বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৫

অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে জেল গেইট থেকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা : চান্দগাঁও জামায়াত


আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তির পর জেলগেইট থেকে পূনঃরায় গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়ে নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেছেন চান্দগাঁও থানা জামায়াত নেতৃবৃন্দ চান্দগাঁও থানা জামায়াত নেতৃবৃন্দ ২৮ আগষ্ট বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তির পর জেলগেইট থেকে পূনঃরায় গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়ে এবং নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করে এক যৌথ বিবৃতি প্রদান করেছেন বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর জামায়াতসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের কারাগারে বন্দি রাখা এবং মুক্তির পর জেল গেইট থেকে পুনঃরায় গ্রেপ্তারের যে নিয়ম বর্তমান সরকারের সময় চালু করা হয়েছে, তা অমানাবিক অসাংবিধানিক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ মুক্তির পর জেল গেইট থেকে পুনঃরায় গ্রেপ্তারের ফ্যাসীবাদী রাজনৈতিক সংস্কৃতির নিন্দা জানিয়ে অনতিবিলম্বে অঘোষিত এই ফ্যাসীবাদী রাজনৈতিক সংস্কৃতির বাতিল করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য চট্টগ্রাম মহানগরীর আমীর মাওলানা শামসুল ইসলাম, নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহসহ সকল নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেছেনাইনবার্তা ডেস্ক : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তির পর জেলগেইট থেকে পূনঃরায় গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়ে নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেছেন চান্দগাঁও থানা জামায়াত নেতৃবৃন্দ চান্দগাঁও থানা জামায়াত নেতৃবৃন্দ ২৮ আগষ্ট বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তির পর জেলগেইট থেকে পূনঃরায় গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়ে এবং নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করে এক যৌথ বিবৃতি প্রদান করেছেন বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর জামায়াতসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের কারাগারে বন্দি রাখা এবং মুক্তির পর জেল গেইট থেকে পুনঃরায় গ্রেপ্তারের যে নিয়ম বর্তমান সরকারের সময় চালু করা হয়েছে, তা অমানাবিক অসাংবিধানিক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ মুক্তির পর জেল গেইট থেকে পুনঃরায় গ্রেপ্তারের ফ্যাসীবাদী রাজনৈতিক সংস্কৃতির নিন্দা জানিয়ে অনতিবিলম্বে অঘোষিত এই ফ্যাসীবাদী রাজনৈতিক সংস্কৃতির বাতিল করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য চট্টগ্রাম মহানগরীর আমীর মাওলানা শামসুল ইসলাম, নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহসহ সকল নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেছেন

গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন : চান্দগাঁও জামায়াত

Gas
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্ক : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চান্দগাঁও থানার নেতৃবৃন্দ গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির অন্যায় ও অযৌক্তিক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবী জানিয়েছে। সরকার কোন যৌক্তিক কারণ ছাড়াই বার বার গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করে যাচ্ছে। এই মূল্য বৃদ্ধির ফলে জনজীবনে এর কি প্রভাব পড়ছে সরকার তার কোন তোয়াক্বাই করছে না। নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের মালিক জনগণ। সরকারের সকল কাজের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জনস্বার্থে। কিন্তু সরকারের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জনস্বার্থ বিরোধী কাজ করে যাচ্ছে। গ্যাস-বিদ্যুত সরকারের সেবাখাত এই খাতকে কিছুতেই ব্যবসায়িক পণ্য বানানো যাবে না। বিশেষ করে বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য কিছুূতেই বাড়ানো উচিত নয়। প্রয়োজনে এই খাতে ভর্তুকী দিয়ে জনগণকে সুবিধা দিতে হবে। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, জনস্বার্থে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির অন্যায় ও অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। চান্দগাঁও থানা জামায়াতের সদস্য (রুকন) প্রশিক্ষণ কর্মশালায় নেতৃবৃন্দএই দাবী জানান। ২৮ আগষ্ট বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চান্দগাঁও থানা জামায়াত নেতা আবু জাওয়াদের সভাপতিত্বে অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সদস্য (রুকন) প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা এম.এম. হোসাইন। অন্যান্যের মধ্যে আলতাফ, মোঃ রফিক, আবু আফরিন, জসিম, ইসমাইলসহ থানা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৫

অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে জেলগেট থেকে মিথ্যা মামলায় পুনরায় গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা

২৪ আগস্ট ২০১৫, সোমবার, 
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তি না দিয়ে জেলগেট থেকে মিথ্যা মামলায় পুনরায় গ্রেফতার করার ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব মকবুল আহমাদ প্রদত্ত এক বিবৃতে বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানী করার হীন উদ্দেশ্যেই তাকে জেলগেট থেকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। 
অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে জেলগেট থেকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করার মাধ্যমে সরকারের ফ্যাসিবাদী চরিত্রই অত্যন্ত নগ্নভাবে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জামিন লাভ করা সত্ত্বেও তাকে মুক্তি না দিয়ে মিথ্যা মামলায় পুনরায় গ্রেফতার করে সরকার তার উপর জুলুম করেছে। সরকারের এ ধরনের অন্যায় আচরণ সম্পূর্ণ বে-আইনী ও অমানবিক। 
অধ্যাপক আহসান উল্লাহকে মুক্তি না দিয়ে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সরকার আইন ও আদালতের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রদর্শন করেছেন। সরকারের এহেন জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার জন্য আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
জুলুম-নির্যাতন বন্ধ করে অধ্যাপক আহসান উল্লাহসহ সারা দেশে জামায়াতের গ্রেফতারকৃত সকল নেতা-কর্মীকে অবিলম্বে মুক্তি প্রদান করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৫

ঢাবি শিক্ষক ড. আজিজের শাস্তি দাবি মহিলা জামায়াতের

শীর্ষ নিউজ, ঢাকা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী নাবিলা ইকবালকে বোরকা পরার কারণে ক্লাস বের করে দেওয়ায় একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোঃ আজিজুর রহমানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর মহিলা বিভাগ।
রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জামায়াতের মহিলা বিভাগের সেক্রেটারি বেগম শামছুন্নাহার নিজামী এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে শামছুন্নাহার নিজামী বলেন, “বোরকা পরিহিতা ছাত্রীকে শ্রেণিকক্ষ থেকে অপমান করে বের করে দিয়ে ড. আজিজুর রহমান ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করেছেন। ধর্ম পালনে বাধা দিয়ে অমার্জনীয় অপরাধ করেছেন। তিনি দেশের ধর্মপ্রাণ জনগণের ঈমানের ওপর আঘাত দিয়েছেন। ধর্মীয় অধিকার ভোগ করা দেশের প্রত্যেক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। এ অধিকারে বাধা দান সম্পূর্ণ বেআইনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক যে এত জঘন্য চরিত্রের হতে পারে তা কল্পনাও করা যায় না।
তিনি বলেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে ড. আজিজুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

শীর্ষ নিউজ/বিজ্ঞপ্তি/জেএ
২৩ আগস্ট ২০১৫ 

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী