আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ নগরীর চান্দগাঁও থানার মোহরা কাজীরহাট চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু ও মাদক ব্যবসায়ী মৃত রাজা মিয়ার ছেলে মো.মনির আহমদ প্রকাশ মনির কোম্পানি তার দুই ছেলে কিশোর গ্যাং লিডার মো.রিদুয়ান আহমেদ সাদমান (২৫) ও ইনতিশার আহমেদ সামি (১৬),মো.ফারুক (৩৫) সহ অজ্ঞাত ২০/২৫ জন সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্রস্বস্ত্র নিয়ে মধ্যরাতে দোকান ঘরের তলা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দোকানের দেওয়াল ভেঙে ফেলে এবং দোকানে থাকা প্রায় ৩কোটি টাকার মালামাল লোটপাট করে নিয়ে যায় এসময় খবর পেয়ে দোকানের মালিক মো.ইব্রাহিম ও তার বড় ভাই মো.আবদুর রহিম ছুটে তাদের বাধা দিলে তারা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র ও লোহার রড দিয়ে গুরুতর জখম করে।
এই ব্যাপারে গুরুতর আহত হওয়া মো.ইব্রাহিম ৯৯৯ লাইনে ফোন দিলে তাৎক্ষণিক চান্দগাঁও থানায় রাত্রে ডিউটিরত টহল পুলিশ গঠনে স্হলে গিয়ে গঠনের বিষয়ে অবগত হন এবং গুরুতর আহত মো.ইব্রাহিম ও মো.আব্দুর রহিম কে থানায় পাঠায় তারা থানায় এসে এজাহার নিতে বললে ডিউটি অফিসার এস আই অদির তাদের এজাহার না নিয়ে অভিযোগ দিতে বলেন তখন তারা অভিযোগ না করে চিকিৎসা সেবা নিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা চিকিৎসা সেবা নেন।
দোকানের ম্যানেজার এই ব্যাপারে Cstv24 কে বলেন আমি রাত ১১টায় দোকান বন্ধ করে দিয়ে বাসায় চলে যায় আমি এই খবর জানার পর সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাসা থেকে বাহির হয় নাই আমি সকালে দোকানে এসে দেখতে পাই আমার দোকানে কিছুই সব কিছু লোটপাট করে নিয়ে গেছে তারা আমার দোকানের মাঝখানের দেওয়ালটা ভেঙ্গে দিয়ে গেছে আমি এখন দোকানের ক্ষতিপূরণ চাই!
Cstv24 টিম সরজমিনে প্রতিবেদন করতে গিয়ে দেখতে পান তাদের এক বছর পূর্বে এই দোকান ঘর নিয়ে থানায় একাধিকবার বৈঠক শেষে উভয়ের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে একটা চুক্তি পত্র স্বাক্ষরিত হয় কিভাবে এক বৎসর পর কিশোর গ্যাং লিডার ভূমিদস্যু মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসায়ী মো.রিদুয়ান আহমেদ সাদমান গংরা আইন অমান্য করে আবার দোকান ঘর দখলে নিতে এই হামলা চালানো হয় বলে তারা জানান থানায় কোন মামলা হয়েছে কিনা Cstv24 জানতে চাইলে তারা বলেন যেহেতু থানায় আসামীদের হাত আমাদের মামলা নেয়নি সেহেতু আমরা এখন মাননীয় আদালতে মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়া চলমান...
ভুক্তভোগীরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছেন এবং প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন