বিজ্ঞাপন দিন

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই ঈদ উত্তর সালাম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। ব্যাংক খোলা এবং যথারীতি ব্যাংকিং কার্যক্রম চলছে। এই গ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। ঢাকার সবুজবাগ থানার রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১:b>ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও, শাহীবাগ বাজার

রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০১৫

ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০ টি দেশ : নেই কোন মুসলিম দেশ

সারা বিশ্বে ক্রমেই বেড়ে চলেছে ধর্ষণ, নারী নিগ্রহের ঘটনা। নারীর সম্ভ্রম লুঠ করার প্রবণতা বাংলাদেশের মতো দেশেও হচ্ছে। তবে পশ্চিমা দেশগুলোতে ধর্ষনের সংখ্যা বেশি। ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০টি দেশের মধ্যে নেই মুসলমান প্রধান দেশ। প্রতিবেশি দেশ ভারতের স্থান পঞ্চম।
ধর্ষনের চিত্র বলছে এই অপরাধ সারা বিশ্বেই ক্রমবর্ধমান। কঠোর থেকে কঠোরতর আইন প্রণয়ন করেও এই অপরাধকে সেভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা হিসাবে রয়েছে মৃত্যুদণ্ড। তাও এই প্রবণতা কমেনি। ২০১২ সালে দিল্লিতে বাসের মধ্যে একটি মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা সারা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। সেই 'নির্ভয়া কাণ্ড' ঘটার পর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল সারা ভারতে। তা সত্ত্বেও রাজধানী দিল্লিতেই প্রতিদিন মেয়েরা ধর্ষিতা হচ্ছেন।
সারা ভারতের চিত্র কমবেশি একই রকম। এবং সারা বিশ্বের ক্ষেত্রেও তা খুব একটা আলাদা নয়। প্রতিটি দেশেই ধর্ষণ নামক মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়ে চলেছে। নিচে দেয়া হলো বিশ্বের প্রথম ১০ টি ধর্ষণপ্রবণ দেশের চিত্র।
 ১.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র : বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ধনী ও শক্তিশালী দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও নারী নিরাপত্তার হার চিন্তা করার মতো বিষয়। এদেশে ধর্ষণের শিকার হওয়াদের মধ্য়ে ৯১ শতাংশ মহিলা ও বাকী ৯ শতাংশ পুরুষ।
২.যুক্তরাজ্য : ইংল্ন্ড পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলির অন্যতম। অথচ সেদেশে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটে বিস্তর। তথ্য বলছে, বছরে প্রায় ৮৫ হাজার মহিলা ধর্ষিতা হন গ্রেট ব্রিটেনে। প্রতি বছর যৌন হয়রানির শিকার হন প্রায় ৪০ হাজার মহিলা।
৩.দক্ষিণ আফ্রিকা : দক্ষিণ আফ্রিকায় কমবয়সী ও শিশুকন্যার ধর্ষণের ঘটনা ঘটে সবচেয়ে বেশি। আর সেদেশে সাজাও অত্যন্ত কম। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে সাজা হয় মাত্র ২ বছরের জেল।
৪.সুইডেন : সুইডেনে প্রতি চারজনে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। এবং প্রতিবছর ধর্ষণের সংখ্য়া হুহু করে বাড়ছে সুইডেনে।
 .ভারত: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারতে প্রতিমুহূর্তেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চলেছে। নির্ভয়া কাণ্ডের পর সেভাবে কোনও প্রভাব পড়েনি সমাজজীবনে বা ধর্ষণের ঘটনাও কমার কোনও লক্ষণ চোখে পড়েনি।
 ৬.জার্মানি : ইউরোপের আর এক উন্নত দেশ জার্মানিতে এখনও পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ।
 ৭.ফ্রান্স: ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। পরে তা অপরাধের তালিকায় স্তান পেয়েছে। বছরে ৭৫ হাজারের বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ফ্রান্সে অথচ ১০ শতাংশ ঘটনারও অভিযোগ জমা পড়ে না পুলিশে।
 ৮.কানাডা : হাফিংটন পোস্টের রিপোর্ট অনুযায়ী বছরে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষ যৌন নির্যাতনের শিকার হন কানাডায়। বেশিরভাগ ঘটনাই ঘটে বাড়িতে চেনা পরিবেশে এবং ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরাই যৌন নির্যাতন করেন।
৯.অস্ট্রেলিয়া : অস্ট্রেলিয়াতে ২০১২ সালের হিসাব ধরলে পঞ্চাশ হাজারের বেশি মহিলা বছরে নির্যাতিতা হন।
১০.ডেনমার্ক : ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হন প্রতিবছর।
সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

About

ব্লগ সংরক্ষাণাগার

আমার ব্লগ তালিকা

Translate

Translate

আমাদের বাংলাদেশ নিউজ 24

সর্বশেষ

অনুসরণকারী