মোড়ক উন্মোচন করছেন ভিসি প্রফেসর ডঃ এ.কে.এম. আজহারুল ইসলাম |
সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেসন্স এর ডাইরেক্টর ও বিজনেস ফেকাল্টির ডীন অধ্যাপক ডঃ ফরিদ আহমেদ সোবহানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম এর ভাইস-চ্যান্সেলর বিশিষ্ট বিজ্ঞানী জনাব অধ্যাপক ডঃ এ. কে. এম. আজহারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম ট্রাস্টের এর প্রতিষ্ঠাতা মেম্বার ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা মুমিনূল হক চৌধুরী। অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ক্যাম্পাস চীফ ও সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডীন অধ্যাপক ডঃ দেলাওয়ার হোসাইন।
পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে “এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ডঃ ফরিদ আহমেদ সোবহানী স্বাগত বাক্তব্য রাখেন। তিনি সকলকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, অত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথমবার কোন অধ্যাপকের লিখিত বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হচ্ছে। সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেসন্স এর ডাইরেক্টর জনাব সোহানী আরো বলেন, অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর জনাব অধ্যাপক ডঃ এ. কে. এম. আজহারুল ইসলামের মরামর্শ ও সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ডঃ শেখ সিরাজুল ইসলাম লিখিত “এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইয়ের প্রকাশনার কাজটি সম্পন্ন করেন সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেসন্স। জনাব সোবহানী অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রদের বই লেখার বিষয়ে উৎসাহীত করতে গিয়ে বলেন, যে কেউ বই লিখলে যাচাই-বাছইয়ের পর নির্বাচিত হলে প্রথমবার ৫০০ কপি সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেসন্স মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচে প্রকাশ করা হবে।
প্রধান অতিথি ভাইস-চ্যান্সেলর জনাব অধ্যাপক ডঃ এ. কে. এম. আজহারুল ইসলাম “এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। এর আগে তিনি বই এবং বই এর লেখক সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বণনা প্রদান করতে গিয়ে বলেন, লেখক প্রফেসার ডঃ সিরাজুল ইসলাম আমার পিছু ছাড়ছেন না। উল্লেখ্য- প্রধান অতিথি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, আবার শিক্ষকও ছিলেন। আবার তিনি লিবিয়ার আলফাত্তাহ ইউনিভার্সিটিতে গিয়েছিলেন ৩৮ বছর আগে। অধ্যাপক শেখ সিরাজুল ইসলামও রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন, আবার লিবিয়াতে গিয়েছিলেন এবং প্রধান অতিথির পর তিনিও ইন্ডিয়াতে গিয়েছিলেন। তাই লেখকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমার পিছু ছাড়তে না চাইলে ১টি বই লিখে থেমে গেলে হবে না্, আমার মতো ১৩টি বই লিখার চিন্তা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। প্রধান অতিথি পরে বইটি মোড়ক উন্মোচন করেন।
বিশেষ অতিথি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা মুমিনূল হক চৌধুরী“এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক শেখ সিরাজুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে আরো বই লিখতে প্রকৃতি ও মহান আল্লাহ সম্পর্কে কিছু লেখার আহবান জানান।
ক্যাম্পাস চীফ ও সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডীন অধ্যাপক ডঃ দেলাওয়ার হোসাইন, বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক ডঃ শেখ সিরাজুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে লেখা অব্যাহত রাখার আহবান জানান।
বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক ডঃ শেখ সিরাজুল ইসলাম বইটি লেখা থেকে শুরু করে প্রকাশনা পর্যন্ত সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রদান করায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের একাংশ |
প্রধান অতিথি ভাইস-চ্যান্সেলর জনাব অধ্যাপক ডঃ এ. কে. এম. আজহারুল ইসলাম “এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। এর আগে তিনি বই এবং বই এর লেখক সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বণনা প্রদান করতে গিয়ে বলেন, লেখক প্রফেসার ডঃ সিরাজুল ইসলাম আমার পিছু ছাড়ছেন না। উল্লেখ্য- প্রধান অতিথি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, আবার শিক্ষকও ছিলেন। আবার তিনি লিবিয়ার আলফাত্তাহ ইউনিভার্সিটিতে গিয়েছিলেন ৩৮ বছর আগে। অধ্যাপক শেখ সিরাজুল ইসলামও রাজশাহী ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন, আবার লিবিয়াতে গিয়েছিলেন এবং প্রধান অতিথির পর তিনিও ইন্ডিয়াতে গিয়েছিলেন। তাই লেখকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমার পিছু ছাড়তে না চাইলে ১টি বই লিখে থেমে গেলে হবে না্, আমার মতো ১৩টি বই লিখার চিন্তা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। প্রধান অতিথি পরে বইটি মোড়ক উন্মোচন করেন।
বিশেষ অতিথি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা মুমিনূল হক চৌধুরী“এ ম্যানুয়াল অন শ্যাম্পোলিং টেকনিক অব সার্ভে “ বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক শেখ সিরাজুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে আরো বই লিখতে প্রকৃতি ও মহান আল্লাহ সম্পর্কে কিছু লেখার আহবান জানান।
ক্যাম্পাস চীফ ও সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডীন অধ্যাপক ডঃ দেলাওয়ার হোসাইন, বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক ডঃ শেখ সিরাজুল ইসলামকে অভিনন্দন জানিয়ে লেখা অব্যাহত রাখার আহবান জানান।
বইটি লেখক জনাব অধ্যাপক ডঃ শেখ সিরাজুল ইসলাম বইটি লেখা থেকে শুরু করে প্রকাশনা পর্যন্ত সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রদান করায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন