বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

কুরআন পড়ি বুঝে বুঝে: মা মু ন প্লা ব ন

 সূরা বাকারাহ, আয়াত ৯৯-১০১

প্রারম্ভিকাঃ

আলোচ্য আয়াতগুলো মহাগ্রন্থ আলকুরআনের সূরা আল বাকারাহ এর ৯৯,১০০ ১০১ নং আয়াত।৯৯ নং আয়াতে আল কুরআনও রাসূল(সাঃ) এঁর মহিমা বর্ণনা করা হয়েছে এবং ১০০ ১০১ নং আয়াতে ইহুদীদের চরিত্র উম্মোচন করা হয়েছে।নিম্নে আমরা কয়েকটি প্রসিদ্ধ তাফসীর গ্রন্থের আলোকে আয়াতগুলো অধ্যয়নান্তে এর অন্তর্নিহিত শিক্ষা বুঝে নেবার প্রয়াস পাবো ইনশাআল্লাহ।

আয়াতঃ৯৯

অনুবাদঃ

"আমি তোমার প্রতি এমন সব আয়াত নাযিল করেছি যেগুলো দ্ব্যর্থহীন সত্যের প্রকাশে সমুজ্জ্বল। একমাত্র ফাসেক গোষ্ঠী ছাড়া আর কেউ তার অনুগামিতায় অস্বীকৃতি জানায়নি।"

তাফসীর পড়ে যা বুঝলামঃ

আলোচ্য আয়াতে আলকুরআন রাসূল (সাঃ) এঁর মহিমা বর্ণনা করে বলা হয়েছে যে, রাসূল (সাঃ)এঁর প্রতি যে আয়াত, নিদর্শন বা Sign গুলো নাজেল করা হয়েছে সেগুলো সত্য প্রকাশে সমুজ্জ্বল সাক্ষ্য।মূলতঃ ফাসিকরা তা মানতে পারে না।

তাফসীর ইবনে কাসীরঃ

বলা হচ্ছে, হে মুহাম্মদ(সাঃ) আমি এমন এমন নিদর্শনাবলী তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি যা তোমার নবুয়তের জন্য প্রকাশ্য দলীল।ইয়াহুদীদের বিশেষ জ্ঞান ভান্ডার,তাওরাতোর গোপনীয় কথা,তাদের পরিবর্তন কৃত আহকাম ইত্যাদি সব কিছুই আমি অলৌকিক কিতাব আলকুরআন মজীদে বর্ণনা করেছি।ওটা শুনে প্রত্যেক জীবিত অন্তর তোমার নবুয়তের সত্যতা স্বীকার করতে বাধ্য হয়।তবে ইহুদীরা যে হিংসা বিদ্বেষ বশতঃ মানছে না ওটা অন্য কথা।নতুবা প্রত্যেক লোকই বুঝতে পারে যে,একজন নিরক্ষর লোক কখনো এরকম পবিত্র অলংকার নিপূনতাপূর্ণ কথা বানাতে পারে না।'

ইয়াহুদীদের নিকট শেষ নবী (সাঃ)কে স্বীকার করার উপর অংগীকার নেওয়া হয়েছিলো তা অস্বীকার করেছিলো বলে আল্লাহ তাআলা বলেন যে,অংগীকার ভঙ্গ করা এটাতো ইহুদীদের চিরাচরিত অভ্যাস,বরং তাদের অধিকাংশের অন্তরইতো ঈমান শূণ্য।

ফাসিক কারাঃ

যারা সত্য স্বীকার করে কিন্তু কার্যতঃ মানেনা তারাই ফাসিক।

ফাসিক আরবী শব্দ ফিসক থেকে এসেছে যার অর্থ অবাধ্য।এরা জানে কিন্তু মানেনা।হীন দুনিয়াবী স্বার্থে ফাসিকরা জেনে বুঝেই সত্য গোপন করে।

তওবা নসূহা করে মরতে না পারলে ফাসিকরাও জাহান্নামী হবে।

আয়াতঃ১০০

অনুবাদঃ

"যখনই তারা কোন অঙ্গীকার করেছে তখনই কি তাদের কোন না কোন উপদল নিশ্চিতরূপেই তার বুড়ো আঙুল দেখায়নি? বরং তাদের অধিকাংশই সাচ্চা দিলে ঈমান আনে না।"

তফসীর পড়ে যা বুঝলামঃ

আলোচ্য আয়াত টিতে বনি ইসরাইলদের সম্পর্কে বলা হয়েছে তারা যখনই অঙ্গীকার করেছে তখনই তাদের এক দল তা ভঙ্গ করেছে।অথচ তারা নিজদেরকে ঈমানদার দাবী করে।তাদের এই নাম সর্বস্ব ঈমানের কোন দাম নেই।

তাফসীর বয়ানুল কুরআনঃ

মুহাম্মদ(সাঃ) কুরআন আবির্ভূত হলে তাঁর প্রতি ঈমান আনার জন্য তাওরাতে ইহুদীগণ হতে গৃহিত ওয়াদা তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিলে তারা সেওয়াদা পরিস্কার অস্বীকার করে বসলো।এ আয়াতে তা বর্ণিত হয়েছে।

আয়াত ১০১

অনুবাদঃ

"আর যখনই তাদের কাছে পূর্ব থেকে রক্ষিত কিতাবের সত্যতা প্রমাণ করে তার প্রতি সমর্থন দিয়ে কোন রসূল এসেছে তখনই এই আহলি কিতাবদের একটি উপদল আল্লাহর কিতাবকে এমনভাবে পেছনে ঠেলে দিয়েছে যেন তারা কিছু জানেই না।"

তাফসীর পড়ে যা বুঝলামঃ

আল কুরআন পূর্ববর্তী সকল কিতাবের সত্যায়ন কারী।তাওরাত, যাবুর এবং ইঞ্জিলেরও সত্যায়ন কারী।কুরআন প্রকাশিত হবার পর বনি ইসরাইলগণ এমন ভাবে তা অস্বীকার করছে যেন তারা তাদের অঙ্গীকার সমূহ সম্পর্কে কিছুই জানে না।

তাফসীর বয়ানুল কুরআনঃ

শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এঁর আগমনের পর তাঁর উপর ঈমান আনার ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলা ইহুদী নাসারাদের নিকট থেকে যে প্রতিশ্রুতি গ্রহন করেছিলেন তাওরাত ইঞ্জিলে তার উল্লেখ রয়েছে।ইঞ্জিলে নবীজীকে আহমাদ নামে উল্লেখ করা হয়েছে।একবার নবীজী ইহুদী পন্ডিত মালিক ইবনে সায়িফকে সে প্রতিশ্রুতির কথা স্মরণ করিয়ে দেন।তখন সে শপথ করে বলে, কোথায় মুহাম্মদ সম্পর্কে আমাদের নিকট হতে কোন প্রতিশ্রুতি নেওয়া হয়নিতো! তার অস্বীকৃতির জবাবে আলোচ্য আয়াতটি নাজেল হয়।

তাফসীর আহসানুল বয়ানঃ

মহান আল্লাহ নবী করীম (সাঃ)-এর প্রতি ইঙ্গিত করে বলছেন যে, আমি রসূলকে বহু উজ্জ্বল নিদর্শনাবলী দান করেছি; যা দেখে ইয়াহুদীদেরও ঈমান আনা উচিত ছিল। তাছাড়া তাদের কিতাব তাওরাতেও তার গুণাবলীর উল্লেখ এবং তার উপর ঈমান আনার অঙ্গীকার রয়েছে, কিন্তু তারা পূর্বে কি কোন অঙ্গীকারের কোনই পরোয়া করেছে যে, এই অঙ্গীকারেরও করবে? অঙ্গীকার ভঙ্গ করা তাদের একটি দলের অভ্যাসই ছিল। এমন কি আল্লাহর কিতাবকেও তারা পশ্চাতে নিক্ষেপ করল; যেন তারা তা (আল্লাহর বাণী বলে) জানেই না।

 

আল কুরআন অধ্যয়নে আমরা জানতে পারি আল্লাহ বনি ইসরাইলদের থেকে নিম্মোক্ত অঙ্গীকার সমূহ নিয়ে ছিলেন-

. আল্লাহর কিতাবকে শক্ত ভাবে আঁকড়ে ধরার অঙ্গীকার

.কিতাবে যে সকল বিধান রয়েছে তা মেনে চলার অঙ্গীকার

.আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদত না করার অঙ্গীকার

.মা বাবার সাথে ভালো ব্যবহারের অঙ্গীকার

.আত্মীয়ের সাথে ভালো ব্যবহারের অঙ্গীকার

.ইয়াতিমের সাথে ভালো ব্যবহারের অঙ্গীকার

.মিসকিনের সাথে ভালো ব্যবহারের অঙ্গীকার

.সকল মানুষের সাথে ভালো আচরণের অঙ্গীকার

.নামাজ কায়েমের অংঙ্গীকার

১০.যাকাত আদায়ের অঙ্গীকার

১১.পরস্পরকে হত্যা না করার অংঙ্গীকার

১২.পরস্পরকে গৃহচ্যুত না করার অঙ্গীকার

শিক্ষনীয়ঃ

আলকুরআনের আলোচ্য আয়াত গুলো থেকে আমাদের জন্য নিন্মোক্ত শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে-

আল কুরআন নিরংকুশ সত্যের স্বাক্ষ্যবাহী এক একমাত্র কিতাব।ইহা পরম সত্য বিগত সত্যের সত্যায়নকারী।আলকুরআনের নির্ভুল জ্ঞানের একমাত্র উৎস।আলকুরআন মহান আল্লাহর অমীয় বাণী বিশ্ব মানবতার অবশ্যপালনীয় সংবিধান।আল কুরআনকে ধারণ করেই কেবল দুনিয়া আখিরাতের সার্বিক সফলতা সম্ভব।

আল কুরআনে অবিশ্বাসীরা ফাসিক,কাফির,জালিম,জাহিল।অবিশ্বাসী অবস্থায় মৃত্যু বরণকারীর পরিণাম নিশ্চিত জাহান্নাম।

বনি ইসরাইলগণ এক ভয়ানক পাপী জাতির উদাহরণ।অঙ্গীকার ভঙ্গ করা তাদের বৈশিষ্ট্য।সূচনালগ্ন থেকে অধ্যাবদি তারা তাদের গৃহিত ছোট বড় সকল অঙ্গীকারই ভঙ্গ করে চলেছে।

বনি ইসরাইলগণ রাসূল(সাঃ) আলকুরআনকে অস্বীকার করে নিশ্চিত কাফিরে পরিণত হয়েছে।

পরিশেষঃ

বনি ইসরাইল তথা ইহুদী খৃষ্টানদের সত্য প্রত্যাখ্যানের প্রবনণতা চিরন্তন।তারা কেবল সত্য প্রত্যাখ্যান করে না বরং সত্য পন্থীদের বিরুদ্ধে নানামুখি ষড়যন্ত্রেও লিপ্ত থাকে।তারা কোন অঙ্গীকারই রক্ষা করে না।তারা নিচক দুনিয়াদার।দুনিয়াবী হীন স্বার্থ,মূর্খতা অহংকার বশতঃ তারা ইসলাম মুহাম্মদ (সাঃ)কে অস্বীকার করে কুফরীতে লিপ্ত রয়েছে।

বনি ইসরাইলদের ঘটনাবলী ইতিহাসকে আলকুরআনে মুসলিমদের জন্য শিক্ষনীয় করা হয়েছে।

আজকের নামধারী মুসলিমরাও আলকুরআনকে বেমালুম ভুলে রয়েছে।তাদের সংবিধান,রাষ্ট্র পরিচালনা, আইন, বিচার কোথাও আজ আলকুরআন মানা হয় না।যে জাতি জীবনের সকল ক্ষেত্রে কুরআন মানে না সে জাতি মুসলিম হতে পারে না।

তাই আমাদের উচিত আমাদের ঈমানী জেন্দেগীর অবস্থা পূনর্বিবেচনা করা।যে টুকু ঈমান আর ঈামানী জেন্দেগীর দুরাবস্থা নিয়ে আমরা নিজেদের মুসলিম দাবী করছি তা যেন বনি ইসরাইলদের ঈমানের দাবীর মতো অসার বাস্তবতা বিবর্জিত প্রমাণিত না হয়।

আল্লাহ আমাদেরকে আলকুরআনের বাস্তব অনুসারী হিসাবে কবুল করুন।আমিন

মামুন প্লাবন

//২১ঈসাব্দ

ঢাকা।

 

রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

গোপন আমল: মল্লিক মাহমুদ

বন্ধু তোমার এমন কী কোনো
গোপন আমল আছে?
যা কিছু কখনো হয় নি প্রকাশ
কোনো মানুষের কাছে।
জানো শুধু তুমি এবং জানেন
তোমার মহান রব—
সবার সকল খবর জানাটা
যার কাছে সম্ভব।।
জীবনে কখনো করেছো কী তুমি
এমন সাদাকা-দান,
যা কেউ জানে না কেবল জানেন
আল্লাহু সুবহান।
যার করুণায় খেয়ে-পরে বাঁচে
এই পৃথিবীর সব।।
মধুময় কোনো গল্প আছে কী
হিসেবের সে খাতায়,
প্রভূর সামনে বলবে যা খুলে
জান্নাতী দরোজায়।
যার বিনিময়ে মর্যাদা বাড়ে
থাকে নাকো পরাভব।।
২৮।০৮।২০

সবচেয়ে ভাল মানুষ কে?

আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বলা হল, সবচেয়ে ভাল মানুষ কে? তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক হিংসা-বিদ্বেষ মুক্ত অন্তরের অধিকারী এবং সত্য কথার অধিকারী ব্যক্তি সবচেয়ে উত্তম মানুষ’। ছাহাবীগণ বললেন, আমরা সত্য কথার অধিকারী জানি। কিন্তু হিংসা-বিদ্বেষ মুক্ত অন্তর কি জিনিস তা জানি না। তিনি বললেন, যে ব্যক্তি স্বচ্ছ ও পরহেযগার। যার মধ্যে (১) পাপ নেই, পাপ হলেই ক্ষমা চায় (২) সীমালংঘন নেই (৩) খিয়ানত নেই (৪) হিংসা নেই (ইবনু মাজাহ হা/৪২১৬)।

মঙ্গলবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

চান্দগাঁও এর ইয়াং স্পোর্টিং ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত ক্রিকেট লীগের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ ইয়াং স্পোর্টিং ক্লাব (চান্দগাঁও) কর্তৃক আয়োজিত ক্রিকেট লীগের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন

উক্ত ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মেহেদি বাগ ন্যাশনাল হাসফাতালের ডাইরেকটর বিশিষ্ট সমাজ সেবক, ক্রিয়াবিদ, বিশিষ্ট চিকিৎসক, জনাব ডা.মোঃ আবুনাছের সাহেব।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পেকুয়া কলেজের সম্মানিত শিক্ষক, চট্রগ্রাম বিভাব স্কাউট লিডার, হক মার্কেটের প্রধান নির্বাচন কমিশনার, জনাব মোঃ ড.জাকির হাওলাদার সাহেব।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের সাবেক ল্যাকচারার, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, ক্রিয়াবিদ, জনাব, মোঃ এম এ আব্দুল কাদের পাটোয়ারি সাহেব।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন হক মার্কেটের স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী ইন্জিনিয়ার,জনাব হাজি মোঃ নাছির উদ্দিন সাহেব।
এসময়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব ডা.আবুনাছের সাহেব বলেন, ক্রিয়া মানুষের শারিরীক ও মানুষিক শক্তি যোগায়, সুস্থ সংস্কৃতি বিকাশে ক্রিয়ার কোন বিকল্প নেই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জনাব হাজি নাছির সাহেব বলেন, খেলোয়াড় তৈরির জন্য ক্রিয়াবিদ দের এগিয়ে আসতে হবে।
এসময় উপস্থিতির মধ্যে আরো বক্তব্যে রাখেন, জনাব এম এ আব্দুল কাদের পাটোয়ারী সাহেব, ক্রিয়াবিদ ড.জাকির হোসাইন হাওলাদার সাহেব।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, খেলার আহব্বায়ক মোঃ নাঈম উদ্দিন, সহকারী আহব্বায়ক মোঃ আরিফুল ইসলাম, মোঃ খলিলুর রহমান,এ গ্রুপের অধিনায়ক মোঃ মহিউদ্দিন, বি গ্রুপের অধিনায়ক মোঃ কায়েস।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মোঃ মোবারক হোসেন।

মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২১

আয়াতুল কুরসি পড়ার ফজিলত

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ ১. আয়াতুল কুরসি পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে ৭০  হাজার ফেরেস্তা চারদিকে থেকে তাকে রক্ষা করে।

২. আয়াতুল করসি পড়ে বাড়ি ঢুকলে বাড়িতে দারিদ্রতা প্রবেশ করতে পারে না।

৩. আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমালে সারারাত একজন ফেরেস্তা তাকে পাহাড়া দেন।

৪. ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পড়লে তার আর বেহেস্তের মাঝে একটি জিনিসেরই দূরত্ব থাকে; তাহলো মৃত্যু এবং মৃত্যু আযাব এতই হালকা হয়; যেন একটে পিপড়ার কামরের সমান।

৫. অজুুর পর আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহর নিকট ৭০ গুন মর্যাদা বৃদ্ধি লাভ করে।

শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২১

বিয়েকে সহজ করুন; যিনা মুক্ত সমাজ গড়ুন

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ

একটি ফিতনাময় বিয়ের সূচিপত্রঃ

১) গায়ে হলুদের নাম ফ্রীমিক্সিং বেপর্দা!
২) মেহেদী নাইটের নামে বিধর্মীদের ফলো করা!
৩) সংগীতের অনুষ্ঠান ফটোশুট লাইটিং করা!
৪) অতিরিক্ত দেনমোহর ধার্য করা, যৌতুক প্রদান করা।

একটি সুন্নতি বিয়ের সূচিপত্রঃ

১) শুক্রবারে মসজিদে বিয়ে পড়া !
২)ছেলে মেয়ে আলাদা পর্দার সহীত বিয়ের ব্যবস্থা করা
৩) কম দেনমোহরে এবং ছেলের বাড়িতে ওয়ালিমা খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা!
৪) যৌতুক আদান প্রদান না করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে বিয়েতে খরচ কম এবং সহজ ; সেই বিয়ে বেশি বরকতময়। ( বায়হাকী, হাদিস নং ২৯৬৩)।

বুধবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২১

"তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মতো”

 আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পিতা আব্দুল্লাহ একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনাকাটা করার জন্য। এক জায়গায় তিনি দেখলেন একজন লোক কিছু দাসদাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে। আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে। মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে। তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে, এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন।

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন, স্নেহ করতেন এবং তাঁরা লক্ষ্য করলেন যে, তাঁদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রহমত ও বরকত চলে এসেছে। এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন 'বারাকাহ'।
এই গল্প বারাকার গল্প।
একদিন আব্দুল্লাহ ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওয়ানা দিলেন। আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায়।
উনার যাত্রার দু'এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তাঁর কোলে এসে পড়লো। পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন। উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"।
আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন বারাকার ধারণাই সত্য।
আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেননি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন! আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী।
একসময় আমেনার অপেক্ষার শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে।
শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি। আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন, "আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর"।
এই সেই বারাকা। নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তেরো বছর। ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন এবং আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন। মৃত্যুর সময় আমেনা বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন। বারাকা তাই করেছিলেন। বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে। উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব। কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন, "আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন, আপনি স্বাধীন ও মুক্ত।" সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন। বারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না, রয়ে গেলেন। মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন। এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না। উনার একই কথা, "আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না।"
তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো। বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন। তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা।" বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন, "উম্মি, আমাকে দেখাশোনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে" (নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না)। তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন। কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান। এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান" একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন।
কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন, "আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?" এইকথা শোনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন।
বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন, "তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ?"
-হ্যাঁ, উম্মে আইমানকে, জায়েদের উত্তর। নবীজি বললেন, "না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে"।
সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না। উনি সেটা পছন্দ করতেন না। কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন, আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন। নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন।
রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি, জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"।
নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন। সেইসব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা। বলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মতো। তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন, আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন।"
সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন। গায়ের রং নয়, একসময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি নবীর আরেক মা। মায়ের মতোই তাঁরা এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন।
সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান। "Woman who cared forever." সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া।
(সংগৃহীত)

*মেয়েদের সাদাস্রাব নিয়ে কিছু গুরুত্বপুর্ন কথা*

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ24 ডেস্কঃ আসসালামু আলাইকুম আজকে আমি আপনাদের সাথে মেয়েদের খুব কমন একটি সমস্যা whistish veginal discharges বা সাদাস্রাব নিয়ে খুব গুরুত্ব পূর্ন কিছু কথা বলব, আজকের এই পোষ্ট থেকে জানতে পারবেন, কখন অতিরিক্ত সাদাস্রাব বা লিউকোরিয়া কে আমরা স্বাভাবিক বলব কখন অস্বাভাবিক বলব,অথাৎ কখন আপনি চিকিৎসকের শরানাপন্ন হবেন এবং বাসায় কি কি নিয়মে বা উপদেশ মেনে চললে সহজে এর থেক পরিত্রাণ লাভ করতে পারবেন

এই সাদাস্রাব কে সাধরনত আমরা লিউকোরিয়া বলে থাকি,প্রথমে আমরা জেনে নেই এই সাদা স্রাব জিনিসটা আসলে কি? এটি আমাদের যৌনাঙ্গের কিছু গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ডের নিঃসৃত তরল পদার্থ বা সিক্রেশন, যা মেয়েদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। এই সিক্রেশন সাধারণত বর্ণহীন বা ইষৎ সাদা গন্ধহীন এবং পিচ্ছিল হয়ে থাকে যা স্বাভাবিক নিয়মে মেয়েদের মাসিকের রাস্তা কে বাহিরের ফরেন বডি বা ইনজুরি থেকে নিরাপদ রাখে। আসুন এখন আমরা জেনে নিই কীভাবে এই সাদা স্রাব কে আমরা স্বাভাবিক বা মেয়েদের কখন কখন এই সাদা স্রাব স্বাভাবিকভাবেই বেশি হতে পারে? একটি মেয়ে বাচ্চার জন্মের পরপরই প্রথম দশদিন অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।এছাড়া একটি মেয়ে যখন বয়সন্ধিকালে আসে তখন মাসিক শুরু হওয়ার সময় অতিরিক্ত সাদাস্রাব হতে পারে। মাসিক শুরু হওয়ার ঠিক আগে এবং মাসিক ভাল হয়ে যাওয়ার ইমিডিয়েড পরে অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।মেনস্ট্রুয়াল সারকেল এর মাঝামাঝি সময়ে যখন ওভূলেশন হয় অর্থাৎ যখন ডিমফুটে তখন অতিরিক্ত সাদাস্রাব হতে পারে।এছাড়া প্রেগনেন্সির সময় অতিরিক্ত সাদা স্রাব হতে পারে।উপরের এই কারণগুলোর যেকোনো একটি যদি থাকে৷ তাহলে তার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই
এখন আমরা জেনে নেই সাদাস্রাব এর সাথে কি কি লক্ষণ থাকলে আমরা তাকে অস্বাভাবিক বলব।
১। সাদা স্রাবের সাথে যদি দুর্গন্ধ থাকে
২।মাসিকের রাস্তা যদি চুলকানো থাকে।
৩।যৌনাঙ্গে যদি অসস্তিবোধ হয়।
৪।তলপেটে যদি ব্যাথা হয়।
৫।সহবাসের সময় যদি জালাপোড়া থাকে।
৬।প্রস্রাবের সময় যদি জ্বালাপোড়া থাকে।
৭।সাদা স্রাবের সাথে যদি ব্লিডিং বা রক্ত মিশ্রিত থাকে।
৮।সাদাস্রাব এর রং পরিবর্তন হয় যদি সাদা বা সবুজাভাব হয়ে যায়।
উপরের আটটি লক্ষণ এর যেকোনো একটি লক্ষণ থাকলেও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
সাধারনত ব্যাকটেরিয়া ফাংগাল, প্রোটোজোয়াল ইনফেকশন এবং কোন কোন ক্ষেত্রে জরায়ু ক্যানসার বা জরায়ু মুখে ক্যানসারের জন্য সাদাস্রাব হতে পারে।
এখন আমরা জেনে নিই বাসায় কি কি উপদেশ মেনে চললে এথেকে সহজেই পরিত্রান লাভ করা সম্ভব।
*নিয়মিত পার্সোনাল হাইজিন বা পরিষ্কার পরিছন্নতা মেইনটেইন করতে হবে।
* পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য কমক্ষার যুক্ত বা মৃদু সাবান ব্যাবহার করতে হবে।
লিকুইড সুপ গোলো সাধারণত মৃদুক্ষার যুক্ত হয়ে থাকে।
*সব সময় ঢিলেঢালা অন্তবাস পড়তে হব।
প্রতিদিন অন্তবাস এবং কাপড় প্রতিদিন পরিস্কার করে ধুয়ে ফপলতে হবে।
*মাসিকের সময় স্যানেটারী প্যাড ব্যাবহার করতে হবে।
*কাপড় ব্যাবহার করা যাবে না।
এবং একটি নিদিষ্ট সময় পর পর স্যানেটারী প্যাড পরিবর্তন করতে হবে।
*মাসিকের রাস্তা পরিস্কার করার জন্য হেক্সিসল সেভলন ডেটল জাতীয় ক্ষতিকর তরল ব্যাবহার করা যাবে না।
*প্রতিবার সহবাসের পর এবং প্রসাবের পর জায়গাটি পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
আমাদের সমাজে মেয়েদের সাদাস্রাব নিয়ে কিছু প্রচলিত ভুল ধারনাঃ
অনেকেই মনে করে সাদাস্রাব থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়।আবার অনেকেই মনে করে সাদাস্রাব হলে শরীর শুকুয়ে যায়
অনেকই আমাদের কে বলেন ভিটামিন খেলে কি সাদাস্রাব সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
আমি বলব এর কোন বৈজ্ঞানিক বিত্তি নেই।
পরিশেষে আমি বলতে চাই আপনার যদি সাদাস্রাব সমস্যা থাকে তাহলে চিন্তিত না হয়ে খেয়াল করবেন
আপনার অস্বাভাবিক সাদাস্রাব লক্ষন আছে কি না?
যদি না থাকে তাহলে এ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন কারন নেই আর অস্বাভাবিক হলে চিকৎসকের শরানাপন্ন হোন।
চিকিৎসক মোঃ শাহীন মিয়া
ডি,ইউ, এম,এস (বি ইউ এ বি)ঢাকা
ডি, এইচ, এম, এস( ইন কোর্স)
ডিপ্লমা- ইন- প্যারামেডিকস্
জেনারেল ফিজিসিয়ান অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন।
চেম্বারঃ
জামতলী বাজার জামালপুর।

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী