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

সোমবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেসম্যাস ড্যারেন সোটোর ভিডিও বার্তা” যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় রাখতে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা বাঞ্ছনীয়—কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ ইউএস করেসপন্ডেন্ট: বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকার মার্কিন কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকায় বাংলাদেশি-আমেরিকান নাগরিকদের একটি বৃহত অংশ গভীর সম্পর্কিত। গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্য করছে যে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সহঅবস্থানের ভারসাম্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশে ভারসাম্যময় গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য তার সহকর্মীদের সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ করে কাজ করতে আগ্রহী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
উল্লেখ্য, আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে ঐতিহ্যতগতভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে সবাই ভোট দিতে পারে। এ জন্যই বাংলাদেশ যদি সত্যিকার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় তাহলে দেশটিতে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনের জন্য কংগ্রেসের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে একসাথে কাজ করবেন কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতায় বাংলাদেশে গণতন্ত্র যেন পুনরুদ্ধার করতে তাদের উৎসাহিত করা হয়।
বাংলাদেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, জনগণের ভোটের অধিকার, প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত হলে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে বলে জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য করে অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সহায়তা প্রদানের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। গত ৬ ডিসেম্বর ১১৫তম কংগ্রেসের দ্বিতীয় অধিবেশনে হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে এই সিদ্ধান্ত পেশ করেন ৬ জন কংগ্রেসম্যান এবং দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটিকে ইতোমধ্যেই এই প্রত্যয়ের কথা জানিয়ে দেয়া হয়। মার্কিন পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির এশিয়া অ্যান্ড দ্যা প্যাসিফিকের চেয়ারম্যান কংগ্রেসম্যান টেড ইয়োহো, কংগ্রেসম্যান ইলিয়ট এঙ্গেল, কংগ্রেসম্যান ব্র্যাড শেরম্যান, কংগ্রেসম্যান স্টীভ শ্যাবট, কংগ্রেসম্যান জেরি কনলি, কংগ্রেসম্যানের ড্যারেন সোটো ও কংগ্রেসম্যান বিল কিটিং এই বিলটি উপস্থাপন করেন। উল্লেখ্য, ছয়জন কংগ্রেসম্যানের প্রত্যেকেই মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য।
পরবর্তিতে গত ১২ ডিসেম্বর, যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সময় দুপুর ২:৪৫ মিনিটে বিলটি মার্কিন কংগ্রেসের ফ্লোরে উত্থাপন করেন ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান কংগ্রেস ওয়েম্যান এবং মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য এলিয়েনা রস লেথটইনেন।
তিনি বলেন, মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটি সর্বসম্মতিক্রমে বিলটির প্রতি আস্থা পোষণ করেছে। তাই তিনি ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির পক্ষে বিলটি কমিটি থেকে খারিজ করে কংগ্রেসের ফ্লোরে পেশ করার জন্য মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কংগ্রেসের স্পিকার বিলটি গ্রহণ করে ফ্লোরে অন্যান্য সদস্যদের ভোটের জন্য পেশ করলে সর্বসম্মতিক্রমে বিলটি পাশ হয়।
১১৫তম মার্কিন কংগ্রেসের শেষ অধিবেশনে কংগ্রেসম্যান ও ওয়েম্যানরা বাংলাদেশে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চেয়ে কংগ্রেসের ফ্লোরে সমালোচনার ঝড় তুলেছিলেন। এতে যোগ দেন কংগ্রেসম্যান ইলিয়ট এঙ্গেল এবং ড্যারেন সোটো'সহ বিভিন্ন অঙ্গ রাজ্যের কংগ্রেসম্যানরা। কংগ্রেসের শেষ অধিবেশনের পূর্বে বিলটি উত্থাপনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকার মার্কিন কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অঙ্গীকারাবদ্ধ। সেই প্রতিশ্রুতি এই রেজল্যুশনে পুনর্ব্যক্ত করা হলো।
আরো উল্লেখ করা হয় যে, প্রত্যেক দেশের গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্তর হচ্ছে- একটি স্বাধীন, নিরেপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন। এজন্য সকল ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে নির্বিঘ্নে প্রবেশাধিকারের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা গ্রহণে প্রশাসনের জবাদিহিতা-স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভোটারের মৌলিক স্বাধীনতাকে সম্মান দেখানোই হচ্ছে একটি বৈধ নির্বাচনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট।
উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতার প্রশ্নে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছিল।
কংগ্রেস সভার সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অঙ্গীকারাবদ্ধ। কংগ্রেস সভার পক্ষ থেকে বাক স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আহ্বান জানানো হয়। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রতিও মনোযোগী হতে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধে জানান।
এছাড়া, অনুরোধ জানানো হয়েছে রাজনৈতিক নেতা ও বিচার বিভাগকেও। বলা হয়েছে, সকল বাংলাদেশী যেন আসন্ন নির্বাচনে স্বাধীনভাবে নির্বিগ্নে ও নির্দ্বিধায় ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে এবং ভোটারদের ইচ্ছার প্রতি সম্মান জানাতে হবে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনের জন্য কংগ্রেসের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে একসাথে কাজ করবেন বলে ভিডিও বার্তা দেন কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো। পরবর্তিতে, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিদ্যমান পরিবেশ ও পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে গত মঙ্গলবার ১১ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের আর্মড সার্ভিস কমিটির চেয়ারম্যান ও হাউজ অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য জু উইলসন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর কাছে এ চিঠি পাঠায় কংগ্রেসম্যান জু এর দফতর।
জু উইলসন উল্লেখ করেন, সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রকাশিত মানবাধিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যকরভাবে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের কার্যকর অংশগ্রহণের যেকোনো উদ্যোগকে সরকারি দল ব্যাহত করতে পারে এমন উদ্বেগ থাকার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
তিনি আরো উল্লেখ করেন, গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে বাংলাদেশে অবশ্যই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বা বিরোধীদলের অস্তিত্ব বজায় রাখার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
১১৫তম মার্কিন কংগ্রেসের অধিবেশন শেষ হওয়ার প্রাক্কালে, ছয়জন কংগ্রেসম্যানের সাথে একত্তা প্রকাশ ও সকলকে একত্রিত করে তড়িৎ গতিতে বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন চেয়ে পাশ হওয়া বিলটিতে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনে বিশেষ ভুমিকা রাখেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লক করুন

রবিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে---- ডা. শফিকুর রহমান

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল ও ঢাকা-১৫ (মিরপুর-কাফরুল) আসনে ২০ দলীয় জোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
বিরোধী দলীয় প্রার্থী সহ নির্বাচনী কর্মীদের উপর হামলা, মামলা ও গণগ্রেফতার এখনও অব্যাহত। কিন্তু সকল বাধা-প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে গণবিরোধী সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে। তিনি জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালনের আহবান জানান।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ঢাকা-১৫ আসনের শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশীদ খানের সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারি সেক্রেটারি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম।
উপস্থিত ছিলেন গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা আতিকুর রহমান, নৌ পরিবহণ শ্রমিক নেতা আব্দুস সাত্তার, স্টিল রি রোলিং শ্রমিক নেতা আবুল হাসেম, ঢাকা মহানগরী হিউম্যান হলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এইচ এম আতিকুর রহমান, ঢাকা অটো ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. সুলতান ও বাংলাদেশ চাতাল শ্রমিক নেতা গোলাম রব্বানী প্রমূখ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হলেও কোন সরকারই শ্রমিক সমাজের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। তারা সব সময়ই তাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। মূলত দেশে ইসলামী শ্রমনীতি না থাকায় শ্রমিকরা তাদের নায্য অধিকার পাচ্ছেন না।
রাজনৈতিক কারণে শ্রমিক সমাজ জুলুম-নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর ঢাকা আদর্শ কন্সট্রাকশন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সেক্রেটারি ওয়াহিদুর রহমান তপন এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১২, ১৩ ও ১৪ নং ওয়ার্ডের মহিলা কমিশনার মাসুদা আক্তার সহ ৬ নারী নির্বাচনী কর্মী সহ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই কারাবন্দী সকল শ্রমিক নেতাকর্মীসহ গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারেনি। সারাদেশে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার ঘটনাও ক্রমেই বাড়ছে। গতরাতে ধানের শীষ প্রতীকের প্রধান এজেন্ট লস্কর মোহাম্মদ তসলিমের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তার বয়োবৃদ্ধ পিতা ও সাবেক পুলিশ কমকর্তা লস্কর আব্দুল হাইকে নাজেহাল করেছে।
এমনকি ঢাকা-১৫ আসনের সরকার দলীয় প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার আমি, আমার দল ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও বিষোদগার করে যাচ্ছেন। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন । তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহবান জানান।

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

পাবনা-১ আসনে শহীদ নিজামী-পুত্র ব্যারিস্টার নাজিবুর !

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24: পাবনা-১ আসনে শহীদ নিজামী-পুত্র  ব্যারিস্টার নাজিবুর
আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ নাটকীয় মোড় নিয়েছে পাবনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাঁথিয়া আসনের নির্বাচনী মাঠ। এই আসনে জামায়াত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন ৪ দলীয় জোটের হয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ড কার্যকর হওয়া মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সে আসনেই স্বাধীন বাংলাদেশর সংবিধান প্রণেতাদের অন্যতম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ বিএনপি-জামায়াত সমন্বয়ে গঠিত ঐক্যফ্রন্টের টিকিটে ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি ঐক্যফ্রন্ট থেকে শরিকদল গণফোরামের হয়ে এই আসনের জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
ওই আসনে জামায়াতের বেড়া উপজেলা আমির ডা. আবদুল বাসেত এবং মাওলানা নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। কিন্তু রোববার মনেনায়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ডা. বাসেত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলেও নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান প্রত্যাহার করেননি।
সোমবার জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদকে ধানের শীষ এবং নিজামীর ছেলে নাজিবুর রহমানকে আপেল প্রতীক বরাদ্দ করেন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া উপজেলা ও বেড়া উপজেলার আংশিক) আসনে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী এবং ভোটারদের মধ্যে মনোনয়ন নিয়ে ব্যাপক কৌতূহল ছিল। আর তা হলো, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ নাকি অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু? আবার ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে বিএনপি না, জামায়াত প্রার্থী মনোনয়ন পাচ্ছেন তা নিয়েও ছিল নানান হিসাব-নিকাশ।
পাবনা-১ আসনটিকে বরাবরই ভিআইপি আসন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কারণ স্বাধীনতার পর থেকে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত এ আসন থেকে যিনিই এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তিনিই সরকারের মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন। এ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে মন্ত্রিত্ব পান অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ (তথ্য প্রতিমন্ত্রী), মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদের (পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী), মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী (শিল্পমন্ত্রী), অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু (স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী)।
এছাড়া প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়ার আমলে বেড়ার সন্তান মির্জা আবদুল হালিম (পাবনা-৫ থেকে নির্বাচিত) মন্ত্রিত্ব পান। এসব কারণে বরাবরই পাবনা-১ আসনের দিকে সবার নজর থাকে একটু আলাদা করে এবং গুরুত্বও বহন করে একটু বেশি। সাঁথিয়ায় ১টি পৌরসভা ১০টি ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭২ হাজার ৫৮২ ও বেড়ায় ১টি পৌরসভা ৪টি ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ৫৩৪ জন।
এ আসনে বরাবরই ছিল দলের এক সময়ের দাপুটে নেতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদের একক আধিপত্য। এ আসন থেকে তিনি ১৯৭০ ও ১৯৯৬ সালে বিজয়ী হয়েছিলেন। কিন্ত ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন না পেয়ে তিনি ছিটকে পড়েন। ওই নির্বাচনে মনোনয়ন পান জেলা আওয়ামী লীগের ওই সময়ের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু।
এদিকে নিজামীর ছেলে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকলে কী হবে? এ প্রশ্ন এখন অনেকের মনে। কেননা, সাঁথিয়ায় নিজামীর কারণে জামায়াতের একটি ভোটব্যাংক রয়েছে। এ আসনে বিএনপির সালাউদ্দিন খান নামক একজন ইউপি চেয়ারম্যান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। কিন্তু তার মনোনয়নপত্র বাছাইতে বাতিল হলে বিএনপি প্রার্থী শূন্য হয়ে পড়ে। তখন ধরেই নেয়া হয় যে, ঐক্যজোটের বিএনপি পক্ষে এবারের প্রার্থী আবু সাঈয়িদ। সে হিসাবে রোব্বার জামায়াতের বেড়া উপজেলা আমির ডা. আব্দুল বাসেত তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিলেও নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান যথাসময়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি।
এদিকে পাবনা-১ এরশাদ সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং পরে বিএনপি নেতা মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদেরের নির্বাচনী এলাকা হলেও জোটের কারণে ১৯৯১ এবং ২০০১ সালে নিজামী জোটের মনোনয়ন পান এবং সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে নির্বাসিত হন মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদের।

বেড়ার সন্তান মঞ্জুর কাদের পাবনা-১ আসন থেকে একবার নির্বাচন করেছিলেন বলে এবারেও এখান থেকে প্রার্থী হতে পারেন- এমন গুঞ্জনও ছিল। কিন্তু জোটের কারণে তাকে এবারেও তিনি এবং তার দল বিএনপি বঞ্চিত হয়। কিন্ত নিজামীর ছেলের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় সবশেষে হিসাব-নিকাশ এলোমেলো হয়ে গেল ওই ভোটের মাঠে।

এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী: সিলেট জামায়াতের তীব্র নিন্দা।



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের দরগাগেইট এলাকার বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী, আসবাবপত্র তছনছের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সিলেট মহানগর, জেলা উত্তর ও জেলা দক্ষিণ জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
পুলিশী অভিযানের নামে হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবী জানান তারা। একই সাথে মহানগর জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ নিরীহ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা গায়েবী মামলা সমূহ প্রত্যাহার এবং ষড়যন্ত্রমুলক মামলায় কারান্তরীণ মহানগর সেক্রেটারী মাওলানা সোহেল আহমদ সহ সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানান তারা।
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিনের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা উত্তরের আমীর হাফিজ আনোয়ার হোসাইন খান, মহানগর নায়েবে আমীর হাফিজ আব্দুল হাই হারুন ও মো: ফখরুল ইসলাম, জেলা দক্ষিণের সেক্রেটারী মাওলানা লোকমান আহমদ ও জেলা উত্তরের সেক্রেটারী মাওলানা ইসলাম উদ্দিন বলেন- আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ যতই এগিয়ে আসছে, ততই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর জুলুম-নিপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। নির্বাচনের ময়দান থেকে জামায়াত-শিবিরকে সরিয়ে রাখতেই মিথ্যা গায়েবী মামলা ও বাসা-বাড়ীতে পুলিশী তল্লাশীর নামে হয়রানীর মহোৎসব চলছে।
সিলেট জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবি, পরিচ্ছন্ন রাজনীতির অহংকার এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী কোন বিবেবকবান মানুষ মেনে নিতে পারেনা। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ষড়যন্ত্রমুলক মামলা থাকলেও তিনি সবকটি মামলায় জামিনে রয়েছেন।
এমতাবস্থায় এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী আইন ও মানবাধিকারের চরম লংঘন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে, সব ধরনের হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকলের জন্য সমান সুযোগ লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানান তারা।

জোটের ২৬ জনকে ধানের শীষে মনোনয়ন দিয়েছে BNP.

আমাদের বাংলাদেশ নিg্জি ডেস্কঃ জোটগুলো হলো, গণফোরাম, এলডিপি, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বিজেপি, খেলাফতে মজলিস, কল্যাণ পার্টি ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ।
রোববার বিকাল ৪টায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চূড়ান্ত মনোনয়নের চিঠি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বিএনপির প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শায়রুল কবির এ সংক্রান্ত তালিকা নির্বাচন কমিশনে পৌঁছে দেন।
জোটগুলোর মধ্যে গণফোরাম প্রার্থীরা হলেন,
কুড়িগ্রাম-২: আমসাআ আমিন
পাবনা-১: অধ্যাপক আবু সাইয়িদ
ময়মনসিংহ-৮: এএইচএম খালেকুজ্জামান
ঢাকা-৬: সুব্রত চৌধুরী
ঢাকা-৭: মোস্তফা মহসীন মন্টু
মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ
হবিগঞ্জ-১: রেজা কিবরিয়া
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রার্থী হলেন,
চট্টগ্রাম-৫: সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম
বিজেপির প্রার্থী হলেন,
ঢাকা-১৭: আন্দালিব রহমান পার্থ
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) প্রার্থীরা হলেন,
ময়মনসিংহ-১০: সৈয়দ মাহমুদ মোরশেদ
কুমিল্লা-৭: রেদোয়ান আহমেদ
লক্ষ্মীপুর-১: মো. শাহাদাত হোসেন
চট্টগ্রাম-৭: মো. নুরুল আলম
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির প্রার্থীরা হলেন,
কিশোরগঞ্জ-৩: অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম
ঢাকা-১৮: শহীদ উদ্দিন আহমদ
কুমিল্লা-৪: আব্দুল মালেক রতন
লক্ষ্মীপুর-৪: আ স ম রব।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রার্থীরা হলেন,
নারায়ণগঞ্জ-৪: মনির হোসাইন
সুনামগঞ্জ-৩: শাহিনুর পাশা চৌধুরী
সিলেট-৫: ওবায়দুল্লাহ ফারুক
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থীরা হলেন,
টাঙ্গাইল-৪: মো. লিয়াকত আলী
টাঙ্গাইল-৮: কুঁড়ি সিদ্দিকী
গাজীপুর-৩: ইকবাল সিদ্দিকী
নাটোর-১: মঞ্জুরুল ইসলাম
খেলাফত মজলিসের প্রার্থীরা হলেন,
হবিগঞ্জ-২: আব্দুল বাসিত আজাদ
হবিগঞ্জ-৪: আহমদ আব্দুল কাদের
এসব জামায়াতে ইসলামি ২০টির বেশি আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নেবে বলে জানা গেছে।
সুত্র-যুগান্তর।

রবিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

ধানের শীষ প্রতীক পাবে না হামিদ আযাদ, আলমগীর ফরিদ বাতিল



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ পাবেননা। এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করায় আইন অনুযায়ী দশ ডিসেম্বর সোমবার তাঁকে স্বতন্ত্র প্রতীকই বরাদ্দ দেয়া হবে। কক্সবাজারের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন রোববার রাত ৮’২৫ মিনিটে মুঠোফোনে এ প্রতিবেদককে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রিটার্নিং অফিসার মোঃ কামাল হোসেনের কাছে এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদকে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দোয়ার জন্য বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত চুড়ান্ত মনোনয়নপত্র রোববার তাঁকে জমা দানের বিষয়টি জানতে চাইলে রিটার্নিং অফিসার মোঃ কামাল হোসেন এ প্রতিবেদককে তার উত্তরে বলেন-এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ তাঁর মনোনয়নপত্রের সাথে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দের অনুরোধপত্র একসাথে প্রাথমিক মনোনয়ন হিসাবে দাখিল নাকরে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে স্বতন্ত্র প্রতীক চেয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাই নির্বাচন কমিশনের বিধি অনুযায়ী তাঁকে কোন অবস্থাতেই এখন ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দেয়া সম্ভব নয়।
অন্যদিকে, ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে প্রাথমিক মনোনয়নপত্র দাখিলকারী আলমগীর মুহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ ফরিদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ নয় ডিসেম্বর রোববার বিকেল পাঁচটার মধ্যে ধানের শীষ প্রতীক তাঁকে বরাদ্দ দেয়ার জন্য দলের চুড়ান্ত মনোনয়নপত্র রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে জমা না হওয়ায় তাঁর মনোনয়নপত্রটি আপনাআপনি সীজ হয়ে গেছে বলে রিটার্নিং অফিসার মোঃ কামাল হোসেন এ প্রতিবেদককে একই সময়ে নিশ্চিত করেছেন। সুতারং কক্সবাজার-২ আসনে ধানের শীষ প্রতীকের কোন প্রার্থী নির্বাচনে আর অংশ নেয়ার সুযোগ নেই।
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী ||

"জামায়াতমুক্ত পার্লামেন্ট" গড়ার চক্রান্ত !


আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ "জামায়াতমুক্ত পার্লামেন্ট" গড়ার ষড়যন্ত্রে আজ দেশি-বিদেশি সব অপশক্তি একাট্টা। এ লক্ষেই কেড়ে নেয়া হয়েছে জামায়াতের নিবন্ধন। আটকে দেয়া হয়েছে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক। জামায়াতের আসন সীমিত করার জন্য চতুর্মুখী চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে জোটের প্রধান দলের ওপর। অনেক ক্ষেত্রে শরিকেরাও করছে বিরূপ আচরণ। স্বতন্ত্র জামায়াত প্রার্থীদের অধিকাংশ মনোনয়নপত্রই বাতিল করে দেয়া হয়েছে। সম্ভাব্য জামায়াত প্রার্থীদের এলাকায় নারকীয় গ্রেফতার অভিযান ও ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে ও হচ্ছে। ইসলাম বিদ্বেষী সব অপশক্তির এক আওয়াজ- "জামায়াত ঠেকাও"।
এমন সর্বগ্রাসী ষড়যন্ত্র ও বৈরিতা ইসলামী আন্দোলনের জন্য নতুন কোনো ঘটনা নয়। তাই আমাদের ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই, হতাশ হওয়ারও কিছু নেই। ধৈর্যের সাথেই বাতিল শক্তির সকল চক্রান্ত মোকাবিলা করে যেতে হবে। সকল পরিস্থিতি সামনে রেখে কেন্দ্রিয় সংগঠন যখন যে সিদ্ধান্ত নেবে এর ওপরই সীসাঢালা প্রাচীর হয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এটা ভিন্ন মুক্তির কোনো উপায় যেমন নেই, তেমনি এসব ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ির কোনো অবকাশও নেই।
আমার প্রতিটি কথা ও মন্তব্য প্রকাশের আগেই মনে রাখতে হবে- এর জন্য একদিন প্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে আমাকেই জবাবদিহি করতে হবে। সর্বদাই মনে রাখতে হবে- আল্লাহর সন্তুষ্টিই আমার চুড়ান্ত লক্ষ্য। সুতরাং সংগঠনের এখতিয়ারভুক্ত যে কোনো বিষয়ে সংগঠনের সিদ্ধান্তই হবে আমার সিদ্ধান্ত। আমি আন্দোলনের জনশক্তি হয়ে থাকলে রীতিনীতি মেনে যে কোনো পরামর্শ দিতে পারি, কিন্তু কোনোরকম বিদ্রোহ মনোভাব প্রকাশের এখতিয়ার ইসলাম আমাকে দেয়নি। আল্লাহ আমাদের অধিকতর ধৈর্যশীল ও সমঝদার হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন !collected

বিএনপির ধানের শীষে জামায়াতের ২২ প্রার্থী, দুই আসনে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতায় সম্মত বিএনপি।


বিএনপির সঙ্গে শনিবার (৮ ডিসেম্বর) রাতভর আলোচনা আর উত্তেজনা শেষে ২২ আসনই মেনে নিতে হলো জামায়াতকে। তবে জোটগত মনোনয়নের বাইরে দুটি আসনে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে বিএনপি। এক্ষেত্রে এই দুটি আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীরা পৃথকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তবে জামায়াত চাইছে আরও অন্তত দুটিতে উন্মুক্ত প্রার্থিতা করতে। আজ রবিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকালের মধ্যে এই আসনগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
জামায়াতের নেতারা বলছেন, বরাবরই জামায়াতকে ছাড় দিতে হয়। একাদশ নির্বাচনে বেশি ছাড় দিতে হয়েছে। এক্ষেত্রে দর কষাকষি করলেও শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত বিএনপির অটল অবস্থান ও টানা অনুরোধের কারণে রবিউল বাশার (সাতক্ষীরা-৩), ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী (সিলেট-৫), হাবিবুর রহমান (সিলেট-৬) আসনগুলোতে ছাড় দিতে হলো।
জানতে চাইলে জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের তো বরাবরই কোরবানি হতে হয়। আমাদের তিনটি সিট কম দিয়েছে। তদবির করার পরও তিনটি দিলো না, ২২টি পেলাম।’
জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের একজন সদস্য জানান, ২৫টি আসনে ধানের শীষ প্রতীকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেলেও শেষ মুহূর্তে এসে তিনটি আসন না দিতে জোর আপত্তি জানায় বিএনপি। জামায়াতকে বলা হয়েছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি আসনে কোনও ছাড় দেওয়া যাবে না।
সিলেট জামায়াতের নেতারা বলছেন, সিলেট ৫ - এ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী তাদের উইনিং ক্যান্ডিডেট। তার জায়গায় জমিয়তের (কাশেমী অংশ) উবায়দুল্লাহ ফারুককে মনোনয়ন দেওয়ায় জেতার বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। বিগত নির্বাচনে উবায়দুল্লাহ ফারুকের ভোটপ্রাপ্তির সংখ্যা ছিল খুব কম।
সিলেট-৬ আসনে ধানের শীষের প্রাথমিক মনোনয়ন পেলেও চূড়ান্ত মনোনয়ন পাননি সিলেট জেলা দক্ষিণের আমির মাওলানা হাবিবুর রহমান। জানতে চাইলে বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘ তিনটি আসন আমাদের হাতছাড়া হলো, ফরিদ উদ্দিন সাহেবেরটাও হয়েছে, আমারটাও হয়েছে। এটা আমরা মেনে নিলাম, শেষ পর্যন্ত দেশে নির্বাচন ছাড়াতো কোনও উপায় নেই। দুঃখজনক হলেও মেনে নিয়েছি দেশের স্বার্থে, ভবিষ্যতের স্বার্থে, আমরা মনে আঘাত পেয়েছি। কিন্তু এখানে যাতে দেশ ও জাতির ক্ষতি হোক, এমন কিছু তো করতে পারি না আমরা।’
এদিকে, জামায়াত প্রার্থীদের ২২টি আসনে ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন দিলেও দুটি আসনে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে বিএনপি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫টি আসনে (চাপাই-৩, রাজশাহী-৩, সিরাজগঞ্জ-৪, ঝিনাইহদ-৩, মেহেরপুর-১) এবং ২০০১ সালে একটি আসনে (চট্টগ্রাম-১৫ তৎকালীন ১৪) উন্মুক্ত প্রার্থিতা করেছিল জামায়াত। যদিও একটি আসনেও বিজয়ী হতে পারেননি জামায়াতের প্রার্থীরা। এমনকী ওই আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থীরাও জিতেনি।
এ বিষয়ে জামায়াত নেতা মিয়া গোলাম পরওয়ার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিএনপি কিছু আসনে উন্মুক্ত নির্বাচনের বিষয়ে একমত হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিতে। আলোচনা চলছে। বিকালের মধ্যে একটা সমাধানে আসা যাবে আশা করছি।
বাংলাট্রিবিউন.কম

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৪টি আসন পেয়েছে ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক দল জামায়াতে ইসলামী।



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ শনিবার বিকেলে ঢাকার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের মাইকে এ ঘোষণা দেয়া হয়।
যে ২৪টি আসন পেল জামায়াত
ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জেলা জামায়াত আমীর মো. আবদুল হাকিম
দিনাজপুর-১ আসনে জেলা কমিটির (উত্তর) কর্মপরিষদ সদস্য মো. আবু হানিফ

দিনাজপুর-৬ আসনে জেলা (দক্ষিন) আমীর আনোয়ারুল ইসলাম
নীলফামারী-২ আসনে জেলা নায়েবে আমীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মন্টু
নীলফামারী-৩ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য, জেলার সাবেক আমীর অধ্যক্ষ মো. আজিজুল ইসলাম
গাইবান্ধা-১ আসনে জেলা জামায়াতের উপদেষ্টা মাজেদুর রহমান সরকার
সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান
পাবনা-৫ আসনে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি প্রিন্সিপ্যাল মো. ইকবাল হোসাইন
ঝিনাইদহ-৩ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান
যশোর-২ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য অধ্যক্ষ মুহাদ্দিস আবু সাঈদ মোহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন
বাগেরহাট-৩ আসনে জেলা জামায়াত সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদ
বাগেটহাট-৪ আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মো. আবদুল আলিম
খুলনা-৫ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েবে আমীর অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার
খুলনা-৬ আসনে খুলনা মহানগর জামায়াতের আমীর মো. আবুল কালাম আজাদ
সাতক্ষীরা-২ আসনে জেলার সাবেক আমীর মুহাদ্দিস আবদুল খালেক
সাতক্ষীরা-৩ আসনে জেলার ভারপ্রাপ্ত আমীর মুফতি রবিউল বাশার
সাতক্ষীরা-৪ আসনে কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য গাজী নজরুল ইসলাম
পিরোজপুর-১ আসনে জেলা জামায়াতের রুকন শামীম সাঈদী
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ডা: শফিকুর রহমান
সিলেট-৫ আসনে জেলার বিভাগীয় রাজনৈতিক সহ-সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী
সিলেট-৬ আসনে সিলেট দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমীর হাবিবুর রহমান
কুমিল্লা-১১ আসনে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েবে আমীর আ ন ম শামসুল ইসলাম ও
কক্সবাজার-২ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
বাংলাদেশ প্রতিদিন

শনিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

বিএনপি ছাড়া অন্যান্য দলের প্রাপ্ত আসন

বিএনপি ছাড়া অন্যান্য দলের প্রাপ্ত আসন
#জামায়াত ইসলামী: ২৪ এবং ২০ দলীয় জোট:
#জামায়াতে #ইসলামীঃ-২৪
১) ঠাকুরগাঁও-২ মো. আবদুল হেকিম, 
২) দিনাজপুর-১ মো. আবু হানিফ,
৩) দিনাজপুর-৬ আনোয়ারুল ইসলাম,
৪) নীলফামারী-২ মনিরুজ্জামান মন্টু,
৫) নীলফামারী-৩ মো. আজিজুল ইসলাম,
৬) গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান সরকার,
৭) সিরাজগঞ্জ-৪ রফিকুল ইসলাম খান,
৮) পাবনা-৫ মো. ইকবাল হোসাইন,
৯) ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিয়ার রহমান,
১০) যশোর-২ আবু সাঈদ মো: শাহাদাত হোসাইন,
১১) বাগেরহাট-৩ আবদুল ওয়াদুদ,
১২) বাগেটহাট-৪ মো. আবদুল হালিম,
১৩) খুলনা-৫ মিয়া গোলাম পরওয়ার, 

১৪) খুলনা-৬ মো. আবুল কালাম আজাদ,
১৫) সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আবদুল খালেক,
১৬) সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার,
১৭) সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম,
১৮) পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী,
১৯) ঢাকা-১৫ ডা: শফিকুর রহমান,
২০) সিলেট-৫ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী,
২১) সিলেট-৬ হাবিবুর রহমান,
২২) কুমিল্লা-১১ সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের,
২৩) চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম ও
২৪) কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আজাদ।
সূত্রঃ- বিডি প্রতিদিন/০৮ ডিসেম্বর ২০১৮
#বিজেপি: ১
ঢাকা-১৭ আন্দালিব রহমান পার্থ।
#এনপিপি: ১
নড়াইল-২ ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।
#পিপিবি: ১
রংপুর-৩ রিটা রহমান।
#কল্যাণ পার্টি: ১
চট্টগ্রাম- ৫ সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।
#এলডিপি: ৫
১) চট্টগ্রাম- ১৪ অলি আহমেদ,
২) চট্টগ্রাম-৭ মো. নুরুল আলম,
৩) কুমিল্লা-৭ রেদোয়ান আহমেদ,
৪) লক্ষ্মীপুর-১ সাহাদাত হোসেন সেলিম,
৫) ময়মনসিংহ-১০ সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ।
#খেলাফত মজলিশ: ২
১) হবিগঞ্জ-৪ আহমেদ আবদুল কাদের
২) নারায়ণগঞ্জ-৪ মুফতি মুনির হোসেন।
#জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম: ৩
১) সুনামগঞ্জ-৩ শাহিনুর. পাশা,
২) হবিগঞ্জ-২ আবদুল বাসিদ আজাদ,
৩) যশোর-৫ মুফতি মোহাম্মদ ওয়াক্কাস।
#জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর): ২
১) গাইবান্ধা-৩ টিআই ফজলে রাব্বী,
২) কুষ্টিয়া-২ আহসান হাবিব লিংকন।
#জেএসডি: ৫
১) লক্ষীপুর-৪ আ স ম আবদুর রব
২) কুমিল্লা-৪ আবদুল মালেক রতন
৩) ঢাকা-১৮ শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন
৪) কিশোরগঞ্জ-৩ সাইফুল ইসলাম
৫) শরীয়তপুর-১ নুরুল ইসলাম।
#কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগ: ৩
১) টাঙ্গাইল-৮ কাদের সিদ্দিকীর মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী
২) টাঙ্গাইল-৪ আসনে রফিকুল ইসলাম,
৩) গাজীপুর-৩ আসনে ইকবাল সিদ্দিকী।
#গণফোরাম: ৫
১) ঢাকা-৭ মোস্তফা মহসিন মন্টু
২) ময়মনসিংহ-৮ এএইচএম খালেকুজ্জামান।
৩) হবিগঞ্জ-১ রেজা কিবরিয়া
৪) পাবনা-১ অধ্যাপক আবু সাঈয়িদ
৫) কুড়িগ্রাম-২ আমসা আমিন
#জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া: ১
১) মৌলভীবাজার-২ সুলতান মো. মনুসর আহমেদ।
#নাগরিক ঐক্য: ৫
১) বগুড়া-২ মাহমুদুর রহমান মান্না
২) নারায়ণগঞ্জ-৫ এস এম আকবর
৩) রংপুর-১ শাহ রহমত উল্লাহ
৪) রংপুর-৫ মোফাখারুল ইসলাম
৫) বরিশাল-৪ নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী