বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

শনিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

নির্বাচনের বিরুদ্ধে ১৫ আন্তর্জাতিক সংগঠনের বিবৃতি

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক দিন আগেনিয়ন্ত্রণমূলক নির্বাচনী পরিবেশনিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে নির্বাচন মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা ১৫টি আন্তর্জাতিক সংগঠন
আজ শনিবার ব্যাংককভিত্তিক এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস (অ্যানফ্রেল) এই বিবৃতি পাঠায়। ১৫টি সংগঠনের মধ্যে অ্যানফ্রেলও আছে। বাংলাদেশের অগণতান্ত্রিক নির্বাচনী পরিবেশের বিরুদ্ধে শিরোনামে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে
বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ সরকার দেশের সুশীল সমাজ, বিরোধী দল গণমাধ্যমের খড়গহস্ত হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ১০ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচার শুরু হওয়ার পর বিরোধীদের গাড়িবহরে ৩০ বার হামলা হয়েছে। ১৫৯টি আসনে ২০৭টি সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ৪৩ প্রার্থী হামলার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। এযাবৎ বিরোধী দলের ১৭ প্রার্থী আটক হয়েছেন। নির্বাচনী সহিংসতায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন হাজার ৬৮২ জন
এসব সহিংসতা বাংলাদেশের ভোটারদের মনে ভীতি সঞ্চারের একটি প্রক্রিয়া। কারণে নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী সহিংসতায় এযাবৎ নিহত ছয়জনকে তাদের কর্মী বলে জানিয়েছে। তবে এই মানবাধিকার সংগঠনের বিবৃতিতে নিহত ব্যক্তিরা কোন দলের, তা উল্লেখ করা হয়নি
বিবৃতিতে বিরোধী দলগুলোর সূত্র উদ্ধৃত করে বলা হয়, গত নভেম্বর থেকে পুলিশ এযাবৎ তাদের ২১ হাজার কর্মী সমর্থককে গ্রেপ্তার করেছে। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, নির্বাচনী তফসিলের পর দেশে ব্যাপক হারে গায়েবি মামলার সংখ্যা বেড়ে গেছে। বিরোধী জোটের নেতা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেপ্তার . জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলার প্রসঙ্গও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক বলেন, এসব সংগঠন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই। গণজোয়ারটাকে তারা ভয়ভীতি বলে মনে করছে। আমি নির্বাচনী এলাকায় আছি। এখানে বিরোধী কোনো নেতা-কর্মী আটকের ঘটনা ঘটেনি। ভীতির কোনো পরিবেশ নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়, শুধু প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেই একটি নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয় না; নির্বাচনী পরিবেশের ওপরই বহুলাংশে নির্ভর করে সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্বাচনের আগে সুশীল সমাজের সংগঠনগুলো এবং গণমাধ্যম নানা বিধিনিষেধের মুখে পড়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়
সংগঠনগুলোর এই বিবৃতি নিয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার গনমাধ্যমকে বলেন, ভয়ের পরিবেশ যে আছে, নিয়ে দ্বিমতের সুযোগ নেই। মানুষের মধ্যে এমন একটি ধারণার সৃষ্টি হয়েছে যে সরকার আবার ক্ষমতায় আসছে। হামলা-মামলা, গ্রেপ্তার নির্যাতনের ঘটনার মধ্য দিয়ে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সারা দেশে ভয়ের পরিবেশ বিরাজ করছে। সরকার নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন করতে চায়। বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যেন এটা তুলে ধরতে না পারেন, সে জন্য অনুমতি পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে না। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ যথার্থ
সৌজন্যেঃ এরাবিয়ান জার্নাল

শুক্রবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

নির্বাচনের দিন ব্যাপক সহিংসতার আশঙ্কা যুক্তরাষ্ট্রের !

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বরে ভোটের দিন ব্যাপক সহিংসতার আশঙ্কা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বৃহস্পতিবার বিকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
আর্ল রবার্ট মিলার আশা প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল-সমাবেশে সবার অধিকার থাকবে।
তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগ থাকবে। সবার জন্য সমান অধিকার থাকবে। সভা-সমাবেশ, মিছিল, মিটিংয়ে সবার অধিকার থাকবে।
রবার্ট মিলার বলেন, এখন পর্যন্ত যে সহিংসতা হয়েছে তাতে তারা উদ্বিগ্ন। ভোটের দিন অধিক মাত্রায় সহিংসতার আশঙ্কা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য ব্যবস্থা নিতে ইসির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
রবার্ট মিলার বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে আমরা বলেছি যুক্তরাষ্ট্র গত দুই সপ্তাহের নির্বাচনী সংহিসতা নিয়ে অবগত আছে। বড় বড় নেতারাসহ সংখ্যালঘুরা সহিংসতায় আক্রান্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, অধিকাংশ বড় নেতারাই বিরোধী দলের। পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার জন্য সহিংসতা প্রতিরোধে নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা কী জানতে এসেছিলাম। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের মানুষের কাছে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক দেখতে চায়।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, জাতিসংঘের (ইউএন) মহাসচিব একটা বিবৃতি দিয়েছেন। সেই দাবি আমাদেরও। তিনি বলেছেন- নির্বাচনের আগে ও পরে সকল অংশীজনের কাছে তিনি সহিংসতামুক্ত শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক পরিবেশ নিশ্চিত করতে বলেছেন। যেন সংখ্যালঘুসহ সকল বাংলাদেশি ভোটের অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। সুশীল সমাজ, পর্যবেক্ষকরা যেন সম্পূর্ণভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
এরআগে বিকাল ৪টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে সিইসি ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন ও কবিতা খানম, নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদসহ আটজন উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতসহ চারজন ছিলেন বৈঠকে।

মঙ্গলবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

১৪ প্রার্থীর মুক্তি চান ড. কামাল

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ তফসিল ঘোষণার আগে পরে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কারাবন্দি করে রাখা ১৪ জন প্রার্থীর মুক্তি য়েছেন . কামাল হোসেন। সোমবার একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি জানান তিনি
বিএনপির মহাসচিব ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত সংক্রান্ত লিখিত দাবিতে বলা হয়েছে ঠাকুরগাঁও- আসনের প্রার্থী মওলানা আব্দুল হামিদ, রাজশাহী- আসনের মোহাম্মদ আবু সাঈদ চাঁদ, মাগুরা- আসনের মো. মনোয়ার হোসেন, খুলনা- আসনের আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা- আসনের মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, সাতক্ষীরা- আসনের কাজী নজরুল ইসলাম, টাঙ্গাইল- আসনের সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, গাজীপুর- আসনের কে এম ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী- আসনের খায়রুল কবীর খোকন, গোপালগঞ্জ- আসনের এস এম জিলানী, কুমিল্লা-১০ আসনের মনিরুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম- আসনের ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের . . শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার- আসনের প্রার্থী এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদকে মিথ্যা গায়েবি মামলায় কারাবন্দি করে রাখা হয়েছে
অবিলম্বে তাদের মুক্তি দাবি এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো প্রার্থীকে গ্রেপ্তার না করার ব্যবস্থা নিতে ইসিতে চিঠিয়ে বলেছে ঐক্যফ্রন্ট
আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঐক্যের ডাক হামাস প্রধানের

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ ফিলিস্তিনের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রতিগুরুত্বারোপ করেছেন ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলনের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। শনিবার গাজায় হামাসের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কীর সমাবেশে তিনি জানান, ফিলিস্তিনিদের অভ্যন্তরীন মতভেদ দূর করতে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সাথে যে কোন স্থানে বৈঠকে বসতে চান।

শনিবার গাজায় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর বিশাল ওই সমাবেশে অংশ নেয় কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি। হামাসের সশস্ত্র গ্রুপ ইজ্জেদিন আল কাসসাম গ্রুপের কর্মীরাও অংশ নেয় এতে।

হামাস প্রধান বলেন, ফিলিস্তিনিদের জাতীয় ঐক্য গড়তে ও ভেদাভেদ দূর করতে যে কোন পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত তার সংগঠন। এছাড়া প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচনের বিষয়েও হামাসের আগ্রহের কথা জানা তিনি। জেরুসালেম ইস্যুতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত স্থগিত করারও দাবি জানান হানিয়া।

গত মাসে হামাস ও মাহমুদ আব্বাসের ফাতাহ আন্দোলনের প্রতিনিধিরা মিসরের কায়রোয় একটি বৈঠক করেছ দূরত্ব ঘোঁচানোর লক্ষ্যে।
ইসরাইলি আগ্রাসন প্রতিরোধের লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় হামাস। সংগঠনটির পৃথক রাজনৈতিক ও সশস্ত্র শাখা রয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে গাজা উপত্যকার শাসন ক্ষমতায় হামাস।
[আল জাজিরা ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮, ১৩:০৪ ]
{৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশে বক্তৃতা করেন হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া - ছবি : আল জাজিরা}

৩০ ডিসেম্বর ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে–ডা. শফিকুর রহমান

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল ও ঢাকা-১৫ (মিরপুর-কাফরুল ) আসনের ২০ দলীয় জোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। কিন্তু এসব জাতীয় বীরদের নিয়ে মহল বিশেষ রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করলেও তাদেরকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি। রাজনৈতিক মত পার্থক্যের কারণেই তারা ক্ষেত্র বিশেষে অবহেলা ও নিগ্রহের শিকার হয়েছেন। তাই এসব জাতীয় বীরদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শন ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে ৩০ ডিসেম্বর ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম (এনডিএফ) আয়োজিত ৪৮তম বিজয় দিবস ও আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনের নির্বাচনী কার্যক্রম বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ডা. হারুন অর রশীদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহীর পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহনগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মুহা. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। উপস্থিত ছিলেন ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন, ডা. শিহাব উদ্দীন ও প্রফেসর হাফিজুর রহমান প্রমূখ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের বড় অর্জন। কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই আমাদের স্বাধীনতা পুরোপুরি অর্থবহ হয়ে উঠেনি। মূলত চিকিৎসা পেশা একটি সম্মানজনক পেশা। কিন্তু দেশের সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির কারণে তারাও গণমানুষের কল্যাণে যথাযথভাবে কাজ করতে পারছেন না। মূলত দেশে সুস্থ্যধারার রাজনীতি ও গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত না থাকায় সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষই রাষ্ট্রের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাই গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার কোন বিকল্প নেই। তিনি সেই স্বপ্নের সমাজ বিনির্মাণে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে চিকিৎসক সহ সকল পেশা ও শ্রেণির মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারেনি। নির্বাচন কমিশনার মি. মাহবুব তালুকদারও সম্প্রতি একথা শিকার করেছেন। সারাদেশে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার ঘটনাও ক্রমেই বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের উপর উপর্যুপরি হামলার ঘটনাও ঘটেছে। ইতোমধ্যেই পুলিশ একজন প্রার্থীর উপর গুলীবর্ষণ ও একজনের পিটিয়ে পা ভেঙে দিয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে বিরোধী দলের ১৪ জন প্রার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি ঢাকা-১৫ আসনের সরকার দলীয় প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার আমি, আমার দল ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও বিষোদগার করে যাচ্ছেন। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন । তিনি সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহবান জানান।

সোমবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেসম্যাস ড্যারেন সোটোর ভিডিও বার্তা” যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় রাখতে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা বাঞ্ছনীয়—কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ ইউএস করেসপন্ডেন্ট: বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকার মার্কিন কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকায় বাংলাদেশি-আমেরিকান নাগরিকদের একটি বৃহত অংশ গভীর সম্পর্কিত। গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্য করছে যে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সহঅবস্থানের ভারসাম্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশে ভারসাম্যময় গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য তার সহকর্মীদের সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ করে কাজ করতে আগ্রহী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
উল্লেখ্য, আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে ঐতিহ্যতগতভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে সবাই ভোট দিতে পারে। এ জন্যই বাংলাদেশ যদি সত্যিকার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায় তাহলে দেশটিতে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনের জন্য কংগ্রেসের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে একসাথে কাজ করবেন কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতায় বাংলাদেশে গণতন্ত্র যেন পুনরুদ্ধার করতে তাদের উৎসাহিত করা হয়।
বাংলাদেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, জনগণের ভোটের অধিকার, প্রয়োজনীয় সংস্কার নিশ্চিত হলে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে বলে জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য করে অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সহায়তা প্রদানের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। গত ৬ ডিসেম্বর ১১৫তম কংগ্রেসের দ্বিতীয় অধিবেশনে হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে এই সিদ্ধান্ত পেশ করেন ৬ জন কংগ্রেসম্যান এবং দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটিকে ইতোমধ্যেই এই প্রত্যয়ের কথা জানিয়ে দেয়া হয়। মার্কিন পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির এশিয়া অ্যান্ড দ্যা প্যাসিফিকের চেয়ারম্যান কংগ্রেসম্যান টেড ইয়োহো, কংগ্রেসম্যান ইলিয়ট এঙ্গেল, কংগ্রেসম্যান ব্র্যাড শেরম্যান, কংগ্রেসম্যান স্টীভ শ্যাবট, কংগ্রেসম্যান জেরি কনলি, কংগ্রেসম্যানের ড্যারেন সোটো ও কংগ্রেসম্যান বিল কিটিং এই বিলটি উপস্থাপন করেন। উল্লেখ্য, ছয়জন কংগ্রেসম্যানের প্রত্যেকেই মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য।
পরবর্তিতে গত ১২ ডিসেম্বর, যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সময় দুপুর ২:৪৫ মিনিটে বিলটি মার্কিন কংগ্রেসের ফ্লোরে উত্থাপন করেন ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান কংগ্রেস ওয়েম্যান এবং মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য এলিয়েনা রস লেথটইনেন।
তিনি বলেন, মার্কিন কংগ্রেসের ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটি সর্বসম্মতিক্রমে বিলটির প্রতি আস্থা পোষণ করেছে। তাই তিনি ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির পক্ষে বিলটি কমিটি থেকে খারিজ করে কংগ্রেসের ফ্লোরে পেশ করার জন্য মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কংগ্রেসের স্পিকার বিলটি গ্রহণ করে ফ্লোরে অন্যান্য সদস্যদের ভোটের জন্য পেশ করলে সর্বসম্মতিক্রমে বিলটি পাশ হয়।
১১৫তম মার্কিন কংগ্রেসের শেষ অধিবেশনে কংগ্রেসম্যান ও ওয়েম্যানরা বাংলাদেশে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন চেয়ে কংগ্রেসের ফ্লোরে সমালোচনার ঝড় তুলেছিলেন। এতে যোগ দেন কংগ্রেসম্যান ইলিয়ট এঙ্গেল এবং ড্যারেন সোটো'সহ বিভিন্ন অঙ্গ রাজ্যের কংগ্রেসম্যানরা। কংগ্রেসের শেষ অধিবেশনের পূর্বে বিলটি উত্থাপনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা এলাকার মার্কিন কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বকারী প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অঙ্গীকারাবদ্ধ। সেই প্রতিশ্রুতি এই রেজল্যুশনে পুনর্ব্যক্ত করা হলো।
আরো উল্লেখ করা হয় যে, প্রত্যেক দেশের গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্তর হচ্ছে- একটি স্বাধীন, নিরেপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন। এজন্য সকল ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে নির্বিঘ্নে প্রবেশাধিকারের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা গ্রহণে প্রশাসনের জবাদিহিতা-স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভোটারের মৌলিক স্বাধীনতাকে সম্মান দেখানোই হচ্ছে একটি বৈধ নির্বাচনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট।
উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতার প্রশ্নে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছিল।
কংগ্রেস সভার সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অঙ্গীকারাবদ্ধ। কংগ্রেস সভার পক্ষ থেকে বাক স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আহ্বান জানানো হয়। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রতিও মনোযোগী হতে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধে জানান।
এছাড়া, অনুরোধ জানানো হয়েছে রাজনৈতিক নেতা ও বিচার বিভাগকেও। বলা হয়েছে, সকল বাংলাদেশী যেন আসন্ন নির্বাচনে স্বাধীনভাবে নির্বিগ্নে ও নির্দ্বিধায় ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে এবং ভোটারদের ইচ্ছার প্রতি সম্মান জানাতে হবে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনের জন্য কংগ্রেসের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে একসাথে কাজ করবেন বলে ভিডিও বার্তা দেন কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো। পরবর্তিতে, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিদ্যমান পরিবেশ ও পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে গত মঙ্গলবার ১১ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের আর্মড সার্ভিস কমিটির চেয়ারম্যান ও হাউজ অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য জু উইলসন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর কাছে এ চিঠি পাঠায় কংগ্রেসম্যান জু এর দফতর।
জু উইলসন উল্লেখ করেন, সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের প্রকাশিত মানবাধিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যকরভাবে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের কার্যকর অংশগ্রহণের যেকোনো উদ্যোগকে সরকারি দল ব্যাহত করতে পারে এমন উদ্বেগ থাকার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
তিনি আরো উল্লেখ করেন, গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে বাংলাদেশে অবশ্যই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বা বিরোধীদলের অস্তিত্ব বজায় রাখার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
১১৫তম মার্কিন কংগ্রেসের অধিবেশন শেষ হওয়ার প্রাক্কালে, ছয়জন কংগ্রেসম্যানের সাথে একত্তা প্রকাশ ও সকলকে একত্রিত করে তড়িৎ গতিতে বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন চেয়ে পাশ হওয়া বিলটিতে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে কংগ্রেসের চিঠির সমর্থনে বিশেষ ভুমিকা রাখেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রভাবশালী কংগ্রেসম্যান ড্যারেন সোটো।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লক করুন

রবিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে---- ডা. শফিকুর রহমান

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল ও ঢাকা-১৫ (মিরপুর-কাফরুল) আসনে ২০ দলীয় জোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, সরকার ৫ জানুয়ারি তামাশার নির্বাচনের পুনরাবৃত্তি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
বিরোধী দলীয় প্রার্থী সহ নির্বাচনী কর্মীদের উপর হামলা, মামলা ও গণগ্রেফতার এখনও অব্যাহত। কিন্তু সকল বাধা-প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করেই ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে গণবিরোধী সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে। তিনি জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালনের আহবান জানান।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ঢাকা-১৫ আসনের শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশীদ খানের সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারি সেক্রেটারি লস্কর মোহাম্মদ তসলিম।
উপস্থিত ছিলেন গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা আতিকুর রহমান, নৌ পরিবহণ শ্রমিক নেতা আব্দুস সাত্তার, স্টিল রি রোলিং শ্রমিক নেতা আবুল হাসেম, ঢাকা মহানগরী হিউম্যান হলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এইচ এম আতিকুর রহমান, ঢাকা অটো ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. সুলতান ও বাংলাদেশ চাতাল শ্রমিক নেতা গোলাম রব্বানী প্রমূখ।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করা হলেও কোন সরকারই শ্রমিক সমাজের যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। তারা সব সময়ই তাদের নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। মূলত দেশে ইসলামী শ্রমনীতি না থাকায় শ্রমিকরা তাদের নায্য অধিকার পাচ্ছেন না।
রাজনৈতিক কারণে শ্রমিক সমাজ জুলুম-নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর ঢাকা আদর্শ কন্সট্রাকশন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সেক্রেটারি ওয়াহিদুর রহমান তপন এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১২, ১৩ ও ১৪ নং ওয়ার্ডের মহিলা কমিশনার মাসুদা আক্তার সহ ৬ নারী নির্বাচনী কর্মী সহ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনের আগেই কারাবন্দী সকল শ্রমিক নেতাকর্মীসহ গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারেনি। সারাদেশে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার ঘটনাও ক্রমেই বাড়ছে। গতরাতে ধানের শীষ প্রতীকের প্রধান এজেন্ট লস্কর মোহাম্মদ তসলিমের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তার বয়োবৃদ্ধ পিতা ও সাবেক পুলিশ কমকর্তা লস্কর আব্দুল হাইকে নাজেহাল করেছে।
এমনকি ঢাকা-১৫ আসনের সরকার দলীয় প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার আমি, আমার দল ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও বিষোদগার করে যাচ্ছেন। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন । তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহবান জানান।

সোমবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

পাবনা-১ আসনে শহীদ নিজামী-পুত্র ব্যারিস্টার নাজিবুর !

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24: পাবনা-১ আসনে শহীদ নিজামী-পুত্র  ব্যারিস্টার নাজিবুর
আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ নাটকীয় মোড় নিয়েছে পাবনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাঁথিয়া আসনের নির্বাচনী মাঠ। এই আসনে জামায়াত এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন ৪ দলীয় জোটের হয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ড কার্যকর হওয়া মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সে আসনেই স্বাধীন বাংলাদেশর সংবিধান প্রণেতাদের অন্যতম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ বিএনপি-জামায়াত সমন্বয়ে গঠিত ঐক্যফ্রন্টের টিকিটে ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি ঐক্যফ্রন্ট থেকে শরিকদল গণফোরামের হয়ে এই আসনের জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
ওই আসনে জামায়াতের বেড়া উপজেলা আমির ডা. আবদুল বাসেত এবং মাওলানা নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। কিন্তু রোববার মনেনায়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ডা. বাসেত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলেও নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান প্রত্যাহার করেননি।
সোমবার জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদকে ধানের শীষ এবং নিজামীর ছেলে নাজিবুর রহমানকে আপেল প্রতীক বরাদ্দ করেন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া উপজেলা ও বেড়া উপজেলার আংশিক) আসনে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী এবং ভোটারদের মধ্যে মনোনয়ন নিয়ে ব্যাপক কৌতূহল ছিল। আর তা হলো, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ নাকি অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু? আবার ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে বিএনপি না, জামায়াত প্রার্থী মনোনয়ন পাচ্ছেন তা নিয়েও ছিল নানান হিসাব-নিকাশ।
পাবনা-১ আসনটিকে বরাবরই ভিআইপি আসন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কারণ স্বাধীনতার পর থেকে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত এ আসন থেকে যিনিই এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তিনিই সরকারের মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন। এ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে মন্ত্রিত্ব পান অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদ (তথ্য প্রতিমন্ত্রী), মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদের (পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী), মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী (শিল্পমন্ত্রী), অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু (স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী)।
এছাড়া প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়ার আমলে বেড়ার সন্তান মির্জা আবদুল হালিম (পাবনা-৫ থেকে নির্বাচিত) মন্ত্রিত্ব পান। এসব কারণে বরাবরই পাবনা-১ আসনের দিকে সবার নজর থাকে একটু আলাদা করে এবং গুরুত্বও বহন করে একটু বেশি। সাঁথিয়ায় ১টি পৌরসভা ১০টি ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৭২ হাজার ৫৮২ ও বেড়ায় ১টি পৌরসভা ৪টি ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ৫৩৪ জন।
এ আসনে বরাবরই ছিল দলের এক সময়ের দাপুটে নেতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাঈয়িদের একক আধিপত্য। এ আসন থেকে তিনি ১৯৭০ ও ১৯৯৬ সালে বিজয়ী হয়েছিলেন। কিন্ত ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন না পেয়ে তিনি ছিটকে পড়েন। ওই নির্বাচনে মনোনয়ন পান জেলা আওয়ামী লীগের ওই সময়ের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু।
এদিকে নিজামীর ছেলে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকলে কী হবে? এ প্রশ্ন এখন অনেকের মনে। কেননা, সাঁথিয়ায় নিজামীর কারণে জামায়াতের একটি ভোটব্যাংক রয়েছে। এ আসনে বিএনপির সালাউদ্দিন খান নামক একজন ইউপি চেয়ারম্যান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। কিন্তু তার মনোনয়নপত্র বাছাইতে বাতিল হলে বিএনপি প্রার্থী শূন্য হয়ে পড়ে। তখন ধরেই নেয়া হয় যে, ঐক্যজোটের বিএনপি পক্ষে এবারের প্রার্থী আবু সাঈয়িদ। সে হিসাবে রোব্বার জামায়াতের বেড়া উপজেলা আমির ডা. আব্দুল বাসেত তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিলেও নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান যথাসময়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি।
এদিকে পাবনা-১ এরশাদ সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং পরে বিএনপি নেতা মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদেরের নির্বাচনী এলাকা হলেও জোটের কারণে ১৯৯১ এবং ২০০১ সালে নিজামী জোটের মনোনয়ন পান এবং সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে নির্বাসিত হন মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদের।

বেড়ার সন্তান মঞ্জুর কাদের পাবনা-১ আসন থেকে একবার নির্বাচন করেছিলেন বলে এবারেও এখান থেকে প্রার্থী হতে পারেন- এমন গুঞ্জনও ছিল। কিন্তু জোটের কারণে তাকে এবারেও তিনি এবং তার দল বিএনপি বঞ্চিত হয়। কিন্ত নিজামীর ছেলের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় সবশেষে হিসাব-নিকাশ এলোমেলো হয়ে গেল ওই ভোটের মাঠে।

এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী: সিলেট জামায়াতের তীব্র নিন্দা।



আমাদের বাংলাদেশ নিউজ ডেস্কঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের দরগাগেইট এলাকার বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী, আসবাবপত্র তছনছের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সিলেট মহানগর, জেলা উত্তর ও জেলা দক্ষিণ জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
পুলিশী অভিযানের নামে হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবী জানান তারা। একই সাথে মহানগর জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ নিরীহ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা গায়েবী মামলা সমূহ প্রত্যাহার এবং ষড়যন্ত্রমুলক মামলায় কারান্তরীণ মহানগর সেক্রেটারী মাওলানা সোহেল আহমদ সহ সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানান তারা।
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিনের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান এবং কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও সিলেট জেলা উত্তরের আমীর হাফিজ আনোয়ার হোসাইন খান, মহানগর নায়েবে আমীর হাফিজ আব্দুল হাই হারুন ও মো: ফখরুল ইসলাম, জেলা দক্ষিণের সেক্রেটারী মাওলানা লোকমান আহমদ ও জেলা উত্তরের সেক্রেটারী মাওলানা ইসলাম উদ্দিন বলেন- আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ যতই এগিয়ে আসছে, ততই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর জুলুম-নিপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। নির্বাচনের ময়দান থেকে জামায়াত-শিবিরকে সরিয়ে রাখতেই মিথ্যা গায়েবী মামলা ও বাসা-বাড়ীতে পুলিশী তল্লাশীর নামে হয়রানীর মহোৎসব চলছে।
সিলেট জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবি, পরিচ্ছন্ন রাজনীতির অহংকার এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের বাসায় গভীর রাতে পুলিশী তল্লাশী কোন বিবেবকবান মানুষ মেনে নিতে পারেনা। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ষড়যন্ত্রমুলক মামলা থাকলেও তিনি সবকটি মামলায় জামিনে রয়েছেন।
এমতাবস্থায় এডভোকেট জুবায়েরের বাসায় তল্লাশীর নামে পরিবারের সদস্যদের হয়রানী আইন ও মানবাধিকারের চরম লংঘন। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে, সব ধরনের হয়রানী বন্ধ করে আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকলের জন্য সমান সুযোগ লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরীর জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানান তারা।

জোটের ২৬ জনকে ধানের শীষে মনোনয়ন দিয়েছে BNP.

আমাদের বাংলাদেশ নিg্জি ডেস্কঃ জোটগুলো হলো, গণফোরাম, এলডিপি, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বিজেপি, খেলাফতে মজলিস, কল্যাণ পার্টি ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ।
রোববার বিকাল ৪টায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চূড়ান্ত মনোনয়নের চিঠি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বিএনপির প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শায়রুল কবির এ সংক্রান্ত তালিকা নির্বাচন কমিশনে পৌঁছে দেন।
জোটগুলোর মধ্যে গণফোরাম প্রার্থীরা হলেন,
কুড়িগ্রাম-২: আমসাআ আমিন
পাবনা-১: অধ্যাপক আবু সাইয়িদ
ময়মনসিংহ-৮: এএইচএম খালেকুজ্জামান
ঢাকা-৬: সুব্রত চৌধুরী
ঢাকা-৭: মোস্তফা মহসীন মন্টু
মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ
হবিগঞ্জ-১: রেজা কিবরিয়া
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রার্থী হলেন,
চট্টগ্রাম-৫: সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম
বিজেপির প্রার্থী হলেন,
ঢাকা-১৭: আন্দালিব রহমান পার্থ
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) প্রার্থীরা হলেন,
ময়মনসিংহ-১০: সৈয়দ মাহমুদ মোরশেদ
কুমিল্লা-৭: রেদোয়ান আহমেদ
লক্ষ্মীপুর-১: মো. শাহাদাত হোসেন
চট্টগ্রাম-৭: মো. নুরুল আলম
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির প্রার্থীরা হলেন,
কিশোরগঞ্জ-৩: অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম
ঢাকা-১৮: শহীদ উদ্দিন আহমদ
কুমিল্লা-৪: আব্দুল মালেক রতন
লক্ষ্মীপুর-৪: আ স ম রব।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রার্থীরা হলেন,
নারায়ণগঞ্জ-৪: মনির হোসাইন
সুনামগঞ্জ-৩: শাহিনুর পাশা চৌধুরী
সিলেট-৫: ওবায়দুল্লাহ ফারুক
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থীরা হলেন,
টাঙ্গাইল-৪: মো. লিয়াকত আলী
টাঙ্গাইল-৮: কুঁড়ি সিদ্দিকী
গাজীপুর-৩: ইকবাল সিদ্দিকী
নাটোর-১: মঞ্জুরুল ইসলাম
খেলাফত মজলিসের প্রার্থীরা হলেন,
হবিগঞ্জ-২: আব্দুল বাসিত আজাদ
হবিগঞ্জ-৪: আহমদ আব্দুল কাদের
এসব জামায়াতে ইসলামি ২০টির বেশি আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নেবে বলে জানা গেছে।
সুত্র-যুগান্তর।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী