বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০২১

আমার কাছে হিদায়াত প্রার্থনা কর আমি তোমাদের হিদায়াত দান করব

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ রাসুলে করীম (সা.) ইরশাদ করেন : আল্লাহ তাআলা বলেছেন, হে আমার বান্দারা! আমি আমার নিজ সত্তার উপর অত্যাচারকে হারাম করে নিয়েছি এবং তোমাদের মধ্যেও তা হারাম বলে ঘোষণা করছি। অতএব তোমরা একে অপরের ওপর অত্যাচার করো না।

হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই ছিলে দিশেহারা, তবে আমি যাকে সুপথ দেখিয়েছি সে ব্যতীত। তোমরা আমার কাছে হিদায়াত প্রার্থনা কর আমি তোমাদের হিদায়াত দান করব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই ক্ষুধার্ত, তবে আমি যাকে খাদ্য দান করি সে ব্যতীত। তোমরা আমার কাছে খাবার চাও, আমি তোমাদের আহার করাব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা সবাই বস্ত্রহীন, কিন্তু আমি যাকে পরিধান করাই সে ব্যতীত। তোমারা আমার কাছে পরিধেয় চাও, আমি তোমাদের পরিধান করাব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা রাতদিন অপরাধ করে থাকো। আর আমিই সব অপরাধ ক্ষমা করি। সুতরাং তোমরা আমার কাছে মাগফিরাত প্রার্থনা করো, আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিব।
হে আমার বান্দারা! তোমরা কখনো আমার অনিষ্ট করতে পারবে না, যাতে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হই এবং তোমরা কখনো আমার উপকার করতে পারবে না, যাতে আমি উপকৃত হই।
হে আমার বান্দারা! তোমাদের আদি, তোমাদের অন্ত, তোমাদের মানুষ ও জিন জাতির মধ্যে যার অন্তর আমাকে সবচাইতে বেশী ভয় পায়, তোমরা সবাই যদি তার মতো হয়ে যাও তাতে আমার রাজত্ব একটুও বৃদ্ধি পাবে না। হে আমার বান্দাগণ! তোমাদের আদি, তোমাদের অন্ত, তোমাদের সকল মানুষ ও জিন জাতির মধ্যে যার অন্তর সবচাইতে পাপিষ্ঠ তোমরা সবাই যদি তার মতো হয়ে যাও তাতে আমার রাজত্ব কিছুমাত্র হ্রাস পাবে না।
হে আমার বান্দা! তোমাদের আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন যদি কোন বিশাল মাঠে দাঁড়িয়ে সবাই আমার কাছে আবদার করে আর আমি প্রত্যক ব্যক্তির চাহিদা পূরণ করি তাহলে আমার কাছে যা আছে তাতে এর চাইতে বেশী হ্রাস পাবে না, যেমন কেউ সমুদ্রে একটি সূচ ডুবিয়ে দিলে যতটুকু পানি তা থেকে হ্রাস পায়।
হে আমার বান্দারা! আমি তোমাদের ‘আমলই তোমাদের জন্য সংরক্ষিত রাখি। এরপর পুরোপুরিভাবে তার বিনিময় প্রদান করে থাকি। সুতরাং যে ব্যক্তি কোন কল্যাণ অর্জন করে সে যেন আল্লাহর প্রশংসা করে। আর যে অকল্যান পায়, তবে সে যেন নিজেকেই দোষারোপ করে। (সহিহ মুসলিম। ইসলামি ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত। হাদিস নং ৬৩৩৮)

মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০২১

বিভিন্ন প্রকার দলিল

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ বাংলাদেশ ভূমি আইন অনুযায়ি জমির দলিল মোট ৯ প্রকার

(১) সাফ-কবলা দলিল
(২) দানপত্র দলিল
(৩) হেবা দলিল
(৪) হেবা বিল এওয়াজ দলিল
(৫) এওয়াজ দলিল
(৬) বন্টন নামা দলিল
(৭) অছিয়তনামা দলিল
(৮) উইল দলিল
(৯) নাদাবি দলিল
কোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্যের নিকট বিক্রয় করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন তাকে সাফাকবালা বা বিক্রয় কবলা বা খরিদা কবালা বলা হয়। এই কবালা নির্ধারিত দলিল ষ্ট্যাম্পে লিখার পর দলিল দাতা অর্থাৎ বিক্রেতা সাবরেজিষ্টারী অফিসে উপস্থিত হয়ে দলিল সহি সম্পাদন করে গ্রহিতা অর্থাৎ খরিদ্দারের বরাবরে রেজিষ্টারী করে দিবেন। এই দলিল রেজিষ্টারী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দলিলের তফছিলে লিখিত অর্থাৎ বিক্রিত ভূমির যাবতীয় স্বত্ব দলিল দাতা হতে বিলুপ্ত হয়ে দলিল গ্রহিতাতে অর্থাৎ খরিদ্দারের উপর অর্পিত হলো। দলিলদাতা ময় ওয়ারিশানক্রমে উক্ত জমি হতে নিঃস্বত্ববান হলেন।
#দানপত্র দলিলঃ
যে কোন সম্প্রদায়ের যে কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এই দানপত্র দলিলে শর্তবিহীন অবস্থায় সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদানের দান করতে হবে। স্বত্ব সম্পন্ধে দাতার কোন প্রকার দাবী থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।
#হেবা দলিলঃ
মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এই হেবা অর্থাৎ দানপত্র দলিল, এই দলিল কোনকিছুর বিনিময়ে নয়, কেবলমাত্র সন্তুষ্ট হয়ে এইরূপ দান করা হয়। কিন্তু এই হেবা শর্তবিহীন অবস্থায় দান বিক্রয়, কট রেহান ও রূপান্তর ইত্যাদি সকল ক্ষমতা প্রদানে দান বা হেবা করতে হবে। স্বত্ব সম্বন্ধে দাতার কোনরূপ দাবী থাকলে সেই দান বা হেবা শুদ্ধ হবে না এবং তা যে কোন সময় বাতিলযোগ্য। এরূপ দানপত্রে দাতার কোন স্বার্থ সংরক্ষিত থাকবে না।
#হেবা_বিল এওয়াজঃ
এই হেবা বিল এওয়াজ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি দানপত্র দলিল এই দানও সন্তুষ্ট হয়ে করা হয় বটে। কিন্তু ইহা কোন কিছুর বিনিময়ে হয়ে থাকে, যেমন- পবিত্র কোরআন, জায়নামাজ, তছবিহ, মোহরানার টাকা, এমন কি যে কোন জিনিষের বিনিময়েও হতে পারে, যেমন আংটি ইত্যাদি। এই হেবা বিল এওয়াজ দলিল সম্পূর্ণ শর্তবিহীন অবস্থায় গ্রহিতা যাবতীয় হস্তান্তর ও রূপান্তরের সকল প্রকার ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং দাতার যাবতীয় স্বত্ব গ্রহিতাতে অর্পিত হবে। দাতার স্বার্থে কোন প্রকার স্বত্ব দাতার জন্য সংরক্ষিত থাকলে দলিল শুদ্ধ হবে না। এই হেবা বিল এওয়াজ অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে। এই হেবা বিল এওয়াজ যদি টাকা বিনিময়ে হয় এবং ক্রমিক ওয়ারিশী সূত্রে আগে পরে তিন ধাপের পরের ব্যক্তিকে বা তৃতীয় ব্যক্তিকে হেবা বিল এওয়াজ মুলে দান করে থাকে তা হলে শরীক কর্তৃক জানার তারিখ হতে ৪ মাসের মধ্যে প্রিয়েমশান করতে পারে।
#এওয়াজ দলিল:
যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বংশের বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ পরিবর্তন করতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে।
এওয়াজ পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো+: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং খ তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।
শরিকগণের মধ্যে সম্পত্তি ক্রমে নিজ নিজ ছাহাম প্রাপ্ত হয়ে উক্ত ছাহামের বাবদ যে দলিল করতে হয় তাকে বন্টননামা দলিল বলে। একই সম্পত্তিতে মালিক একই বংশের লোককে সাধারণত শরিক বলা হয়। শরিক দুই প্রকারের, যথা- উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক ও কোন শরিক হতে পারে খরিদ সূত্রে শরিক। ইংরেজীতে বলা হয় কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এন্ড কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। বন্টননামা দলিল করবার সময় সকল শরিকগণ দলিলে পক্ষভুক্ত থেকে ও দস্তখত করে বন্টননামা দলিল করতে হবে। কোন একজন শরিক বাদ থাকলে বন্টননামা শুদ্ধ হবেনা। বন্টননামা দলিল রেজিষ্টারী করতে হবে কিন্তু ঘরোয়াভাবে বন্টন করে সকল পক্ষগণ যদি বন্টননামা দলিলে দস্তখত করে থাকেন তা হলেও বন্টননামা কার্যকরী হতে পারে। যদি শরিকগণের আপোষ মতে বন্টন করতে রাজী না হন তাহলে যে কোন শরিক বন্টনের জন্য আদালতে নালিশ করতে পারেন।
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি কাউকে বা তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অছিয়তকারী ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সকলকে না দিয়ে যদি একজনকে বা কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রদান করে থাকেন এবং অছিয়তকারীর মৃত্যুর পর যদি তাহার উত্তরাধিকারীগণ দাবী উত্থাপন করেন তাহলে যাকে সম্পত্তি অছিয়ত করা হলো সেই ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে এবং অবশিষ্ট দুই তৃতীয়াংশের মালিক উত্তরাধিকারী দের মধ্যে সকলেই হবেন।
#উইল দলিল:
হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তাদের আত্মীয়দের মধ্যে যাকে ইচ্ছা উইল করে দিতে পারেন। যিনি উইল করলেন তিনি জীবত কালে একের অধিক উইল করতে পারেন। কিন্তু সর্বশেষ যে উইল করলেন কেবল ঐটাই কার্যকরী হবে।
#নাদাবী দলিল:
কোন ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোন সম্পত্তিতে তার স্বত্ত্বাধিকার নাই মর্মে অথবা স্বত্ত্বাধিকার ত্যাগ করছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করে দিতে পারেন। এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলে ।।
সংগৃহীত ।।

সোমবার, ৮ মার্চ, ২০২১

ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক ব্যাংকিং পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ব্যাংকের এমডি ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ  ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ একাডেমি (আইবিটিআরএ) আয়োজিত ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক ব্যাংকিং পরীক্ষা শুরু হয়েছে ৫ মার্চ ২০২১ শুক্রবার

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ একাডেমির প্রিন্সিপাল এস এম রবিউল হাসান। দেশব্যাপী একসাথে ১২ টি কেন্দ্রে ১১ টি ব্যাংকসহ ৩৩টি ফাইনান্সিয়াল ইন্সটিটিউশনের মোট ৪৭০০ পরিক্ষার্থী ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক ব্যাংকিং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন।

রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১

স্ত্রীকে সাত টুকরা করে কাজে যান স্বামী

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর থানাধীন মনিপুর এলাকায় ৭ মার্চ ২০২১ তারিখ রোববার সকাল থেকেই দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। 
কৌতূহলী হয়ে বিকেলের দিকে স্থানীয় বাড়ির মালিক জাকির হোসেনসহ কয়েকজন একটি ব্যাগ খুঁজে পান। ব্যাগ খুলে বের হয় এক নারীর খণ্ডিত মস্তক। জাকির চিনতে পারেন, ওই নারী তাঁর বাড়িরই ভাড়াটে পোশাককর্মী রেহেনা আক্তার (২০)। কিন্তু তাঁর স্বামী জুয়েল আহমেদকে (২৫) গতকাল সকালেও কারখানায় যেতে দেখা গেছে। ওই সময়ই রেহেনার স্বামী জুয়েল কারখানা থেকে ফিরে এলে স্থানীয় লোকজন তাঁকে আটক করেন। পুলিশকেও ডাকা হয়। 
পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই জুয়েল জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে ঝগড়ার একপর্যায়ে স্ত্রীকে শ্বাস রোধ করে হত্যা করেন তিনি। এরপর বঁটি দিয়ে সাত টুকরা করে কয়েকটি ব্যাগে ভরে কয়েক জায়গায় ফেলে দেন। তাঁর দেখানোমতে মৃতদেহের অন্য টুকরাগুলো আশপাশের জঙ্গল থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী জুয়েল গত দুই রাত ওই ঘরেই অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নিহত রেহেনা সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর থানার ইসলামপুর গ্রামের আবদুল মালেকের মেয়ে। তাঁর স্বামী (গ্রেপ্তার) জুয়েলও একই গ্রামের বাছেদ মিয়ার ছেলে। তাঁরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই পোশাক কারখানার শ্রমিক। এক বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। তখন থেকে তাঁরা মনিপুর এলাকায় ঘর ভাড়া করে থাকছিলেন।
এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁদের মধ্যে কলহ চলছিল। প্রায়ই ঝগড়া–বিবাদ হতো। তুচ্ছ ঘটনায় জুয়েল স্ত্রীকে মারধর করতেন বলে জানান পাশের অন্য ভাড়াটিয়ারা।
জয়দেবপুর থানার উপপরিদর্শক রাকিবুল ইসলাম জানান, স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী জুয়েল গত দুই রাত ওই ঘরেই অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। লাশের টুকরাগুলো উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওই ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। গ্রেপ্তারের পর জুয়েল তাঁর স্ত্রীকে সাত টুকরা করে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
সৌজন্যেঃ নাগরিক বাংলা24

বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ, ২০২১

সু‌খের অ‌ভিনয়ঃ আব্দুল হান্নান চৌধুরী

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ
বুকের মাঝে কত কষ্ট চেপে ছে
যায়নাতো মুখে কিছু বলা,
জীবনের নিয়মে চলছে জীবন
থামেনা কভু তার পথ চলা।
সারা দিনমান হাটি লি ফিরি
মুখে সুখের মিছে হাসি,
ভিতরে ভিতরে জ্বলে পুড়ে ছাই
ছে বুকে ব্যাথা রাশি।
চাইতে পারিনা কারো কাছে
যায়না বলা কোনো কিছু,
ধৈর্য্য রে য়ে যাই সব
সংকট ছাড়েনা পিছু।
সারাদিন কত দৌড় ঝাপ লে
শুধু দুটো রোজগারের আশায়,
তবুও মাস শেষে বাকী ড়ে যায়
আপন হিসা খাতায়।
সুখ নামক পাখিটার পিছে
ছুটে লি মোরা সারাময়।
সুখ কভু কপালে জুটেনা
রে যাই শুধু সুখের ভিনয়।

মঙ্গলবার, ২ মার্চ, ২০২১

ইসলাম কি এতটা অসহায় হয়ে গিয়েছে যে, বাজারের নায়ক,গায়ক,খেলোয়ার দিয়ে ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করতে হবে?

 

আমাদের বাংলাদেশ 24 ডেস্কঃ 
মানুষ যখন পানিতে ডুবে যেতে নেয় তখন একটি কাষ্ঠ টুকরো, খড়কুটো আঁকড়ে ধরে হলেও বাচতে চায়। একটি কচ্ছপ যদি দেখতে পায় মৃত্যুর ঐ মূহুর্তেও এই আশায় বুক বাধে যে এই কচ্ছপ যদি তাকে পারে নিয়ে যেতো!

পরাজিত জাতির ইতিহাস যেমনই হোক তাদের অবস্থা থাকে অনেক করুণ। তাদের চিন্তায় চেতনায় পরাজিত ভাব ফুটে সর্বক্ষণ সর্বাবস্থায়।

আচ্ছা ইসলাম কি এতটা অসহায় হয়ে গিয়েছে যে, বাজারের নায়ক,গায়ক,খেলোয়ার দিয়ে ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করতে হবে? হায় আফসোস! কিভাবে তৈরী হলো এই মন মানসিকতা! (?) ইসলাম কি নায়ক-নায়িকা নর্তক -নর্তকি, গায়ক-গাইকা,খেলোয়াড় এইসব ফাসেক ফুজ্জার কবিরা গুনাহকারীদের ইসলামী রীতিনীতি পালনের মাঝে?

তাহলে কেনো তারা যখন ইসলামের কোনো একটা রীতিনীতি, বিধান পালন করে আমরা তাতে খুশিতে গদোগদো হয়ে যাই(?) হাজারো গুনাহের কারণ, হাজারো মানুষের কবীরা গুনাহ করানো ব্যক্তি যখন মাঠে সিজদা দেয় আমরা তো খুশিতে গদোগদো কেন হই? যখন নায়ক গায়ক স্টেজে উঠে কোন ইসলামিক অনুষ্ঠানে গিয়ে ইসলামের একটু কথা বলে আমরা এত খুশিতে গদোগদো কেন হই? যখন তাগুতের তাগুত কর্মী মাহফিলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ইসলামের নামে উচ্চস্বরে চিৎকার করে স্লোগান দেয় আমরা এত খুশিতে গদোগদো কেন হই (?)

এগুলা পরাজিত জাতির নিন্দিত অবস্থান। ইসলামকে ইসলামের মেজাজে থিউরিতে না বুঝে নিজেদের মেজাজে থিউরিতে বুঝতে চাই। ইসলামকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যেভাবে বুঝাতে চেয়েছেন সাহাবায়েকেরাম যেভাবে বুঝেছেন আমরা সেভাবে না বুঝে নিজেদের মতো করে বুঝে ব্যখ্যা করে আমল করতে চাই।

আর ইসলাম এতটা অসহায় হয়ে গিয়েছে যে আমাকে নেশাখোর নায়েকের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে অথচ সে কবীরা গুনাহে লিপ্ত মদখোর গায়কের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে অথচ সে সমাজ নষ্ট কারী, অমুক তাগুতের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে ইসলাম পৌঁছে দিতে হবে ইসলাম বুঝাইতে হবে কাছে টানতে হবে ইত্যাদি ব্লা ব্লা ব্লা।

অথচ এরা ইসলামের ধ্বংসকারী এরা ইসলামের ক্ষতিকার কারী। যুগে যুগে এরা ইসলামকে ধ্বংস করেছে এরা মানুষদেরকে ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে, এরা ইসলাম সম্পর্কে মানুষদেরকে ভুল বুঝিয়েছে নিজেরাও ক্ষতি,ভুলের উপর জীবন যাপন করেছে মানুষদেরকে তাই করিয়েছে।
এরা ইসলামকে বিকৃতি করেছে। হারামকে হালাল করেছে।

আর আমরা এদের মাথায় নিয়ে নাচি। আমাদের মন-মানসিকতা চিন্তাভাবনা এমন যেন এরা ইসলামের অনেক বড় খাদেম এদের দ্বারা ইসলামের অনেক উপকার হচ্ছে এদের দ্বারা ইসলাম বিজয় হয়ে যাবে। আফসোস আমাদের জন্য।

এই গায়ক হারাম মিউজিক দিয়ে গান করে, নারী-পুরুষ এক সাথে পার্টি কন্সার্টে গান করে নাম দিয়েছে ইসলামী সংগীত। এখন আবার ইয়াহুদীদের সাথে ছবি তুলছে,ইন্টারফেইথের মত কুফরকে প্রচার করছে আর বলছে পৃথিবীতে এখনো ভালো মানুষ আছে। যাদের ঈমান ঠিক নেই আমল ঠিক নেই, উম্মাহকে গোমরাহ করে চলছে এদের প্রতি আমাদের এত উদারতা কেনো(?) এদের প্রতি আমাদের এত ভালোবাসা থাকবে কেনো(?)

হায় আফসোস আজ উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থাকলে কি করতেন (?) সমস্যা হলো আমরা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের চাইতে বেশি দরদী, আমরা সাহাবায়ে কেরামের চাইতো ইসলামের বেশি দরদী।
Collected 
See Less 

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী