বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২০

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গ্রামের মানুষকে মসজিদমুখী করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ!

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ সময়ের কাঁটা তখন ভোর ৫টা ছুঁই ছুঁই। সরকারতালুক গ্রামের রাস্তায় সকল বয়সী মানুষের আনাগোনা। সবার গন্তব্য মসজিদে, ফজরের নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন তাঁরা। এ যেন এক অন্যরকম দৃশ্য। মহুর্তের মধ্যে মুসল্লীদের পদাচারণায় মসজিদ পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। একসাথে নামাজ আদায় করলো প্রায় ২শতাধিক মুসল্লী। এমন চিত্র প্রতিদিন দেখা যায় মিরসরাই উপজেলার ১ নং করেরহাট ইউনিয়নের সরকারতালুক জামে মসজিদে। যে মসজিদে প্রতি ওয়াক্ত নামাজে ১০ থেকে ১২জন মুসল্লী আসতো এখন তা হয়ে দাঁড়িয়েছে দুইশ’র বেশি। সবার মাঝে অন্যরকম ভ্রাতৃত্য সৃষ্টি হয়েছে।

মসজিদ নির্মাণের প্রতিযোগিতা আর মসজিদের শোভাবর্ধন নিয়েই আমরা চিন্তিত কিন্তু মসজিদের মুসল্লীদের আত্মীক উন্নতি, মানুষকে মসজিদমূখী করা নিয়ে নেই কোনো কর্মসূচী। মসজিদের ইমাম সাহেব থেকে কমিটি কেউ দায়ভার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মাওলানা নিজাম উদ্দিন মিয়াজী। মিরসরাই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন সরকারতালুক গ্রামের মানুষ।

মাওলানা নিজাম উদ্দিন মিয়াজী সরকারতালুক গ্রামের জামে মসজিদের দায়িত্ব যেদিন নিয়েছেন তখন ফজরের নামাজে মুসল্লীর সংখ্যা ১০ থেকে ১২ জন। গ্রামের এত মানুষের বসবাস ফজরের নামাজে মুসল্লীর সংখ্যা এত নগণ্য তা মানসিকভাবে মেনে নেয়নি ইমাম সাহেব।
তখনই প্রতিজ্ঞা করেন ফজরের নামাজে গ্রমের সব পুরুষদের মসজিদমুখী করবেন। একটু ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ নেন তিনি। কোমর বেঁধে নামলেন , প্রতিদিন ৫০ জনকে পালাক্রমে মোবাইলে কল দিতেন, গ্রামের মানুষের দুয়ারে গিয়ে বোঝাতেন। মসজিদ পরিচালনা কমিটিকে অবহিত করলেন।
পরিশ্রম ব্যর্থ হয়নি ইমাম সাহেবের। গ্রামের মানুষের সদিচ্ছা ইমাম সাহেবের ডাকে সাড়া দিয়ে গ্রামের শিশু থেকে তরুণ, যুবক থেকে বায়োজোষ্ঠ সবার অংশগ্রহণে অন্যান্য ওয়াক্তের ন্যায় প্রতিদিন ফজরের নামাজে মসজিদ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।
নিয়মিত মুসল্লী প্রশিক্ষণ,বিষয় ভিত্তিক বাস্তবসম্মত জীবনাচারণ সম্পর্কে নিয়মিত গ্রুমিং করেন ইমাম নিজাম উদ্দিন।
প্রত্যেক শুক্রবার ফজরের নামাজ আদায়ের পর সব মুসল্লী একসাথে নাস্তা করে মসজিদ প্রাঙ্গনে। ব্যাক্তি উদ্যোগের সপ্তাহের যেকোনো দিন সম্মিলিত ভাবে নাস্তা করানো হয়।
মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমরুল আলম জানান, ফজরের নামাজ মসজিদে পড়া হতো না আমার, এখন রোজ ফজরে মসজিদে নামাজ আদায় করা হয়। পুরো গ্রামের মানুষের অংশগ্রহণে এখন ফজরের ওয়াক্তে মসজিদ পূর্ণ হয়ে যায়। পুরো কৃতিত্ব ইমাম মাওলানা নিজাম উদ্দিন মিয়াজী সাহেবের। ইমাম সাহেব আলোকিত মানুষ। আলো দিয়ে যাচ্ছেন পুরো গ্রামে।
মসজিদের ইমাম নিজাম উদ্দিন মিয়াজী বলেন, মসজিদ কমিটির সহযোগিতা, গ্রামের মানুষের সদিচ্ছায় সম্ভব হয়েছে। গ্রামে একটা মেলবন্ধন তৈরি হয়েছে। ফজরের নামাজে অংশগ্রহন অল্প কজন বাকি আছে। তারা নামাজে আসলে পুরষ্কৃত করা হবে তাদের। তিনি আরো বলেন, মুসল্লীদের নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক মুসল্লী প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়েছে।

ভাতা বৃদ্ধির দরখাস্ত মন্জুর হলো না: চৌদ্দ তালির জামা, হযরত ওমর (রাঃ) এর ছেলের গায়ে!

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ উমার (রাঃ) এর খিলাফত। খীলফা হওয়ারা পূর্বে তিনি ব্যবসা করে, পরিবার পরিজন চালাতেন।

যখন খলীফা নিযুক্ত হলেন, তখন জনসাধারণের ধনাগার (বাইতুলমাল) থেকে, অতি সাধারণভাবে জীবন ধাণের উপযুক্ত অর্থ তাঁকে ও তাঁর পরিবারের জন্য দেয়া হলো। বছরে মাত্র দু‘প্রস্থ পোশাক।

পারস্য ও রোম সাম্রাজ্যের শক্তি যাঁর কাছে নত,ভয়ে প্রকম্পমান, সেই দোর্দন্ড প্রতাপ খলীফা উমার সামান্য অর্থ পান জীবনধারণের জন্য!

হযরত আলী, উসমান ও তালহা (রাঃ) ঠিক করলেন খলীফার এ মাসোহারা যথোপযুক্ত নয়, আরও কিছু অর্থ বাড়িয়ে দেয়া হোক।

কিন্তু কে এই প্রস্তাপব খলীফা উমারের কাছে পেশ করবে! অবশেষে উমারের কন্যা ও রাসুল (সাঃ) এর স্ত্রী হাফসা (রাঃ) কে তাঁর কাছে এই প্রস্তাব উত্থাপন করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

হাফসা (রাঃ) পিতার নিকট এই প্রস্তাব তুলতেই, খলীফা উমার (রাঃ) তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন। রুক্ষস্বরে তিনি প্রশ্ন করলেন, “কারা এই প্রস্তাব করেছে?” হাফসা নিরুত্তর বাকরুদ্ধ।
পিতাকে তিনি কি উত্তর দেবেন? সাহস হলোনা।

খলীফা বললেন, “যদি জানতাম কারা এই প্রস্তাব তোমার মারফতে পাঠিয়েছে। তবে তাদের পিটিয়ে আমি নীল সাগরে ভাসিয়ে দিতাম।

বেটি, তুমি তো জান! কী পোশাক রাসুল (সাঃ) পরিধান করতেন! কীরূপ খাদ্য তিনি গ্রহণ করতেন! কী শয্যায় তিনি শয়ন করতেন! বলতো, আমার পোশাক, আমার খাদ্য, আমার শয্যা কী তার চাইতে নিকৃষ্ট?”

হাফসা উত্তর দিলেন, “না”।

খলীফা বললেন, “তবে যারা এই প্রস্তাব করে পাঠিয়েছে, তাদের বলো - আমাদের নবী জীবনের যে আদর্শ স্থাপন করে গেছেন তা থেকে আমি এক চুল পরিমান ও বিচ্যুত হবো না।” যে আগুন ছড়িয়ে দিয়েছেন এ ধরায়।

সহজ অনাড়ম্বর ও নিঃস্বার্থ জীবন যাপন সত্যিকাকর মানুষের আদর্শ—সংযত ও সুনিয়ন্ত্রিত যার জীবন নয়, সে কি করে শহীদের রক্তাক্ষরে লেখা সত্যের জীবনকে গ্রহণ করতে পরে?

সেই খলীফা উমার ও এক দিন আততায়ীর হাতে নিহত হন।
খলীফা উমার শহীদ হয়েছেন কবে! কিন্তু সত্যের নির্ভীক সাধক শহীদ উমার (রাঃ) আজও বেঁচে আছেন, দেশ ও জাতির দিগদর্শন রূপে।

একদিন উমার (রাঃ) এর ছেলে,মক্তব থেকে ফিরে এসে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছেন।

উমার (রাঃ) তাকে টেনে কোলে নিলেন, জিজ্ঞাসা করলেন, কাঁদছ কেন বাবা?

ছেলে উত্তর দিলেন, “সবাই আমাকে টিটকারী করে, হাসি তামাসা করে” বলে, “দেখ তোমার জামার ছিরি, চৌদ্দ জায়গায় তালি।"

"তোমার বাবা তো মুসলিম জাহানের শাসনকর্তা” এই বলে ছেলেটি তার কান্নার মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিল।

ছেলে কথা শুনে উমার (রাঃ) ভাবলেন কিছুক্ষন।

তারপর বাইতুল মা’লের কোষাধ্যক্ষকে চিটি লিখে পাঠালেন, “আমাকে আগামী মাসের ভাতার সাথে চার দিরহাম ধার দেবেন।”

কিন্তু একি উত্তর! উত্তরে কোষাধ্যক্ষ তাঁকে লিখে জানালেন,
“আপনি ধার নিতে পারেন। কিন্তু আগমী কালের পর আপনি বেঁচে থাকবেন এটার গ্রান্টি কী! কাল যদি আপনি মারা যান তাহলে কে আপনার ধার শোধ করবে?”

উমার (রাঃ) ছেলের গা-মাথা মুছে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন, “যাও বাবা, যা আছে তা পরেই মক্তবে যাও।

আমাদের তো আর অনেক টাকা পয়সা নেই।

আমি খলীফা সত্য, কিন্তু ধন সম্পদ তো সবই জন সাধারণের।

অধ্যাপক শামছুদ্দিন আহমেদ

মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২০

বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার: চট্টগ্রাম নগরীর যে সকল এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবেনা!

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ জনবহুল অনেক এলাকায় বুধবার (১৮ নভেম্বর) এবং বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) এই দুদিন বেশ অনেকটা সময়জুড়ে বিদ্যুৎ থাকবে না এসব এলাকায় সকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকবে না

উন্নয়ন, জরুরি মেরামত সংরক্ষণ কাজের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। তবে কাজ সম্পাদন সাপেক্ষে নির্ধারিত সময়ের আগেও বিদ্যুৎ চালু হতে পারে বলে তাতে জানানো হয়েছে

পাহাড়তলী উপকেন্দ্রের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
বুধবার, ১৮ নভেম্বরসকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত

বিক্রয় বিতরণ বিভাগ পাহাড়তলীর আওতাধীন ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্রের ১১ কেভি ফিডার নম্বর-খুলশী/১০ (আংশিক) এর আওতায় আব্দুল হাকিম মিঞা রোড, মনছুরাবাদ, ঝর্ণাপাড়া, ডিটি রোড, পাহাড়তলী বাজার, বারকোয়াটার, ঈদগাঁ, ভেলুয়ার দিঘীর পাড়, সিডিএ মার্কেট, মুন্সীপাড়া, রঙ্গিপাড়া, নজির আহম্মদ চৌধুরী সড়ক, সিগন্যাল কলোনি, হাজী ক্যাম্প, টেক্সিন ফকির মাজার আশপাশ এলাকাসমূহ

রামপুর উপকেন্দ্রের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বরসকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত

বিক্রয় বিতরণ বিভাগ, রামপুরের আওতাধীন ৩৩ কেভি আগ্রাবাদ-রামপুর, রামপুর ১১ কেভি এইচ-০৬, ০৮, ০৯ ১১ এর আওতায় সোনালী আবাসিক, শান্তিবাগ আবাসিক, রমনা আবাসিক, রঙ্গীপাড়া, শ্যামলী আবাসিক, কে ব্লক, এল ব্লক, কর্ণফুলী আবাসিক, বিজিবি সংলগ্ন এলাকাসমূহ

গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড

সৌজন্যে: সিপ্লাস 

 


রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০

মৃত্যু আসার আগেই আপনার পরিবারকে যে সমস্ত বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন!!

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ
১) মসজিদের মাইকে আমার মৃত্যুর খবর বলবেন না..

২) আমার মৃত্যুর সংবাদ শুনলে পড়ুন "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন"

৩) আমার মৃত্যুকে অকাল মৃত্যু বলবেন না, কারণ আমি আমার নির্ধারিত রিযিক ভোগ করে ফেলেছি।
৪) আমাকে নিয়ে বিলাপ-মাতম করবেন না কারণ এটা সুন্নাহ বিরোধী কাজ,
৫) আমার মৃত্যুতে চল্লিশা, কুল-খানি, মিলাদ করবেন না .. কারণ এটা স্পষ্ট বিদ'আত,
৬) যারা আমার মৃত্যুর খবর শুনবেন বা যারা আমার মৃত্যুর সময় থাকবেন তারা অবশ্যই আমার জানাজায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করবেন।
৭) আমার লাশ মাহরাম ছাড়া অন্য কাউকে দেখাবেন না
৮) আমার লাশকে সুন্দরভাবে গোসল করার ব্যবস্থা করে দিবেন,
৯) লাশ দাফনে ইসলামিক রীতিনীতি অবলম্বন করবেন.... সমাজের নয়
১০) আমাকে কবরস্থ করার পর কিছুক্ষণ সেখানেই থাকুন আর পড়ুন আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু।
১১) আমার কবরের আজাব লাঘবের জন্য ও মুনকার নাকিরের প্রশ্নের উত্তর যেন দিতে পারি সেই দোয়া করবেন আল্লাহুম্মা সাব্বিত হু আলাল ইমান।
১৩) আমার হয়ে দান-সাদাকা করবেন
১৪) আমার সাদাকায়ে জারিয়া চালু থাকলে সেটার খবর নিয়েন,, সে গুলোকে সমুন্নত করার চেষ্টা করবেন।
১৫) আমার পরিবারের খবর নিয়েন
১৬) আমার মৃত্যু থেকে এই শিক্ষা নিয়ে ফিরে যাবেন... আপনার সময়ও অতি নিকটে..!!!
১৭/ আমার পাওনা আমার পরিবার কে ফিরিয়ে দিবেন, না পারলে সাদকাহ জারিয়া করবেন আমার জন্য, তাও না পারলে আজিবন আমার জন্য দুয়া করবেন আমি ক্ষমা করে দিব ইন শা আল্লাহ ।
১৮/ আপনি আমার কাছে পেয়ে থাকলে আমার জীবিত অবস্থায়ই চেয়ে নিবেন আমার কাছে, আর যদি মরে যাই পরিবারের কাছে চাবেন। তারা না দিলে ক্ষমা করে দিবেন আল্লাহর জন্য আল্লাহ ও আপনাকে ক্ষমা করবেন।
اللهم إني أسألك حسن الخاتمة مع كلمة التوحيد موتا شهيدا وأدخلني الجنة الفردوس الاعلي بلا حساب ولاعذاب يا رب العالمين.
আল্লাহ আপনার কাছে কালিমা নসিব করে উত্তম শহিদি মরন চাই। কোন প্রকার আযাব হিসাব ছাড়া জান্নাতুল ফেরদৌসের প্রবেশ করতে দিন হে পৃথিবীর মালিক।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী