বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

সোমবার, ৩ আগস্ট, ২০১৫

ধর্ষণ বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি শীর্ষ আলেমদের আহ্বান

দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, দেশে আজ ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। সর্বত্র খুন, ধর্ষণ, হাইজ্যাক, রাহাজানী, ও নানাবিধ দুর্নীতিতে বিষাক্ত হয়ে পড়েছে গোটা সমাজ ব্যবস্থা। অসহায় মা-বোন, গার্মেন্টস কর্মী, চাকরিজীবী মহিলা রাস্তা-ঘাট ও স্কুল কলেজসহ কোথাও আজ মেয়েদের নিরাপত্তা নেই। এমনকি কচি কাচা শিশুরা গণধর্ষণের শিকার; নির্যাতিত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। এ সমস্ত মরণ ব্যাধি দমনে আমরা সরকার, প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর কার্যকরী পদক্ষেপ দাবি করছি। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। তারা বলেন-নারী নির্যাতন, নারীর প্রতি সহিংসতা, শিশু নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষণ, খুন, গুুম, অপহরণ যেভাবে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে তা দমনে সমন্বিত উদ্যেগ এখনি নিতে না পারলে সামাজিক শৃংখলা ভেঙ্গে পড়বে। দেশে চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরী হবে এবং আল্লাহর গজবকে তরান্বিত করবে। আগামী শুক্রবার দেশের সকল মসজিদে মসজিদে এ সমস্ত সামাজিক ব্যাধির ব্যাপারে বিশেষ বয়ান ও গণসচেতনা সৃষ্টির জন্য আমরা ইমাম-খতীবদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন- শীর্ষ আলেমেদ্বীন রাবেতা আলম আল-ইসলামীর স্থায়ী সদস্য ও সম্মিলিত উলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, আল্লামা আবদুল হালিম বোখারী, আল্লামা তাজুল ইসলাম, শায়খুল হাদীস আল্লামা শামসুল আলম, খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরীয়ত হাফেজ মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হজুর, মাওঃ মোহাম্মাদ ইসহাক, মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, শাহতলীর পীর মাওঃ আবুল বাসার, আল্লামা আব্দুল মালেক হালিম প্রমুখ। ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম

বুধবার জামায়াতের বিক্ষোভ


দেশে অব্যাহতভাবে গণধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতন বৃদ্ধি পাওয়ার প্রতিবাদে আগামী ৫ আগস্ট বুধবার শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান।
সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কর্মসুচি ঘোষনা দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, “বিগত বেশ কিছুদিন থেকে সারাদেশে গণধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। এ সব ঘটনায় দেশবাসীর সাথে আমরাও উদ্বিগ্ন। মিডিয়ার বদৌলাতে এসব পৈচাশিক নির্যাতনের ঘটনার সাথে সাথে দেশবাসী এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জেনে যাচ্ছে।
থানায় সুনির্দিষ্টভাবে মামলাও দায়ের করা হচ্ছে। স্থানীয় লোকেরা এসব ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন এবং বিক্ষোভও করছে। কিন্তু এতোদসত্ত্বেও সরকার এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্লিপ্ততার কারণে দুর্বৃত্তরা সাথে সাথে গ্রেফতার হচ্ছে না এবং শাস্তিও পাচ্ছে না।
কর্মজীবী মহিলা, স্কুল-কলেজের ছাত্রীরাও ধর্ষিতা হচ্ছে। শিশুদেরকে অপহরণ, ধর্ষণ ও খুন করা হচ্ছে। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে যে, দেশে যেন কোন সরকার নেই এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও নেই।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি জানান, গত ৩০ জুলাই উত্তরায় একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের একজন বিক্রয় কর্মীকে দুর্বৃত্তরা গণধর্ষণ করেছে। ২৪ জুলাই সিলেটের কানাইঘাটে এক তরুণীকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করা হয়। পাশের বাড়িতে পরিত্যক্ত টয়লেটে তার লাশ পাওয়া যায়।
২ আগস্ট মীরপুর ও হাজারীবাগে দু’টি শিশু ধর্ষণের শিকার হয়। এমনকি বাসে, ট্রাকে ও নৌকায় তুলে নিয়ে দুর্বৃত্তরা নারীদের গণধর্ষণ করছে। মাগুরাতে যুবলীগের দু’গ্রুপের গোলাগুলিতে একজন অন্তঃসত্ত্বা মহিলা ও তার পেটের সন্তানটি গুলিবিদ্ধ হয়।
এখন তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। মিডিয়ায় যে খবর আসছে তাতে দেখা যায় এ সকল পৈচাশিক ঘটনার সাথে সরকারী দলের সন্ত্রাসীরা জড়িত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লোক দেখানোর মতো ভূমিকা রাখছে মাত্র। ফলে এ সব ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশের আইন-শৃঙ্খার এতোই অবনতি ঘটেছে যে, কেউ কোথাও নিরাপদ নয়, এমনকি নিজের বাড়িতেও।
তাই আমি সরকারের আশ্রয়-প্রশ্রয়, লালিত-পালিত এসব দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি এবং জনগণকে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
এ সব পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ৫ আগস্ট বুধবার সারাদেশে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের জন্য জামায়াতের নেতা-কর্মী ও সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫

সাবেক কমিশনার আলহাজ্ব মোজাফ্ফর আহমদের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত


আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন চকবাজার ওয়ার্ডের সাবেক কমিশিনার, কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজ সেবী জনাব আলহাজ্ব মোজাফ্ফর আহম্মদ ০১ আগষ্ট ২০১৫ ইং তারিখ সকাল ১১:৩০ মিনিটে বার্ধক্য জনিত কারণে ইন্তেকাল করেন,(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন) মৃত্যুকালে মরহুমের বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে, ৪ ছেলে, নাতি-নাতনী, আত্মীয়-স্বজন ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান।স্থানীয় মহল্লা কমিটির সাবেক সভাপতি মরহুম মোজাফ্ফর আহম্মদ কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সমাজসেবা মূলক প্রথিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত ছিলেন।
০১ আগষ্ট ২০১৫ তারিখ বাদ এশা-রাত ৯টায় মরহুমের নামাজে জানাজা কাপাসগোল সিটি কর্পেোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। তার নামাজে জানাজায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর সাবেক মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলম, বিএনপি চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারী জনাব ডাঃ শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরীর সেক্রেটারী জনাব মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, চকবাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জনাব গোলাম হায়দার মিন্টুসহ বিভিন্ন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্তিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরহুমের লাশ স্থানীয় কাপাসগোলা কবস্থানে দাফন করা হয়। 

সিসিকে হঠাতে মিশরে বামপন্থী-মুসলিম ব্রাদারহুড ঐক্য ফ্রন্ট

মিডিয়া ওয়াচ ডেস্কঃ মিশরের সামরিক স্বৈরশাসক আবদেল ফাত্তাহ আল সিসির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে যৌথ 'বিপ্লবী ফ্রন্ট' গঠনে দেশটির বিপ্লবী সমাজতান্ত্রীদের এক আহবানে সাড়া দিয়েছে মুসলিম ব্রাদারহুড। সামনে রাবআ' দিবসের আগে এই উদ্যোগ দ্রুত বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নিতে আহবান জানিয়েছে ব্রাদারহুড। ২০১৩ সালে রাবআ' স্কয়ার এবং আল নাহদা স্কয়ারে কয়েকশ ইসলামপন্থী এবং অন্যান্য বিপ্লবী সংগঠনের নেতাকর্মীকে হত্যা করে সদ্য ক্ষমতা দখল করা সিসির নেতৃত্বে সামরিক সরকার।
ব্রাদারহুড নেতা গামাল হেশমাত এক বিবৃতিতে বলেন, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই এবং সামরিক ক্যুর বিরুদ্ধে বিপ্লবীদের সংগঠিত করি। তিনি আরো বলেন, আগামী ১৪ আগস্টের আগেই একটি বিপ্লবী ফ্রন্ট গঠনের আশা করছি। এতে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে মানুষের মধ্যে বিরাজ করা ক্ষোভের সুযোগ নেয়া যাবে এবং দ্রুত বিপ্লবীদের মধ্য রাজনৈতিক ভুল বোজাবুজির অবসান ঘটবে।
রাশদ নিউজ নেটওয়ার্কের সাথে এক টেলিফোন সাক্ষাৎকারে হেশমাত আরো বলেন, বামপন্থী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে ব্রাদারহুডের প্রতি এই ঐক্যের আহবান অন্য বিপ্লবীদের সাথে ব্রাদারহুডের একটা দীর্ঘ যোগাযোগ প্রক্রিয়ার ফলাফল।
তিনি বলেন, আমরা এখন জানুয়ারি বিপ্লবের সুফল পূনরুদ্ধার প্রচেষ্টায় ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। আমরা আশা করছি অন্য দলগুলোকে নিয়ে ঐক্যবব্ধ হওয়ার জন্য তাদের সাথে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। কারণ ২০১১ সালের গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ঐক্যবব্ধ হয়েছিলাম তা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই এখন।
বামপন্থী বিপ্লবী আন্দোলনের নেতারা "সন্ত্রাসের ব্যাপারে এবং জাতীয় ঐক্যের জন্য আরও একবার" শিরোনামে এক বিবৃতিতে অন্য বিপ্লবীদের সাথে ব্রাদারহুডকে নিয়ে ঐক্যের প্রস্তাব করেন।

শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে -মকবুল আহমাদ ভারপ্রাপ্ত আমীর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী


গত ৩০ জুলাই রাত পৌনে নয়টার দিকে ধানমন্ডি ঈদগাহ্ মসজিদের ইমামের রেস্টরুমে দুর্বৃত্তরা খাদেম দুলাল গাজীকে হত্যা করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব মকবুল আহমাদ আজ ৩১ জুলাই ’১৫ নিম্নোক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেনঃ-
“গত ৩০ জুলাই রাত পৌনে নয়টার দিকে ধানমন্ডি ঈদগাহ্ মসজিদের ইমামের রেস্টরুমে দুর্বৃত্তরা খাদেম দুলাল গাজীকে হত্যা করার নৃশংস ঘটনার আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এই ঘটনার দ্বারা আবারো প্রমাণিত হলো দেশে কারো জানমালের কোন নিরাপত্তা নেই। পবিত্র মসজিদের ইমামের রেস্টরুমে খাদেমকে হত্যা করা হয়েছে। দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে। 
ধানমন্ডি ঈদগাহ্ মসজিদের খাদেম দুলাল গাজীকে হত্যা করার ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে এই ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৫

আমাদের সমাজে প্রচলিত ৮১টি রং নাম্বার

১) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
২) নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।
৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।
১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।
১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।
১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”
১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।
১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।
১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।
১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
২৩) মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।
২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।
২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।
৩০) আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয় খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।
৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।
৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
৬১) সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।
৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।
৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।
৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
৬৬) রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে ধই বলতে হয়।
৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।
৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।
৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।
৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।
৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।
৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।
৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুখ: আসে।
৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।
৮০) স্বামীর নাম বলা জাবে না এতে অমঙল হয়।
৮১) বাছুর এর গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কু দৃষ্টি থেকে বাচা যায়।

ঘূর্নিঝড় সতর্ক সংকেত: ১ থেকে ১১ নম্বর সংকেত সমুহের কার্যকারীতা জেনে নিন।

★১ নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেতঃ
জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ কিলোমিটার (কি.মি.)। ফলে সামুদ্রিক ঝড়ের সৃষ্টি হবে।
★২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথে বিপদে পড়তে পারে।

★৩ নং স্থানীয় সতর্ক সংকেতঃ
বন্দর ও বন্দরে নোঙর করা জাহাজগুলোর দুর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কি.মি. হতে পারে।

★৪ নং স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘণ্টায় ৫১-৬১ কি.মি.। তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনও আসেনি।

★৫ নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

★৬ নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

★৭ নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরের উপর বা এর নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

★৮ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

★৯ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

★১০ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।

★১১ নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত
আবহাওয়ার বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রের সাথে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।

বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

ডায়বেটিস রোগীদের জন্যে সুখবর!!

জিবিনিউজ২৪ ডেস্ক ::
ঘটনাটি একজন ডায়বেটিস আক্রান্ত ৬৫ বছর বয়সী নারীর যিনি বিগত ২০ বছর ধরে ডায়বেটিসের কারণে দুই বেলা ইনসুলিন গ্রহন করতেন।তিনি কিছুদিন ঘরে থাকা সরঞ্জাম দিয়ে তৈরি এমন একটি ওষুধ সেবন করেছেন যার দরুন আজ তিনি সম্পূর্ণ ডায়বেটিস মুক্ত এবং তিনি প্রতিনিয়ত তার প্রিয় মিষ্টির তৈরি খাবার খাচ্ছেন । অবাক হয়েছেন কি? অবাক হবার মতই একটি ঘটনা। জেনে আরও অবাক হবেন যে এখন চিকিৎসকেরাও তাকে ইনসুলিন এবং ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণের ওষুধ নিতে মানা করেছেন। দীর্ঘদিনের গবেষণার পরে মুম্বাই এর গবেষকেরা অবশেষে এমন একটি ওষুধ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে যা স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। মুম্বাই কিডনি হাসপাতালের ডাক্তার টনি আলমেদিয়া সামাজিক মাধ্যমে সবাইকে অনুরোধ করেছেন এ বিষয়টি সম্পর্কে সবাইকে অবগত করে দিতে এবং অন্যকে সুস্থ ভাবে বেচে থাকার সুযোগ করে দিতে। 
এ ওষুধ তৈরিতে যা প্রয়োজনঃ গম-১০০ গ্রাম এডিবল গাম বা ঘানিগাছের আটা (ভারতীয় মসলা) 
-১০০ গ্রাম যবের গুঁড়াঃ ১১ গ্রাম কালুঞ্জি বা কালো জিরেঃ ১০০ গ্রাম প্রণালীঃ 
৫ কাপ পানির মধ্যে সবগুলো উপাদান মিশিয়ে নিন এবং ১০ মিনিট পর্যন্ত সিদ্ধ করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন এবং বোতল অথবা কোন পাত্রে সংরক্ষণ করুন। ব্যবহার বিধিঃ এই মিশ্রণটি ৭ দিন সকালে খালি পেটে ছোট এক কাপ আন্দাজে খান। পরবর্তী সপ্তাহে একই ভাবে বিকেল বেলায় মিশ্রণটি সেবন করুন। এই দুই সপ্তাহ একটু নিয়ম করে মিশ্রণটি সেবন করলেই আপনি নিজের পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। আজই নিজ বাড়িতে এই মিশ্রণটি তৈরি করুন এবং ডায়বেটিসকে আপনার জীবন থেকে একেবারে দূর করে দিন।

শেখ হাসিনা সরকারের উচিত কোণঠাসা অবস্থার ইতি ঘটানো : দ্য হিন্দু


ණ☛ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি পরিহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা সমাধানের একটি ভাল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনি সমঝোতায় প্রস্তুত আছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উচিত এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কোণঠাসা অবস্থার ইতি ঘটানো ও নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করা। ভারতের প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য হিন্দুর এক সম্পাদকীয়তে এ কথা বলা হয়েছে 

ණ☛ । ‘পজিটিভ টার্ন ইন বাংলাদেশ’ বা বাংলাদেশে ইতিবাচক দিক পরিবর্তন শীর্ষক ওই সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি বিএনপির দীর্ঘদিনের। কিন্তু তারা এ সরকার গঠনের দাবি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে বিস্তার লাভকারী অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা সমাধানের একটি ভাল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এতে। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হয় আওয়ামী লীগ সরকার। তখন থেকেই বাংলাদেশ রাজনৈতিক সংকটে। খালেদা জিয়া ও তার শরিক বিরোধী দলগুলোর দাবি ছিল নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। কিন্তু সে দাবি প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর তারা ওই নির্বাচন বর্জন করে। এর ফলে নির্বাচন পরিণত হয় একতরফা। 

ණ☛ এতে সরকারের গণতান্ত্রিক অর্জন নিয়ে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। তখন থেকেই রাজপথের লড়াই চালিয়ে যেতে থাকে বিএনপি ও তার মিত্র জামায়াতে ইসলামী। এর আগে কর্তৃত্ববাদী শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যুগের পর থেকে বাংলাদেশ প্রায়ই রাজনৈতিক অচলাবস্থার মুখে পড়েছে। এর কারণ, প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে পরস্পরকে ঘায়েল করার খেলা। নির্বাচন ও সংসদ অধিবেশন বর্জন, নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন-বিক্ষোভ খুব বেশি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বিতর্কিত নির্বাচনের প্রায় ১৯ মাস পরে সংসদের বাইরে থাকা বিরোধী দল হয়তো বুঝতে পেরেছে, তারা দুর্বল হয়ে পড়ছে। তাই খালেদা জিয়া ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনি সমঝোতার জন্য প্রস্তুত। 

ණ☛ দুই প্রধান দলের মধ্যকার বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস নিয়ে বেশ ভুগতে হয়েছে বাংলাদেশকে। বিএনপি ও জামায়াত সহিংস কায়দায় প্রতিবাদের পথ বেছে নিয়েছে। সরকারও বেশ কঠোর হস্তে বিরোধী দলকে দমন করেছে। গত বছরের নির্বাচনের পর থেকেই রাজনৈতিক সহিংসতা ক্রমেই বাড়ছিল। অনেকেই শেখ হাসিনার অগণতান্ত্রিক ঝোঁকের সমালোচনা করেছেন। পরিস্থিতি এখনও ঘোলাটেই রয়ে গেছে। ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্রের বিরোধী শক্তিসমূহ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের সুযোগ কাজে লাগাতে অপেক্ষা করছে। এটি গোপন কিছু নয় যে, রাজনৈতিক এ বিশৃঙ্খলা কাজে লাগাতে আক্রমণাত্মকভাবে চেষ্টা চালিয়ে আসছে ইসলামপন্থিরা। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ সংঘটনের দায়ে নিজেদের ২ নেতার ফাঁসির পর থেকে জামায়াত শেখ হাসিনা সরকারের জন্য বিশেষ মাথাব্যথার কারণ ছিল। সবচেয়ে বড় কথা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হলে, সামরিক বাহিনীর আরেকটি রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের অজুহাত বের করার সত্যিকারের বিপদও ছিল। 

ණ☛ পেছনের অবস্থার বিপরীত একটি বিষয় হলো, বিএনপি নিজের অবস্থান নরম করার ইঙ্গিত দিয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের উচিত এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কোণঠাসা অবস্থার ইতি ঘটানো ও নির্বাচনকে সামনে রেখে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করা। বিএনপির উচিত জামায়াতের সঙ্গে জোটের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা ও দলটির অনুসৃত কৌশল বর্জন করা। শেখ মুজিবুর রহমান ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক নীতির ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশকে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন। সে নীতিতে আবার শক্তিশালীকরণই হওয়া উচিত সামনের পাথেয়। পার্লামেন্টে কার্যকর সরকার ও বিরোধী দলের অংশগ্রহণ গণতন্ত্রের একটি অপরিহার্য বিষয়, বিশেষ করে অপরিপক্ব গণতন্ত্রের জন্য তো বটেই।
নিউজ অর্গান টোয়েন্টিফোর.কম : 

বিএনপি নেতার মৃত্যুদণ্ডে জামায়াতে ইসলামীর বিবৃতি:-সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড জাতীয় নেতাদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রের অংশ: জামায়াত


আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ ডেস্ক: ২৯ জুলাই ২০১৫; সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড জাতীয় নেতাদের নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রের অংশ জামায়াত। সরকার বিরোধী দলীয় দেশপ্রেমিক জাতীয় নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে।

সরকার দেশপ্রেমিক জাতীয় নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার কৌশল হিসেবে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকেও মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে জামায়াতে ইসলামী।
বুধবার এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এ অভিযোগ করেন। বিবৃতিতে ‘সরকার বিরোধীদলীয় দেশপ্রেমিক জাতীয় নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার যে ষড়যন্ত্র করছে তা বন্ধ করার’ আহ্বান জানান তিনি। ডা. শফিকুর বলেন, ‘সরকার বিরোধীদলীয় দেশপ্রেমিক জাতীয় নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার কৌশল হিসেবে জামায়াতের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের মত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকেও মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘এতে দেশবাসীর মত আমরাও উদ্বিগ্ন। জাতীয় নেতৃবৃন্দকে হত্যার এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করা না হলে দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ সরকার জাতীয় নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার যে স্বপ্ন দেখছে জনগণ তা কখনো বাস্তবায়ন হতে দেবে না বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন জামায়াতে ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী