আমাদের বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ ডেস্ক; ১২ আগষ্ট ২০১৬ইং তারিখ শুক্রবারঃ ১. বিশ্ব প্রাকৃতিক আশ্চার্য ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন ভিত্তিক গবেষণা ও সুন্দরবনের ন্যাচারালিটি ডেভেলপমেনটের উদ্দেশ্যে,
২. বঙ্গপসাগরের বিশাল জলসীমার সামুদ্রিক ও মৎস্য সম্পদ গবেষণা সহ- ৩. পর্যটন ও ৪. উড টেকনলোজি বিষয় সমৃদ্ধ একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে মংলা ও রামপালে।খুলনায় একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া সমগ্র খুলনা বিভাগের দশটি জেলায় কোন জেনারেল বিশ্ববিদ্যলয় না থাকার কারনে উচ্চ শিক্ষা বঞ্চিত এ অঞ্চলের সেই মানুষদের শুন্যতাও অনেকটা পুরন হবে তাতে । বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটক সমৃদ্ধ এ জনপদে প্রচুর পরিমান দেশী বিদেশী ছাত্র সমাগমের সম্ভাবনা রয়েছে।এতে করে সুন্দরবন যেমন সমৃদ্ধ হবে,পর্যটকদের জমজমাট অভায়ারন্য হতে পারে,মংলা সমুদ্রিক বন্দর, রামপালের খানজাহান আলী বিমান বন্দর, বিশ্ব প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন ষাটগম্বজ মসজিদ ও- ৫. বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক বহুসংখক মার্কেট, বিশ্ব মানের থ্রী স্টার ফোর স্টার আবাসিক হোটেল,মোটেল, পার্ক ও দোকান প্রতিষ্ঠিত হয়ে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান ও পৃথিবীর বিলাশপ্রিয় মানুষদের অবকাশ যাপনের এক মিলন মেলা হতে পারে এই মংলা রামপালের জনপদ। এ নিম্ন অঞ্চলের হাজার হাজার তরুণ হয়ে উঠতে পারে বিশ্ব বিদ্যালয়ের ডিগ্রীধারী বিশ্ব মানের জনসম্পদ। মংলা রামপালের বিভিন্ন নদীর মরে যাওয়া চরের হাজার হাজার একর পতিত জমি হতে পারে সেই স্বপ্নের আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটির সবুজ ক্যাম্পাস। এ অঞ্চলের আপামোর মানুষের প্রাণের এ দাবী বাস্তবয়ণের জন্য সর্বাত্বক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে আজ থেকে আমার এক নতুন পথ চলা শুরু হল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন