বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

৪১ তম বিসিএস" প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একজন মার্জিত, শালীন পোষাক পরিহিত ধার্মিক প্রকৃতির পরীক্ষার্থীর কথা

 

গত ১৯.০৩.২০২১খ্রিঃ "৪১ তম বিসিএস" প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একজন মার্জিত,শালীন পোষাক পরিহিত ধার্মিক প্রকৃতির পরীক্ষার্থীর কথা বলছিলাম আমি।

নিচে সাদা পাঞ্জাবি পায়জামা ওয়ালা যার ছবি দেখছেন, তিনি মূলত একজন "৪১ তম বিসিএস" পরীক্ষার্থী, তাহার পরীক্ষা কেন্দ্র যদিও চট্টগ্রাম সিটি-কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ে ছিল, কিন্তুু তিনি অসচেতন ভাবে তারাহুরো করে, ভূলক্রমে, সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করার কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারে যে, তার আগত পরীক্ষার কেন্দ্রটি সঠিক নয় ভূল পরীক্ষা কেন্দ্রে এসেছে!
তখন ঘড়ির কাটা প্রায় সকাল ১০.০৬ মিনিট ছুঁই ছুঁই নির্ধারিত ০২ (দুই) ঘন্টার পরীক্ষা ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে, সকাল ১০.০০ ঘটিকা থেকে। এমন পরিস্থিতিতে তিনি বুকভরা হতাশা নিয়ে, কেন্দ্র থেকে ফেরৎ আসতে দেখে ওখানে কর্তব্যরত আমি এবং সিএসবি (সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চ) কোতোয়ালী জোনের অন্যতম চৌকস পুলিশ অফিসার এস.আই খোরশেদ আলম স্যার আমাদের দুজনের বিষয়টি দৃষ্টি গোচর হওয়ায়, আমি কাছে এগিয়ে গিয়ে সেই পরীক্ষার্থীকে জিজ্ঞেস করি যে, কি ব্যাপার আপনি পরীক্ষা না দিয়ে পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে ফেরৎ চলে আসলেন যে? কোন সমস্যা? তখন উক্ত পরীক্ষার্থী ভূল বসত অন্য পরীক্ষা কেন্দ্র চলে আসার কথা বলে চরম হতাশা এবং দুঃখ প্রকাশ করতে থাকে। সেই সাথে যানবহন থামিয়ে তার নির্ধারিত পরীক্ষা কেন্দ্রে যাবার জন্য চেষ্টা করে বাট কোন খালি বাহন না পেয়ে চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার এক পর্যায়ে পরীক্ষায় অংশ না নেয়ার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমাদের জানিয়ে বলে যে, এমনিতেই আমার ভূলের কারনে অনেক সময়ক্ষেপণ করে ফেলছি। তাছাড়া এটা হচ্ছে বিসিএস পরীক্ষা, অল রেডি এখন পরীক্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে যেহেতু, আমাকে এখন আর কেন্দ্রে ঢুকতে নাও দিতে পারে!
তার কথা শুনার পর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশে অপেক্ষমান কোতোয়ালী থানা পুলিশের ডিউটিতে থাকা টহল গাড়ীযোগে দ্রুত উক্ত পরীক্ষার্থীকে নির্ধারিত পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌছানোর নিমিত্তে আমি এবং এস.আই খোরশেদ আলম স্যারের অনুরোধক্রমে কোতোয়ালী থানা পুলিশের মানবিকতায় ও সার্বিক তড়িৎ ব্যবস্থাপনায় উক্ত "বিসিএস পরীক্ষার্থী" কে শেষ পর্যন্ত তার নির্ধারিত পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়ে "বিসিএস"পরীক্ষায় অংশ গ্রহনও নিশ্চিত করতে সক্ষম হই আমরা।
সংগৃহীত

শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

কমোডর অব. এম আতাউর রহমান আর নেই –

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশন ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান এবং ইবনে সিনা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কমোডর অব. এম আতাউর রহমান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ সকাল ১০টায় ইবনে সিনা হাসপাতালে চিৎিসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেছেন।মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ৯৪ বছর। তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। মরহুমের ডাক্তার মেয়ে বৃটেনে কর্মরত। আরেক মেয়ে বুয়েটের অধ্যাপিকা। আজ বাদ জোহর ধানমন্ডি ইদগাহ মাঠ মসজিদে মরহুমের প্রথম জানাজা হবে। এরপর বাদ আছর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের প্রভাকার্দি গ্রামের মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

এম এ রহমান ১৯২৭ সালের ১৮ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের প্রভাকার্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৯ সালে কলকাতা বেঙ্গল ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজ থেকে বিএসসি ইঞ্জিনীয়ারিং পাস করেন। তিনি ১৯৫০ সালে পাকিস্তান নৌ বাহিনী কমিশন্ড অফিসার হিসাবে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে বৃটেনের মানাডন পলিমা্উথ থেকে
তিনি পোস্ট গ্রাজুয়েশন করেন। স্বাধীন হবার পর তিনি দেশে ফিরে এসে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগ দেন। কমোডর হিসাবে তিনি নৌ বাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি বিআইডাব্লিউটিসি, চালনা বন্দর, টিসিবি ও ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে লিমিটেডের দ্বিতীয় বোর্ড চেয়ারম্যান ছিলেন কমোডর আতাউর রহমান। দীর্ঘ সময় তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। দিগন্ত মিডিয়া কর্পেরেশনের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ড চেয়ারম্যান ছিলেন কমোডর আতাউর রহমান। এ ছাড়া বহু সংখ্যক সমাজ সেবা প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কর্মকান্ডের সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন। পরিচিত পরিমণ্ডলে তিনি কিংবদন্তীতুল্য একজন পরোপকারী ও সমাজহিতৌষি ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত ছিলেন।

শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

হাসি -- রোকনুজ্জামান খান

 

হাসতে নাকি জানেনা কেউ

কে বলেছে ভাই?
এই শোন না কত হাসির
খবর বলে যাই।
খোকন হাসে ফোঁকলা দাঁতে
চাঁদ হাসে তার সাথে সাথে
কাজল বিলে শাপলা হাসে
হাসে সবুজ ঘাস।
খলসে মাছের হাসি দেখে
হাসে পাতিহাঁস।
টিয়ে হাসে, রাঙ্গা ঠোঁটে,
ফিঙ্গের মুখেও হাসি ফোটে
দোয়েল কোয়েল ময়না শ্যামা
হাসতে সবাই চায়
বোয়াল মাছের দেখলে হাসি
পিলে চমকে যায়।
এত হাসি দেখেও যারা
গোমড়া মুখে চায়,
তাদের দেখে পেঁচার মুখেও
কেবল হাসি পায়।

বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১

কুরআনের আয়াত পরিবর্তনের ক্ষমতা কারো নেই। নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর বাতিল করতে হবে -জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ

 

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24 ডেস্কঃ সম্প্রতি ভারতের এক শিয়া নেতা পবিত্র কুরআনের ২৬টি আয়াত বাতিল চেয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এই রিট বাতিলের দাবি জনিয়েছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা। মঙ্গলবার জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী কতৃক গণমাধ্যমে প্রেরিত এক যৌথ বিবৃতিতে দলের নেতারা এই প্রতিক্রিয়া জানান।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন ভারতের আদালতে এই রিট গ্রহণ করায় গোটা মুসলিম বিশ্বে চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। মুসলিমপ্রধান বাংলাদেশের মুসলমানদের হৃদয়েও এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় রক্তক্ষরণ হচ্ছে। মূলত এই রিট মানবতার মুক্তির সনদ মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআনে পরিবর্তন আনার একটি ধৃষ্টতাপূর্ণ অপপ্রয়াস। অবিলম্বে কুখ্যাত এই রিটকারীকে গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শা4স্তি দিতে হবে।


বিবৃতিটিতে স্বাক্ষর করেন জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শায়খ যিয়া উদ্দীন, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা জহীরুল হক্ব ভূইয়াঁ,মাওলানা আব্দুল হামীদ পীর সাহেব মধুপুর, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া।


বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিকে যেমন চরম মুসলিমবিদ্বেষী, অপরদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তারকারী। তিনি বাংলাদেশ থেকে শুধু নিয়েই যাচ্ছেন অথচ দেওয়ার বেলায় বারংবার বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে যাচ্ছেন। ভারতের মুসলিম নিধন নির্যাতনই যেন তার প্রধানতম এজেন্ডা। সঙ্গত কারণে বাংলাদেশের জনগণ নরেন্দ্র মোদির আগমন সহ্য করতে পারছেননা,তাই সরকারকে তার সফর বাতিল করতে হবে। অন্যথায় পরিস্থিতির অবনতি হলে তার দায়ভার সরকারকেই বহন করতে হবে।


নেতৃবৃন্দ উক্ত বিবৃতিতে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালনে বিরোধী ভিন্নমতের দলসমূহের বিভিন্ন প্রোগ্রাম বাধাগ্রস্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতা কারো একার নয়। তাই দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের সুযোগ দিতে হবে।

সম্প্রতি ভারতের এক শিয়া নেতা পবিত্র কুরআনের ২৬টি আয়াত বাতিল চেয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত এই রিট বাতিলের দাবি জনিয়েছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা। মঙ্গলবার জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী কতৃক গণমাধ্যমে প্রেরিত এক যৌথ বিবৃতিতে দলের নেতারা এই প্রতিক্রিয়া জানান।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন ভারতের আদালতে এই রিট গ্রহণ করায় গোটা মুসলিম বিশ্বে চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। মুসলিমপ্রধান বাংলাদেশের মুসলমানদের হৃদয়েও এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় রক্তক্ষরণ হচ্ছে। মূলত এই রিট মানবতার মুক্তির সনদ মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআনে পরিবর্তন আনার একটি ধৃষ্টতাপূর্ণ অপপ্রয়াস। অবিলম্বে কুখ্যাত এই রিটকারীকে গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

বিবৃতিটিতে স্বাক্ষর করেন জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শায়খ যিয়া উদ্দীন, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা জহীরুল হক্ব ভূইয়াঁ,মাওলানা আব্দুল হামীদ পীর সাহেব মধুপুর, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিকে যেমন চরম মুসলিমবিদ্বেষী, অপরদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তারকারী। তিনি বাংলাদেশ থেকে শুধু নিয়েই যাচ্ছেন অথচ দেওয়ার বেলায় বারংবার বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে যাচ্ছেন। ভারতের মুসলিম নিধন নির্যাতনই যেন তার প্রধানতম এজেন্ডা। সঙ্গত কারণে বাংলাদেশের জনগণ নরেন্দ্র মোদির আগমন সহ্য করতে পারছেননা,তাই সরকারকে তার সফর বাতিল করতে হবে। অন্যথায় পরিস্থিতির অবনতি হলে তার দায়ভার সরকারকেই বহন করতে হবে।

নেতৃবৃন্দ উক্ত বিবৃতিতে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালনে বিরোধী ভিন্নমতের দলসমূহের বিভিন্ন প্রোগ্রাম বাধাগ্রস্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতা কারো একার নয়। তাই দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী