বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০১৫

বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়ার পথে ঢাকা কলেজের জাহিদ হাসান.......


এরকম আরো একটা কণার অস্তিত্ব থাকতে পারে, ৮৫ বছর আগেই প্রথম জানিয়েছিলেন হারম্যান ভাইল নামে এক বিজ্ঞানী। ভাইলের সেই কণাকে গবেষণাগারে শনাক্ত করে ফেললেন আমেরিকার প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পদার্থবিজ্ঞানী জাহিদ হাসান। সত্যেনবসুর বোসন আবিষ্কারের ৯১ বছর পর আরেক বাঙালি গবেষকের নেতৃত্বে আবিষ্কৃত হলো নতুন গ্রুপের একটি কণা, যা আবিষ্কারের পর কেবল তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞান পাল্টে যাবে না, ইলেকট্রনিক ও কম্পিউটার দুনিয়ায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। গত বৃহস্পতিবার আমেরিকার সায়েন্স পত্রিকা 'সায়েন্স'-এ জাহিদ হাসানের নেতৃত্বে গবেষক দলের এ সাফল্যের খবর ও 'ভাইল ফার্মিয়ন' কণার সন্ধান মেলার প্রামাণ্য তথ্য বিশদভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। জাহিদ হাসান তাতে জানিয়েছেন, ভাইল ফার্মিয়নের অস্তিত্ব প্রমাণিত হওয়ায় দ্রুতগতির ও অধিকতর দক্ষ ইলেকট্রনিক্স যুগের সূচনা হবে। কেমন হবে সেই নতুন যুগের ইলেকট্রনিক সামগ্রী? অধ্যাপক হাসানের কথায়, এই আবিষ্কার কাজে লাগিয়ে আরো কার্যকর নতুন প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বাজারে এসে যাবে, যা ব্যবহারে তাপ সৃষ্টি হবে না। তিনি বলেন, কারণ ভাইল ফার্মিয়ন কণার ভর নেই। এটি ইলেকট্রনের মতো পথ চলতে গিয়ে ছড়িয়ে পড়ে না। তৈরি হবে নতুন প্রযুক্তির কম্পিউটার ও বৈদ্যুতিক নানা সামগ্রী।
★এম জাহিদ হাসান ছোটবেলায় ঢাকার ধানমন্ডি গভ. বয়েজ স্কুলে পড়াশোনা করেন। ঢাকা কলেজের সাবেক এই
ছাত্রের পিএইচডি স্টানফোর্ডে। এরপর শিক্ষকতা ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায়। এখন প্রিন্সটনে গবেষণার পাশাপাশি শিক্ষকতা করছেন তিনি। পৃথিবী, যাবতীয় গ্রহনক্ষত্র, নদী-নালা, সমুদ্র, পর্বত, প্রাণিজগৎ, গাছপালা, মানুষ
— সব ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার পিণ্ড।
মহাজগতের এসব বস্তুকণাকে বিজ্ঞানীরা দুটি ভাগে ভাগ করেন। একটি 'ফার্মিয়ন', অন্যটি 'বোসন', যা আবিষ্কার করেছিলেন বাঙালি বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্র নাথ বসু, তার নামেই 'বোসন' কণা। 'ফার্মিয়ন' কণার একটি উপদল হলো 'ভাইল ফার্মিয়ন'। ১৯২৯ সালে বিজ্ঞানী হারম্যান ভাইল এই 'ভাইল ফার্মিয়ন' কণার অস্তিত্বের কথা জানিয়েছিলেন, তার নামেই এই অধরা কণার নামকরণ হয়েছিল। ১৯২৯ সাল থেকেই পদার্থবিজ্ঞানীরা চেষ্টা চালিয়ে গেছেন 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর অস্তিত্ব প্রমাণের। ৮৫ বছর ধরে সুদীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সন্ধান মিলল সেই অধরা কণা 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর।
★অধ্যাপক জাহিদ হাসান জানিয়েছেন, মোট তিন ধরনের ফার্মিয়নের মধ্যে 'ভিরাক' ও 'মায়োবানা' ফার্মিয়নের খোঁজ আগেই পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু বহু পরীক্ষায় দীর্ঘদিনেও 'ভাইল ফার্মিয়ন'-এর সন্ধান না মেলায় মাঝে তারা ভেবেছিলেন, নিউট্রিনোই সম্ভবত ভাইল ফার্মিয়ন। কিন্তু পরে এ ভাবনা পরিত্যক্ত হয়েছে। কারণ নিউট্রিনোর ভর আছে, ভাইল ফার্মিয়ন ভরশূন্য। অবশেষে তার সন্ধান মিলল। ইলেকট্রনিক্সের নবযুগ আসন্ন।

অ্যালুমিনিয়ামে রান্না ডেকে আনছে মৃত্যু!

কথায় বলে না, 'কু-পাত্রে দান'। অ্যালুমিনিয়ামের ক্ষেত্রে কথাটা একদম ঠিকঠাকভাবে খাটে। কারণ অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রে রান্না করার পর সেই খাবার যে পরিমাণ 'বিষ' শরীরে ঢোকে, তা থেকে দীর্ঘমেয়াদি অসুখ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমনকী এই বিষ ধীরে ধীরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
প্রত্যেক বাড়িতেই কম-বেশি অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রেই রান্না করা হয়ে থাকে। এই পাত্রগুলিতে তেমন ভালো কোটিং থাকে না। বেশিরভাগ পাত্রে তো থাকেই না। ফলে রান্না করার সময় পাত্র থেকে অ্যালুমিনিয়ামের অংশ খাবারে মিশতে থাকে। লক্ষ্য করে থাকবেন, বেশ কিছু দিন ব্যবহার করার ফলে অ্যালুমিনিয়ামের পাত্র ক্ষয়ে যায়, বা নীচের দিকে ফুটো হয়ে যায়।
রান্না করার সময় হাতা-খুন্তি নাড়ানোর জন্য ওই অ্যালুমিনিয়ামের বেশিরভাগটাই খাবারের সঙ্গে মিশে যায়। পরে তা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। আর সব থেকে খারাপ যেটা তা হল, এই অ্যালুমিনিয়াম আমাদের শরীরে বাসা বেঁধে থেকে যায়। সহজে তা বের করা যায় না। 
চিকিত্‍সকদের মতে, অ্যালুমিনিয়ামের মধ্যে মিশে থাকে ক্ষতিকারক আয়ন। মূলত এটাই শরীরের পক্ষে মারাত্মক খারাপ। কী করে এই আয়ন? এই আয়ন ব্রেন বা মস্তিষ্কের পক্ষে অত্যন্ত খারাপ। দীর্ঘ দিন ধরে এই আয়ন ব্রেনের সূক্ষ টিস্যুগুলোর ক্ষতি করতে থাকে।
এর ফলে ডেমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ হওয়ার রোগ হয়। অ্যালঝাইমার্স হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণও এই আয়ন। তাঁদের মতে, অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রের বদলে স্টিলের পাত্রে রান্না করা অনেক নিরাপদ। এতে রান্না করা খাবারে কোনও ক্ষতিকারক বস্তু শরীরে ঢোকে না।
দীর্ঘ দিন ধরে এই সব পাত্রে রান্না করা খাবার খেলে সাধারণের তুলনায় বেশি ক্লান্তি লাগতে পারে। সময়-অসময়ে ঘুম পাওয়া এর অন্যতম লক্ষ্মণ। এমনটা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। হাঁড়েরও ভীষণ ক্ষতি করে এই আয়ন। এর ফলে অস্টিও পোরোসিস হয়।
এ জন্যই বিশেষত মহিলাদের হাঁড়ে ক্ষয় বেশি হয়। অল্প আঘাতে ভেঙেও যেতে পারে। এখানেই শেষ নয়, দীর্ঘ দিন ধরে অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রে রান্না করা খাবার খেলে বৃহদ্রান্ত্র বা লার্জ ইন্টেস্টাইন, কিডনি এবং রক্ত কনিকার বারোটা বাজায়। এই জিনিসই পরে ক্যান্সারের দিকে মোড় নিতে পারে।
অন্য দিগন্ত

কক্সবাজার নামের ইতিহাসঃ

আরব ব্যবসায়ী ও ধর্ম প্রচারকগন ৮ম শতকে চট্টগ্রাম ও আকিব বন্দরে আগমন করেন। এই দুই বন্দরের মধ্যবর্তি হওয়ায় কক্সবাজার এলাকা আরবদের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসে। নবম শতাব্দীতে কক্সবাজারসহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম হরিকেলার রাজা কান্তিদেব দ্বারা শাসিত হত। ৯৩০ খ্রিস্টাব্দে আরাকান রাজা সুলাত ইঙ্গ চন্দ্র চট্টগ্রাম দখল করে নেবার পর থেকে কক্সবাজার আরাকান রাজ্যের অংশ। ১৬৬৬ সালে মুঘলরা চট্টগ্রাম দখল করে নেয়। মুঘল সেনাপতি বুজুর্গ ওমেদ খান কর্ণফুলির দক্ষিণের মাঘ কেল্লা দখল করে নেন এবং আরাকানবাসী রামু কেল্লাতে আশ্রয় নেয়, যা কিনা পরে মুঘলরা হঠাৎ আক্রমণ করে দখল করে নেয়। কক্সবাজারে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চাষীদের মাঝে জমি বিতরণের এক উদারনীতি পদক্ষেপ নেয়। এর ফলে চট্টগ্রাম ও আরাকানের বিভিন্ন অঞ্চল হতে মানুষ এই এলাকায় আসতে থাকে। বার্মা রাজ বোধাপায়া (১৭৮২-১৮১৯) ১৭৮৪ সালে আরাকান দখল করে নেন। প্রায় ১৩ হাজার আরাকানি বার্মারাজের হাত থেকে বাঁচার জন্য ১৭৯৯ সালে কক্সবাজার থেকে পালিয়ে যায়। এদের পুনর্বাসন করতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি একজন হিরাম কক্সকে নিয়োগ দেয়। প্রতি পরিবারকে ২.৪ একর জমি এবং ছয় মাসের খাদ্যসামগ্রি প্রদান করা হয়েছিল। এ সময় ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স রাখাইন অধ্যুষিত এলাকায় একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করেন। যা কক্স সাহেবের বাজার পরিচিত হয় স্থানীয়দের মাঝে। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় তার অবদানের জন্য কক্স-বাজার নামক একটি বাজার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই কক্স-বাজার থেকেই কক্সবাজার জেলার নামের উৎপত্তি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শেষ হবার পূর্বেই ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হিরাম কক্স ১৭৯৯ সালে মৃত্যু বরণ করেন। ফয়জুর রহমান

বিশ্বের ১০০০ ব্যাংকের তালিকায় ইসলামী ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড দেশের একমাত্র ব্যাংক হিসেবে এবারো বিশ্বসেরা ১০০০ ব্যাংকের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। তিন বছরে ব্যাংকটি ৪৬ ধাপ এগিয়ে ২০১৫ সালে মূলধন সক্ষমতার বিচারে ৯৫৪তম স্থান অর্জন করেছে। ২০১২, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এর অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১০০০তম, ৯৮৪তম ও ৯৭০তম। এছাড়া রিটার্ন অন ক্যাপিট্যাল, রিটার্ন অন অ্যাসেটস, ক্যাপিট্যাল অ্যাসেটস রেশিও এবং সম্পদের পরিমাণ ক্যাটেগরিতে ইসলামী ব্যাংকের অবস্থান যথাক্রমে ৭০, ২৫০, ৭৯১ এবং ৭৮৫তম। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ম্যাগ্যাজিন ‘দি ব্যাংকার’ ১৯৭০ সাল থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সেরা ব্যাংকগুলোর র্যা ঙ্কিং প্রকাশ করে আসছে।

বিশ্বের ১৬৩টি দেশের শীর্ষস্থানীয় ৫০০০’র অধিক ব্যাংকের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও মূল্যায়নের ভিত্তিতে ম্যাগাজিনটি প্রতি বছর জুলাইয়ে এ তালিকা প্রকাশ করে।
সেরা হাজার ব্যাংকের তালিকায় স্থান পাওয়ার মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক বিশ্বমানের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা লাভ করেছে এবং বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করেছে বলে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তি
উৎসঃ   আরটিএনএন

শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

টিকিট কিনে বসে আছেন যাত্রীরা, বাস নিয়ে গেছে ছাত্রলীগ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মেলন উপলক্ষে বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের নেতারা গতকাল শুক্রবার বিকেলে আকস্মিক বরগুনা-ঢাকা পথে চলাচলকারী পাঁচটি বাস নিয়ে যাওয়ায় কর্মস্থলমুখী কয়েক যাত্রী চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীদের অধিকাংশই এই পাঁচটি বাসে এক সপ্তাহ আগে টিকিট কিনে নিয়েছিলেন গতকাল শুক্রবার রাতে যাত্রীদের নিয়ে বরগুনা থেকে এসব বাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল 
গতকাল বিকেলে বরগুনা কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক যাত্রী বাসের টিকিট হাতে অপেক্ষা করছেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বাস নিয়ে যাওয়ার খবরে তাঁরা হতভম্ব হয়ে পড়েন আবদুল আলীম নামে ঢাকার একটি বেসরকারি সংস্থার কর্মী বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে শনিবার সকালে অফিসে যোগদান করার কথা কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে এসে শুনি বাস নেই এখন কী করব, ভেবে পাচ্ছি না 
ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী জানান, আজ শনিবার ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মেলন উপলক্ষে বরগুনা থেকে প্রায় ২৫০ জন নেতা-কর্মী সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য ঢাকায় যাচ্ছেন জন্য তাঁরা ঈগল পরিবহন, হানিফ পরিবহন, আবদুল্লাহ পরিবহন, সাকুরা পরিবহন সোনারতরী পরিবহনের পাঁচটি বাস নিয়ে যান 
আবদুল্লাহ পরিবহনের স্থানীয় প্রতিনিধি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘যাত্রীদের আগাম টিকিট দেওয়া, এখন গাড়ি নেই নিয়ে খুব সমস্যা হয়েছে শুধু জ্বালানি ফেরি খরচ দিয়ে তাঁরা বাস নিয়ে গেছেন 
সাকুরা পরিবহনের স্থানীয় কাউন্টার ব্যবস্থাপক নিজাম উদ্দীন বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সম্মেলনে যাওয়ার জন্য জোর করে গাড়ি নিয়ে গেছেন এখন আমরা কী করব, ভেবে পাচ্ছি না যাত্রীদের আগাম টিকিট দেওয়া, এখন তাঁদের কী বলব বুঝতে পারছি না 
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের আদনানের দাবি, ‘আমরা পরিবহন মালিকদের কাছে আগেই পাঁচটি বাস চেয়েছি কারও কাছে জবরদস্তি করা হয়নি জন্য আমরা অগ্রিম টাকাও দিয়েছি এখন কীভাবে তাঁরা (বাস মালিক) যাত্রীদের যাওয়ার ব্যবস্থা করবেন সেটা তাঁদের ব্যাপার

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী