বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

বুধবার, ৩১ মার্চ, ২০২১

সরকারের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী কর্মক্ষেত্র পরিচালনায় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ  করোনাভাইরাস এর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী কর্মক্ষেত্র পরিচালনায় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে-


 জরুরি সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা ৫০ শতাংশ লোকবল দিয়ে পরিচালনা করতে হবে।
সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ, কর্মশালা যথাসম্ভব অনলাইনে আয়োজন করতে হবে।
 কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ ও অবস্থানের পুরোটা সময়ই বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরাসহ সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
গর্ভবতী, অসুস্থ, ৫৫ বছরের অধিক বয়সী ব্যক্তিদের বাসায় থেকে কাজের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১

বাংলাদেশে সেবা বিঘ্নিত বিবৃতিতে যা বললো ফেসবুক

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ গতকাল শুক্রবার (২৬ মার্চ) থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা। এমন অবস্থায় শনিবার (২৭ মার্চ) একটি বিবৃতি দিয়েছে ফেসবুক।

বিবৃতিতে ফেসবুক বলছে, বাংলাদেশে আমাদের সেবা সীমাবদ্ধ করা হয়েছে। এই বিষয়টি আমরা জানি। আমরা এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আশা করছি শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ সেবা পুনরায় চালু করা সম্ভব হবে।

বিবৃতিতে ফেসবুক আরো বলছে, করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ন্ত্রণের জন্য যখন কার্যকর যোগাযোগ প্রয়োজন। তখন বাংলাদেশে ফেসবুকের সেবা সীমিত করে দেওয়ার ঘটনায় তারা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।

রয়টার্স জানিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকার ফেসবুক ও মেসেঞ্জার বন্ধ করে দিয়েছে কি না সে বিষয়ে বাংলাদেশ তাদের কাছে কোনো মন্তব্য করেনি।

সূত্র: রয়টার্স।

যখনই বিপদে পড়বেন তিনটি কাজ অবশ্যই করবেন

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ যখনই বিপদে পড়বেন তিনটি কাজ অবশ্যই করবেন।

. সাদাক্বাহ (দান): রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ তোমরা সদকা কর এবং সদকা দ্বারা রোগীর রোগ চিকিৎসা কর। কেননা, সদকা রোগ এবং বালা-মুসিবত দূর করে এবং আয়ু নেকী বৃদ্ধি করে। -বায়হাকী।

. ইস্তিগফার (হাদিসসম্মত উপায়ে আল্লাহর নিকট গোনাহ্ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা। এটি জপতে পারেন: "রাব্বিগফিরলি", "আসতাগফিরুল্লাহা ওয়া আতূবু ইলাইহি")

যে ব্যক্তি সর্বদা ইস্তিগফার করতে থাকে, আল্লাহ তাআলা তাকে সংকট থেকে মুক্তির পথ করে দেন। যাবতীয় দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি প্রশান্তি দান করেন এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিজিক দান করেন। (আবুদাউদ: ১৫১৮)

. দরুদ পাঠ (হাদিসসম্মত হলে উত্তম। "আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ" পাঠ করে সংক্ষেপে দরুদ পড়তে পারেন)

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এক সাহাবি নবীজিকে বলেন, 'আমার পুরো দু'আই আপনার প্রতি দরুদের জন্য নির্ধারিত করে দেব।' তখন নবীজি বলেন, "তাহলে তোমার (সকল) ইচ্ছা/অভিপ্রায় পূরণের জন্য এটাই যথেষ্ট হবে এবং তোমার গোনাহ্ ক্ষমা করা হবে।" [তিরমিযি: ২৪৫৭, মুসতাদরাক: /৪২১ (সহিহ)]

 

এগুলো খুব দ্রুত উপকার পৌঁছায়। হাদিস দ্বারাও এসব আমল প্রমাণিত। সাথে হাদিসসম্মত উপায়ে দু' তো করবেনই।

সৌজন্যে কুরআনের আলো


শবে বরাত: তর্ক নয়; জানতে হবে

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ শাবান মাস, ফযিলতপূর্ণ মাসের মধ্যে একটি,, এ মাসে রসূল সাঃ অধিক পরিমানে রোজা এবং ইবাদতের মধ্যে মনোনিবেশ করতেন,,

কিন্তু আমরা শাবান মাসের ইবাদত বলতেই বুঝি মধ্য শাবানের"শবে বরাত " এর রাত।
এখন আমরা শবেবরাত নিয়ে সংক্ষিপ্ত একটা আলোচনা করবো,
আলোচনার পূর্বে জানতে হবে, কোরআন এবং হাদীস আরবিতে নাযিল হয়েছে সুতরাং সকল ইবাদত আরবি ভাষায় বিশ্লেষণ করে আমল করাই উত্তম ।
শবে বরাত মূলত ফারসি শব্দ,যদি এর বাংলা করি,
~শব অর্থঃ রাত বা রজনী,
~বরাত অর্থঃ ভাগ্য, বরকতময়।সুতরাং এরবাংলা অর্থ ভাগ্য বা বরকতময় রজনী। এখন বাংলা থেকে যদি আরবি করি,
~রাত বা রজনী এর আরবি শব্দঃ লাইলাতুল
~ভাগ্য বা বরকতময় এর আরবি শব্দঃ কদর
অর্থাৎ শবে বরাত এর আরবি শব্দ হলোঃ"লাইলাতুল কদর"
আর আপনি নিশ্চয়ই জানেন "লাইলাতুল কদর"কোন মাসে হয়(সূরা কদর)
জ্ঞানীদের জন্যই এতটুকুই যথেষ্ট।
এর পরেও হয়তো অনেকে বলবেন,আমরাতো জানি কদর অর্থঃ সম্মানিত রাত বা মহিমান্বিত রাত।
প্রিয় বন্ধু, আপনি যদি (সূরা দুখানঃ১-৪) এই আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন বরকতময় বা ভাগ্য রজনী বলতে লাইলাতুল কদরকে বুঝানো হয়েছে।
এখন হয়তো কেও বলবেন,বাপদাদারা কি হাদীস জানতো না, তারাতো শতশত বছরদরে পালন করে আসছে।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হলো, মুসলিমরাও আজ হিন্দুদের মতো বাপদাদাদের অনুসরণ করছে,,হিন্দুরা করতেই পারে কারণ হিন্দুদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ"বেদ" আনুমানিক সারে চার হাজার বছর পূর্বের যা সচারাচর পাওয়া যায় না, কিন্তু মুসলিমরা কেন বাবদাদার অনুসরণ করবে যেহেতু তার টেবিল-আরমারিতেই কোরআন-হাদীস সাজিয়ে রাখা আছে!! সুতরাং দলিল ছাড়া বাপদাদার বা কোন ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ কখনো করা যাবে না।(সূরা বাকারঃ১৭০,আরাফঃ২৮)
এর পরেও অনেকে বলবেন,নিসফি মিন শাবান বা শাবান মাসের মধ্যরাতের আমল সম্পর্কেতো হাদীস আছে, বন্দুরা
আমি এ জন্যেই বললাম কারো অন্ধ অনুসরণ করা যাবে না, আপনাকে যে ব্যাক্তি মধ্য শাবানের ইবাদত সম্পর্কে হাদীস শুনিয়েছে তাকে উক্ত হাদীসের সনদ এবং রাবী সম্পর্কে প্রশ্ন করুন।
মূলত, মধ্য শাবান নিয়ে, রোজা,মিলাদ-কিয়াম, হালুয়া রুটি,সম্মিলিত দোয়া,নামাজ বা নামাজের রাকাত সংখ্যার ফযিলত,ইত্যাদি প্রায় সবগুলো হাদীস বানোয়াট বা জাল, কিছু হাদীস যঈফ,,
এর পরেও হয়তো অনেকে বলবেন,আমরাতো এই রাতে গান-বাজনা করবো না বরং আল্লহর নাম নিয়েই ইবাদত করবো এতে দুস কোথায়,আসলে এমন কথা আমরা অজ্ঞতার কারণে বলে থাকি। প্রিয় বন্ধু,
ইবাদত এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটি আপনাকে যেমন জান্নাতে নিয়ে যাবে, ঠিক তেমনি সুন্নাহপরিপন্থি ইবাদত আপনাকে জাহান্নামে নিয়ে যাবে।(মুসলিম মুকদ্দমাঃ১-৪) সুতরাং ভালো এবং ইসলামি বিষয় বলেই দলিল ছাড়া সেটাকে ইবাদত মনে করা রসূল সাঃ এর উপর মিথ্যারোপ করার সামিল।
তবে,মধ্য শাবানের নির্ভরযোগ্য একটি হাদীস হলো, এই রাতে মুশরিক এবং হিংসুক ব্যতিত আল্লহ তার বান্দাদের ক্ষমা করে দিবেন,(সুনান ইবনে মাজাহ১৩৯০,,হাসান)
এই হাদীসের মূলভাব হলো আমার যদি মধ্য শাবানের পূর্বে শির্ক এবং হিংসা থেকে মুক্ত হতে পারি তাহলে আমরাই সেই ক্ষমাপ্রাপ্ত দলদের মধ্যে একজন হবো।ইনশাআল্লহ
আর এই হাদীস দিয়ে উপরের ইবাদতগুলো প্রমাণ করাটা মূর্খতা, যদি তাই হতো তাহলে রসূল সাঃ এবং সাহাবী রাঃ এদের থেকে এই রাতের ইবাদত নিয়ে অন্তত একটি সহীহ হাদীস থাকতো।
প্রিয় বন্ধুরা, মোটকথা হলো ইবাদতের জন্য কি রসূল সাঃ এর আদর্শ যথেষ্ট নয়??সুতরাং আসুন শাবান মাসে কোন নির্দিষ্ট করে(শবে বরাত) নফল রোজা বা নামাজ না পড়ে, রসূল সাঃ এর সুন্নাহ অনুযায়ী পুরো মাসটাই বেসি বেসি করে রোজা এবং নামাজ আদায় করি।
আল্লহ বুঝার তৈফিক দান করুন( আমিন)
মোঃ জুবায়ের শিকদার

মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ, ২০২১

বেড়াইদের চালা গ্রাম : মোবারক হোসেন শ্যামল

 

বেড়াইদের চালা গ্রাম

আমার মনের মত নাম।
এই গ্রামে মোর দাদার ভিটা
বাবার জন্মস্হান।
এই গ্রামেতেই জন্ম আমার
ছেলেরও জন্ম ভুমি
এই গ্রামের নাম লিখে যাই
দুই ঠোটে যাই চুমি।
সবুজ ঘেরা গ্রামটি আমার
নিবির পরিপাটি
এই গ্রামেতে ফলায় ফসল
সোনায় মোড়া মাটি।
বেড়াইদের চালা গ্রাম
শান্তি অবিরাম
এই গ্রামেতে জন্ম যাদের
সবাই কে সালাম।
কত গুনী জন্ম নিলেন
ধন্য করে গ্রামের নাম
এই গ্রামেমেতেই জন্ম আমার
এই ভাবনায় সফলকাম।
ভালোবাসি এই গ্রাম আমার
গ্রামটা আরো গড়তে চাই
এই গ্রামেতেই হলাম বড়
এই গ্রামেতেই মরতে চাই।
আমার গ্রামে সবাই ভালো
মন্দ আমার নাই জানা
আমার গ্রামে সবার দাওয়াত
আসতে কারো নাই মানা।
ইদের খুশি সবার ঘরে
এই গ্রামেতে সব সময়
সবার হাতে হাত মিলিয়ে
গ্রামকে রাখি শান্তিময়।
তোমরা এসো আমার গ্রামে
বেড়াইদের চালা নামে
সবাই দেখো করবে আদর
সাদর স্ব সম্মানে।
৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ শ্যামল।

রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

রাসুল সা. যেভাবে রোজার প্রস্তুতি নিতেন...

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ নবিজির সা. রামাদানপূর্ব প্রস্তুতিকে তিনভাগে ভাগ করা যায়:

১. ব্যবহারিক প্রস্তুতি (বেশি বেশি নফল রোজা রাখা)
২. আল্লাহর কাছে দুআর পরিমাণ বৃদ্ধি করা। জিকির বাড়ানো।
৩. আশপাশের মানুষকে বরকতময় রামাদান সম্বন্ধে সচেতন করা।
১. রাসুলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শা’বান মাসের মত অন্য কোন মাসে এত অধিক সাওম (রোযা) পালন করতেন না। তিনি অল্প কয়েক দিন ব্যতীত পূরো শা’বান মাসই সাওম (রোযা) পালন করতেন। (সুনানে নাসাঈ: ২১৮০)।
তবে শাবান মাসে ঠিক কতদিন নবিজি সা. রোজা রাখতেন, তা নিশ্চিত করে জানা যায়নি। তবে, রোজা শুরু হওয়ার আগের কয়েকদিন তিনি রোজা না রেখে শরীরকে বিশ্রাম দেয়ার নির্দেশনাও দিয়েছেন।
উসামা বিন জায়েদ রা. বলেন, আমি রাসুলকে সা. প্রশ্ন করলাম, আপনি শাবান মাসের মতো এতো নফল রোজা অন্য কোনো মাসে রাখেন না। কারণ কি? নবিজি সা. উত্তরে বললেন, কারণ রজব আর রামাদানের মধ্যবর্তী এ মাসটিকে মানুষ গুরুত্ব কম দেয়। অথচ এ মাসে বান্দার আমলগুলোকে ওপরে তার রবের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি চাই, আমার আমলগুলো এমন একটি সময়ে নেয়া হোক, যখন আমি রোজা থাকি। (সুনানে আল নাসাঈ)
২. রাসুল সা. রোজার আগমনের আগেই দুআর পরিমান বাড়িয়ে দিতেন। রোজার চাঁদ দেখার সাথে সাথে দুআর পরিমান আরো বেড়ে যেতো। বিভিন্ন হাদিসগ্রন্থে রাসুলের সা. রামাদান পূর্ববর্তী বেশ কিছু দুআর কথা জানা যায়।
৩. রাসুল সা. সাহাবি ও আশপাশের মানুষের কাছে রোজার বরকত ও নেয়ামতগুলো তুলে ধরতেন। রোজার মাসের ফজিলতগুলো আলোচনা করতেন। এই মাসে নফল নামাজ, দান-সাদাকা, রোগীকে দেখতে যাওয়াসহ সকল নেক আমলের সওয়াব কতটা বেড়ে যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতেন।
রাসুলের সা. এ জাতীয় তৎপরতা ও তারবিয়াতি কার্যক্রমের কারণে রামাদান আসার আগেই গোটা মদিনার চেহারা পালটে যেতো। আমরা আমাদের জীবনকে পালটাতে পেরেছি কি? আসুন, সবাই যে যার গন্ডিতে রাসুলের সা. সুন্নাতের আদলে রামাদানের প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আল্লাহ আমাদেরকে সাহায্য করুন। আমিন।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী